স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সহবাসের নিয়ম কানুন খুব কম লোকই জানে। এমন অনেক নির্লজ্জ কিন্তু শিক্ষিত ও অর্ধ শিক্ষিত লোক আছে, যারা পশুকে মডেল হিসেবে মেনে নিয়ে পশুর মতো উল্টা সহবাস করতে সামান্য লজ্জাবোধ বা অসুবিধা মনে করে না।
আধুনিক যুগে এক প্রকার কুলাঙ্গার মানুষ আছে, যারা শিক্ষিত হয়েও বিদেশী, বেজাতী ও অকল্যানকর কুরুচির অনুসরন করে। পায়ুপথে, আবার দাড়ানো অবস্থায়ও যৌনক্রিয়া সম্পন্ন করে। এরা আর কেউ নয়, আমাদের দেশের কুশিক্ষায় শিক্ষিত যুবক-যুবতী।
জ্ঞানীগন বলেন, কতকদিন ক্রমাগতভাবে দাঁড়িয়ে সহবাস করলে, পুরুষের পুরুষাঙ্গ এমনকি সর্বাঙ্গই বিকলাঙ্গ হওয়ার দিকে ধাবিত হয়। দুনিয়ায় যা কিছু অস্বাভাবিক, পাশ্চাত্যে তাই স্বাভাবিক। আর সেই অস্বাভাবিক আচরনই, এদেশের যুবক-যুবতীরা অনুসরণ করে থাকে।
এই কুঅভ্যাসের ফলে স্বামী ও স্ত্রী ঊভয়েরই স্বাস্থ্যহানি ঘটে। পাশাপাশি, দাঁড়ানো অবস্থায় সহবাসের ফলে সন্তান জন্মগ্রহন করলে, সেই সন্তান বড় হয়ে নির্লজ্জ, লম্পট অর্থাৎ পর স্ত্রী হরনকারী হয়।
অনেকদিন নিয়মিতভাবে দণ্ডায়মান অবস্থায় সহবাস করলে, অবশ্য অবশ্যই যে কোন কঠিন রোগে আক্রান্ত হবেই।
স্বামী চিৎ হয়ে স্ত্রীকে বুকের উপর নিয়ে সহবাস করলে, সন্তান লম্পট এবং স্বামী হঠাৎ কোনো কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়।
স্বামী-স্ত্রী বসা অবস্থায় কুঁজো হয়ে সহবাস করলে সন্তান কুঁজো হয় এবং তাদের পিঠ ব্যথা বা পার্শ্ব বেদনায় আক্রান্ত হয়। বসে বসে সহবাস করা স্বাস্থের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
ডান কিংবা বাম পাশ অথবা যে কোনো পাশে কাত হয়ে সহবাস করার ফলে প্রতিবন্ধী অর্থাৎ কানা, খোঁড়া, লুলা, লেংড়া প্রভৃতি সন্তানের জম্ম হয়।
নিরাপদ আসন বা নিরাপদ সেক্সঃ বিছানায় স্ত্রীকে চিৎ করে শুয়ে দিয়ে, স্ত্রীর উরুর মাঝে স্বামীর হাটু রেখে যোনী পথে সহবাস করা হলে তাকে স্বাভাবিক সহবাস বলে। অর্থাৎ স্ত্রী নিচে আর স্বামী উপরে থেকে সহবাসে কোন ক্ষতির আশঙ্কা নাই। পাশ্চাত্য গবেষকদের গবেষণাতেও এই আসন সর্বোত্তম বলে প্রমাণিত।
উত্তর-দক্ষিণ দিক শুয়ে সহবাস করতে হয়, পূর্ব-পশ্চিম দিক হয়ে কখনই সহবাস করা যাবে না।
©jounoseba সেক্স, নিষিদ্ধ সহবাস, উল্টা সঙ্গমের দোষ, সহবাস, রতিক্রিয়া, স্বাভাবিক সেক্স । নিষিদ্ধ সেক্স, উল্টা সহবাসে ক্ষতি, যৌন মিলন, নিষেধ, সঙ্গম, সেক্স করা যাবে না, কুফল । sex
No comments:
Post a Comment