জরায়ুমুখ ক্যানসার

জরায়ুমুখ ক্যান্সার : সচেতনতা জরুরি
জরায়ু দুটো অংশে বিভক্ত। প্রধান শরীর ও জরায়ুর মুখ। জরায়ুমুখের ক্যান্সার নিয়ে আজ আমরা আলোকপাত করব।

সেক্স পাওয়ার বাড়াতে ১ গ্লাস সরবত

নিত্য দিনের নানা প্রাকৃতিক কাজের মতো সেক্স স্বাভাবিক হলেও, সাধারণভাবে সেক্স নিয়ে মানুষের ‘ট্যাবু’রও অন্ত নেই, কৌতূহলেরও শেষ নেই। প্রকাশ্যে কথা বলতে বাধলেও যৌনতা বাড়াতে অনেকে ভায়াগ্রা ব্যবহার করেন। অনেকে আবার এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কী হবে ভেবে এ কাজ থেকে বিরত থাকেন। তবে এখন ঘরে বসেই আপনি ভায়াগ্রা বানিয়ে ফেলতে পারেন।

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার উপায়

ঘুমন্ত অবস্থায়  কোন সক্রিয় কর্মকাণ্ড ব্যতিরেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পতন ঘটা, যেখানে পুরুষ বা ছেলেদের ক্ষেত্রে বীর্যপাত ঘটে এবং মহিলা বা মেয়েদের ক্ষেত্রে শুধু রাগমোচন বা সিক্ততা বা উভয় ঘটে থাকে।  এটি বয়ঃসন্ধি বা উঠতি তারুণ্যে সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকাল পার হবার অনেক পরেও এটি ঘটতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিপথ পিচ্ছিল থাকা সকল ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষের বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারে না। 

স্বপ্নদোষ একেবারেই স্বাভাবিক এবং শারীরবৃত্তীয়

‌যৌন ক্ষমতা বৃ‌দ্ধি করার ১০ টি গোপন উপায়

যখন কোন পুরুষ বা নারীকে ‘যৌন অক্ষম’ বলা হয় তখন এই শব্দটি কি বুঝাতে চায়? যৌন অক্ষম বললে কি কোন নর-নারী সম্পূর্ণরূপে যৌন-মিলনে অক্ষম তাই বুঝায়? যৌন অক্ষম বললে রতিমিলনে অক্ষম, পুরো সক্ষম নন, এমনি নর-নারীর কথা বুঝা যায়।
যৌনস্বাস্থ্য এবং যৌনক্ষমতা কারও একদিনেই নষ্ট হয় না বা নিঃশেষ হয়ে যায় না; ধীরে ধীরে নিঃশেষ হতে থাকে। বয়সের অনুপাতে যৌনক্ষমতার তারতম্য হয়। একজন ৬০ বছর বয়স্ক লোকের পক্ষে যা স্বাভাবিক অবস্থা, একজন ২০ বা ৩০ বছরের  যুবকের পক্ষে তা চরম দুর্বলতা বা অক্ষমতা।

সেক্স সম্পর্কিত প্র‌শ্নোত্তর পর্ব

যৌনতা সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং উত্তরঃ

প্রশ্ন: সেক্স না করেও কোনো মেয়েকে কি তৃপ্তি দানকরা সম্ভব? 
উত্তর: হ্যা সম্ভব।
 
প্রশ্ন: স্যার বাজারে যেসব ঔষধ পাওয়া যায় সেক্স ও লিঙ্গো বারানোর জন্য। ওগুলো খেলে কি ভবিষ্যতে কোনো ক্ষতি হবে?
উত্তর: সাময়িক ভাবে কাজ করলেও লং টার্মে বেশিরভাগই ক্ষতিকর। 
 
প্রশ্ন: আমার বয়স ২২ বছর, রাতে ঘুমের সময় ধাতু বের হয় এটার সমাধান কি? 
উত্তর : এটা স্বপ্নদোষ। আর স্বপ্নদোষ হওয়াটা স্বাভাবিক ঘটনা।

অসাবধানতায় গর্ভধারণ

নারীদের জন্য গর্ভধারণ জীবনে একটি নতুন অধ্যায় যোগ করার মতো। কিন্তু মা হওয়ার আনন্দ অঙ্কূরেই বিনষ্ট হবে যদি অসাবধানতায় ঘটে যায় গর্ভধারণের মতো ঘটনা।

গর্ভধারণ রোধ করার জন্য অনেক ধরনের প্রতিরোধক পাওয়া যায়। সেগুলোর অকার্যকারিতার হার খুবই নগণ্য। তবে অসাবধান হলে সে প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভেঙে যেতে পারে।
গর্ভধারণ করলে সে এবং তার সঙ্গীর জন্য খুব আনন্দদায়ক একটি ঘটনা। তবে, এ কথাটা সব সময় সত্য না।

যৌন মিল‌নের সময় বাড়া‌নোর উপায়

সহবাসে বা যৌন মিলনে পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সের সঙ্গে সঙ্গে মিলনের নানাবিধ উপায় রপ্ত করে থাকে।

অনেক সময় দেখা যায় যে, অনেক পুরুষ স্বল্প সময়ের মধ্যেই বীর্যপাত করেন, যার ফলে নারী অতৃপ্ত থেকে যায়। তাই যৌন মিলনের সময় নারীর চাওয়া পাওয়াকে বেশি প্রাধান্য দেয়া উচিত। তাই যৌন মিলনের সময় বাড়ানোর উপায়গুলো নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ

এই নিয়ম মে‌নে চল‌লে সেক্সে পা‌বেন প‌রিপূর্ণ তৃপ্তি

যৌন মিলনের কিছু নিয়ম আছে। এই নিয়ম মেনে সেক্স করলে অনেক আনন্দ লাভ করা যায়। যৌন মিলনের নিয়ম অনেকে জানে না বলেই তাঁরা আনন্দ ও সুখ লাভ করতে পারে না।  এখন জেনে নিন এই নিয়মের বিস্তারিত আলোচনাঃ

‌সে‌ক্সের সময় জে‌লি বা লু‌ব্রি‌কেন্ট ব্যবহার

সেক্সের সময় বিভিন্ন কারণবশত আমাদের শরীর আমাদের শারিরীক প্রয়োজনের তুলনায় প্রয়োজনীয় লুব্রিকেশন তৈরি করতে সক্ষম হয় না। এজন্য কৃত্তিম জেলি বা লু‌ব্রি‌কেন্ট ব্যবহার করা যায়। এতে যোনির শুষ্কতা কমে যায়। নারীর যোনি শুষ্ক হয়ে থাকতে পারে যেমন: মানসিক চাপ, ক্লান্তি অথবা ঋতুস্রাব এসব অন্যতম কারণ।

অনেক তৈলাক্তকর পণ্য যেমন ভ্যাসলিন, পেট্টোলিয়াম, বডি লোশন এই ধরনের প্রোডাক্ট আপনার কনডমের লেটেক্র কে নষ্ট করে আপনার কনডমকে মুহূর্ত এর মধ্যে ছিদ্র করে দিতে পারে। কিন্তু জেলি বা লু‌ব্রি‌কেন্ট ব্যবহার আপনার শরীরের প্রাকৃতিক লুব্রিকেশনের মতই কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। এটি খুব সহজই ধুয়ে ফেলা যাই, অন্যান পেট্টোলিয়াম মত শরীরের সাথে লেগে থাকে না। 

সন্তান লাভের ১০ আমল


একজন নারী তখনই পূর্ণতা লাভ করে যখন সে একজন সন্তানের মা হয়।আল্লাহ যাকে চান সন্তান দান করেন আবার যাকে চান সন্তান দেন না। যদি কারও সন্তান না হয় তাকে আল্লাহ্‌র নিকট সন্তান চাইতে হবে। আর তার জন্য রয়েছে অনেক দোয়া বা 
আমল

সুন্দর স্তন গড়ে তুলতে যেসব বিষয় জানা উচিত

সৌন্দর্যের বিকাশে নারীর বক্ষের মূল্য অপরিসীম। স্বাভাবিক ভাবে জন্মগত গঠনের পর মেয়েরা বক্ষের সৌন্দর্য বাড়াতে পারেন সামান্য পরিচর্চার মাধ্যমে। মেয়েরা এখন আধুনিক যুগে পোশাক পরা নিয়ে আর পিছপা হয় না। পিঠ খোলা, বুককাটা, হাতকাটা নানান পোশাক পরতে ভালোবাসে মেয়েরা। অনেক সময় এইসব পোশাক পরে অনেককে ভালো লাগে আবার অনেককে মানায় না।

হিজাব : পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য

হিজাবের পরিচয়

ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায়, অশ্লীলতা ব্যভিচার নিরসনের লক্ষ্যে নারী-পুরুষ উভয়েরই তাদের নিজ নিজ রূপ-লাবণ্য সৌন্দর্যকে একে অপর থেকে আড়ালে রাখার জন্য ইসলামে যে বিশেষ ব্যবস্থা অবলম্বন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তাকে হিজাব বা পর্দা বলা হয়। (আল মুজামুল ওয়াসীত /১৫৬) সুতরাং এমন হিজাব ব্যবহার করতে হবে, যা এই উদ্দেশ্য পূরণ করে।

পি‌রিয়‌ডে প‌রিচ্ছন্ন থাক‌ার উপকা‌রিতা

প্রাকৃ‌তিক নিয়‌মে প্রতি চন্দ্র মাস পরপর হরমোনের প্রভাবে পরিণত মেয়েদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায় এবং রক্ত ও জরায়ু নিঃসৃত অংশ যোনিপথে বের হয়ে আসে, তাকেই পিরিয়ড বা ঋতুচক্র (Period) বলে। একে মা‌সিকও বলা হয়। মা‌সি‌ক চলাকালীন পেটব্যথা, পিঠব্যথা ও বমি বমি ভাব হতে পারে। পিরিয়ডে ভালো মানের ন্যাপকিন ব্যবহার করা জরুরি। এ ছাড়া কোনোভাবেই একই কাপড় পরিষ্কার করে একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না। পিরিয়ডের সময় শরীর থেকে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তার মধ্যে ব্যাকটেরিয়া সহ নানা রোগ জীবানু

ইমারজেন্সি পিল কি নিরাপদ ?

Emergency Contraceptive Pill -  ইমারজেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল কতটা নিরাপদ ? কীভাবে কাজ করে এই পিল ? স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. পার্থ মুখোপাধ্যায় জানালেন একথা।

অসংরক্ষিত শারীরিক মিলন৷ জানাজানির পর তা সামলাতে প্রথমে ইমারজেন্সি কনট্রাসেপটিভ পিল খাওয়ান মা৷ কেটে যায় মাসখানেক৷ পিরিয়ড হয় না৷ লজ্জার মাথা খেয়ে এবার যেতে হয় পাড়ার ডাক্তারের কাছে৷ পরীক্ষা করে বোঝা যায় সে গর্ভবতী৷ গর্ভপাত করাতে

ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিলঃ যা জা‌নেন না

অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ রোধে চি‌কিৎসা বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ অবদান ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল (Emergency Contraceptive Pill)। বাংলাদেশের ওষু‌ধের বাজারে এখন অনেক কোম্পানীর ইমার্জেন্সি কনট্রাসেপটিভ পিল পাওয়া যায়। যেগুলো ২ দিন থেকে ৫ দিন পর্যন্ত ব্যবহার উপযোগী। আর এজন্যই অর‌ক্ষিত সে‌ক্সের পর অনেকেই ইমার্জেন্সি পিলের সাহায্য নিয়ে থাকেন। ত‌বে এটা চি‌কিৎস‌কের সরণাপন্ন হ‌য়েই  সেবন কর‌তে হ‌বে। তা না হ‌লে অনাকা‌ঙ্খিত আরও বড় কোন বিপদ দেখা দি‌তে পা‌রে।

ইমারজেন্সি পিল

গর্ভ সঞ্চার হয়ে গেলে আর ইমারজেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিলের কোনও রকম ভূমিকা নেই৷ এই ওষুধ ওভিউলেশনকে পিছিয়ে শুধুমাত্র গর্ভ সঞ্চার হওয়া আটকায়৷

১৫০ মি.গ্রা. লিভোনরজেস্ট্রিল ট্যাবলেট খেতে হয় সে‌ক্সের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে৷ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খেলে সাফল্যের হার ৯৫ শতাংশ , ২৫ -৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খেলে ৮৫ শতাংশ , ৪৯-৭২ ঘণ্টার মধ্যে খেলে তা নেমে আসে ৫৮ শতাংশে৷ ১২০ ঘণ্টার মধ্যে খেলেও কিছুটা কাজ হয়৷ তবে সাফল্যের হার যে অনেক কমে যায় তা বলাই বাহুল্য৷

ইমারজেন্সি পিলের ভালো-মন্দ

● সে‌ক্সের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে খেলে নিলে বিপদের আশঙ্কা এসে ঠেকে তলানিতে৷

● প্রচুর পরিমাণে প্রজেস্টেরন হরমোন থাকলেও কারও কারও ক্ষেত্রে সামান্য গা -বমি , মাথা ঝিমঝিম , ক্লান্তি , একটু মাথাব্যথা , পেট ফাঁপা , কখনও সখনও সামান্য ব্লিডিং ছাড়া আর কোনও সমস্যা হয় না৷

● এই পিল খেলে পরের পিরিয়ডটা ক ’দিন পিছিয়ে যেতে পারে৷ পিল খাওয়ার পর মোটামুটি সন্তাহ তিনেকের মধ্যে পিরিয়ড হয়৷ তা নিয়ে ঘাবড়ানোর কিছু নেই৷

● নিয়মিত খেলে, অর্থাত্‍‌ এর অপব্যবহার হলে ভবিষ্যতে ডায়াবিটিস, গলব্লাডারে পাথর বা ব্রেস্ট ক্যান্সারের ব্যাপারে একটু সজাগ থাকা দরকার৷

ইমারজেন্সি পিল কখন খাবেন না

● কখনও হার্টঅ্যাটাক বা স্ট্রোক হয়ে থাকলে৷

● মাইগ্রেনের সঙ্গে নিউরোলজিকাল কিছু উপসর্গ থাকলে৷

● জন্ডিস বা বড় ধরনের লিভারের অসুখ থাকলে৷

● পেরিফেরাল ভ্যাসকুলার ডিজিজের রোগী৷

● নিয়মিত গর্ভনিরোধক পদ্ধতির পরিবর্তে৷

আরও জানার বা‌কি আ‌ছে...
সমস্যা যখন হ‌বে তখন কিনবেন বলে অব‌হেলা করবেন না। যেভাবে কনডম সব সময় বাড়িতে মজুত রাখেন, তেমনই ইমার্জেন্সি পিলও মজুত রাখবেন। সময় গ‌ড়ি‌য়ে যাওয়ার পর অনেক সময়ই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, আবার অনেক সময়ই নিশ্চিত হতে না পেরে কেউ কেউ প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খেয়ে ফেলেন এই পিল। যা কোনক্র‌মেই ঠিক না। তাই ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল সম্প‌র্কে আরও জরুরী কিছু তথ্য জেনে নিনঃ

০১. ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল কিন্তু অ্যাবরশন করায় না। শুধু ওভিউলেশন পিছিয়ে দিয়ে প্রেগন্যান্সি রুখতে পারে। তাই গর্ভধারণের পর এই পিল খেলে কোনও লাভ হবেনা। বরং হি‌তে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

০২. অনেকেই এই সব পিলকে মর্নিং আফটার পিলও বলে থাকেন। কিন্তু পিল পরদিন সকালেই খেতে হবে এর কোনও মানে নেই। রাতে সেক্সের পরও খেতে পারেন। বরং যত তাড়াতাড়ি খাবেন তত ভাল কাজ করবে ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল।

০৩. ইমার্জেন্সি পিলই কিন্তু শেষ কথা নয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর কপার আইইউডি। ১০ বছর পর্যন্ত প্রেগন্যান্সি রুখতে পারে।

০৪. সময়মত এই পিল খে‌তে না পার‌লে, অসম‌য়ে খাওয়ার আ‌গে ডাক্তা‌রের পরামর্শ নিন।

০৫. সাধারণত ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই পাওয়া যায় ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল।

০৬. যদি নিজে থেকে পিল খেয়ে ঝুঁকি নিতে না চান, তাহলে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন নিয়ে নিন। এমনও অনেক পিল রয়েছে বাজারে যা ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন দেখেই দেওয়া হয়।

০৭. যদি আপনি নিয়মিত বার্থ কন্ট্রোল পিল খেতে ভুলে গিয়ে থাকেন কোনও দিন তাহলেও খেয়ে নিতে পারেন ইমার্জেন্সি পিল।

০৮. বিপদের সময় কিনবেন বলে রেখে দেবেন না। যে ভাবে কন্ডোম সব সময় বাড়িতে মজুত রাখেন, তেমনই ইমার্জেন্সি পিলও মজুত রাখবেন।

০৯. অনেকেই ভয় পান ইমার্জেন্সি পিল খেলে ওজন বাড়বে। যদিও এর সঙ্গে ওজন বাড়ার কোনও সম্পর্ক নেই।

১০. ইমার্জেন্সি কন্ট্রসেপটিভ পিলের ব্যবহার কিন্তু মুড়ি মুড়কির মতো করা উচিত নয়। যথেচ্চ অসুরক্ষিত সেক্স, তারপর যখন তখন ইমার্জেন্সি পিল কিন্তু অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

১১. কোনও ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিলই ১০০ শতাংশ গ্যারান্টি দেয় না। তাই কিছু ক্ষেত্রে ভুল ত্রুটির জন্য পিল খাওয়ার পরও প্রেগন্যান্ট হতে পারেন।

১২. ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিলের ফলে আপনার পিরিয়ড সাইকেল অনিয়মিত হতে পারে। ঘাবড়ে যাবেন না। এটা খুবই সাধারণ ব্যাপার।

১৩. ইমার্জেন্সি পিলের কিন্তু রয়েছে বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। পিল খাওয়ার পর মাথা ধরা, গা ব্যথা, বমি, ক্র্যাম্প ধরার সমস্যায় ভুগতে পারেন।

#গর্ভপাত, #ইমকন, ইমারজেন্সি পিল কি, #ব‌ড়ি, #জন্ম‌নিয়ন্ত্রণ, #উপায়, #নিয়ম

স্তন বড় করার সহজ উপায়

পৃথিবীর সবথেকে আকর্ষণীয় চ্ছে নারী। আর নারীর শরীরে আকর্ষণীয় লো তার ব্রেস্ট বা স্তন যুগল। নারীর প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে সুগঠিত সুডৌল স্তনের জুড়ি নেই। নেকের নেক রকম স্তন (Breast) বে কারও চাওয়া ছোট স্তন, কেউবা চায় তার স্তন মাঝারি আকারের থাক, আবার কেউ চায় বড় স্তন।

বড় স্তন চলাফেরায় একটু সমস্যা করলেও বিগ ব্রেস্ট মেয়েদের যৌন আবেদনময়ী করে তোলে

আধুনিক নারীরা স্তনের গুরুত্ব বোঝে। তাই অনেকেই স্তন বড় সুন্দর করার নিয়ম খুঁজছেন বা বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করা শুরু করেছেন। কেউ হয়তবা ভালো ফলাফল পেয়েছেন কেউ আবার পান নাই।

আজকাল প্রাকৃতিকভাবেই ব্রেস্ট বড় করা যায়, এজন্য সার্জারীর প্রয়োজন হয় না। সাধারণত ৩৪-৩৬ মেয়েদের স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্ট সাইজ। তবে অনেকেরই ব্রেস্ট আকারে ছোট হয়। আদর্শ ব্রেস্ট সাইজ ৩৪-৩৬ থেকে যারা ব্রেস্ট সাইজ বড় করতে চান, তাদের জন্য নিম্নে প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট বড় করার উপায় আলোচনা করা হলোঃ

গর্ভাবস্থায় সেক্স করা উচিত কি না?

Pregnancy প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ হওয়ামাত্র খুশির জোয়ার বয়ে যায় বাড়িতে। মা হওয়ার সংগ্রাম শুরু হয় একজন নারীর। গর্ভে ধারণ করা, সন্তান জন্ম দেওয়া এবং তাকে লালনপালন করা যে কত কঠিন তা একমাত্র মা জননীই জানেন। তাই দীর্ঘ য়েক মাস খাবার, চলাফেরা, পোশাক, মানসিক এবং যৌনজীবনের প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়া অতীব জরুরি। আরও বেশি জরুরি চেতনতা। আর বেশিরভাগ গর্ভবতী নারীর মনে প্রশ্ন থাকেঅন্তঃসত্বা অবস্থায় কি সেক্স করা যায়?” বা "প্রসবের কতদিন পর সেক্স করা যাবে?"

গর্ভাবস্থায় সেক্স করা উচিৎ নাকি উচিৎ নয়? এই প্রশ্ন নিয়ে অনেকই অনেক রকম কনফিউশনের মধ্যে থাকেন। প্রেগনেন্সির প্রথম ট্রাইমেস্টারে সেক্স না করাই ভাল। এই সময় যেহেতু ফেটাল অরগ্যান্সের ডেভলপমেন্ট হয় তাই জোরে ধাক্কা অ্যাভয়েড করা উচিৎ। এর থেকে মিসক্যারেজও হতে পারে। প্রথম ট্রাইমেস্টারের মতই প্রেগনেন্সির শেষ মাসেও সেক্স না করাই ভাল। আনপ্রোটকেটড সেক্সের থেকে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এই সময়।