সেক্স ভি‌ডিও দেখে নি‌জের ক্ষতি কর‌ছেন যেভা‌বে

কথায় বলে অতি সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট৷ পর্নোগ্রাফি আর সহবাসের ক্ষেত্রেও এই সমীকরণটা এক্কেবারে মিলে যায়৷ যদি আপনি ভেবে থাকেন ইন্টারনেটে নিয়মিত পর্নোগ্রাফি দেখলে বা অ্যাডাল্ট লেখা পড়লে সহবাসের সময় আপনার পারফরম্যান্সের উন্নতি হবে, তাহলে আপনার ভাবনা আজই বদলান৷

গবেষকদের মতে, প্রতিদিন যদি আপনি একই কাজ করেন তাহলে বাস্তবে মানে সহবাসের সময় আপনার রোমাঞ্চটাই শেষ হয়ে যায়৷ সহবাসের আনন্দ উপভোগ করার জন্য আমাদের মস্তিষ্কের অন্যতম নিউরো ট্রান্সমিটার ডোপামিন দায়ী৷ কিন্তু প্রতিদিন পর্নোগ্রাফি দেখলে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে ব্যাপারটার সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে৷ আর মনও সেখানে খুঁজে পায় না নতুন কোনও রোমাঞ্চ৷

শুধু তত্ত্বকথাই নয়৷ বাস্তবেও গবেষকরা অনেকের সঙ্গেই কথা বলেছেন , যারা কৈশোর থেকে নিয়মিত এইসব সাইট দেখতেন৷ তাদের সোজাসাপটা স্বীকারোক্তি, প্রথম প্রথম পর্নোগ্রাফি দেখে খুব উত্তেজিত লাগলেও, পরে ওই নকল জিনিসগুলো বহুবার দেখতে দেখতে নতুন কোনও কিছু খুঁজে পেতাম না৷ আর বিয়ের পর সহবাসের সময় জোর করে মনে এরকম কোনও অনুভূতি বা রোমাঞ্চ আনাটা ছিল বেশ কষ্টসাধ্য৷
আসলে ইন্টারনেটে সেক্স নিয়ে যেসব মিথ থাকে, বা ভিডিও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা আসল হয় না৷ ফলে বাস্তবে সেগুলো দেখে যখন লোকজন নকল করতে যায়, তখন তারা পারে না৷ ফলে নিজের আর নিজের পারফর্ম্যান্সের উপর থেকেই অনেক সময় উঠে যায় বিশ্বাস৷ এমনকী অবসাদ এতটাই বেড়ে যেতে পারে যে ক্ষেত্রবিশেষে ওষুধ খাওয়া বা কাউন্সেলিং করানোরও প্রয়োজন পড়তে পারে৷

বয়স অনুযায়ী ভালবাসা এবং যৌন মিলনের সঠিক সময়

প্রেম নিবেদনকে তৃপ্তিদায়ক ও সর্বাধিক উপভোগ্য করতে হলে সঠিক সময়ে আবেগের প্রদর্শন এবং সুযোগের সদ্ব্যবহারকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। কিন্তু অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘুম বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ড. কেলি তার গবেষণায় বলেন, প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা সফল করতে হলে সময়জ্ঞানটাই সবচেয়ে বড় বিষয়।

গবেষক জানান, মানবদেহ পরিচালিত হয় ‘সার্কাডিয়ান রিদম’ দ্বারা। সূর্যের আলোর সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে আমাদের দেহ এই ছন্দ মেনে চলে। ঘুম এবং যৌনতার সঠিক সময় বের করতে পারলে উভয় ক্ষেত্রেই সর্বাধিক তৃপ্তি মিলতে পারে। বয়সের সঙ্গেও সার্কাডিয়ান রিদম বদলাতে থাকে। এসব বিষয়ের সঠিক সমন্বয় করতে হয়। বিশেষজ্ঞ জানাচ্ছেন, বয়সের সঙ্গে প্রেম নিবেদনের সঠিক সময়ের কথা।

১. কুড়ির কাছাকাছি যাদের বয়স, দিনের যেকোনো সময় তাদের দেহ যৌন চাহিদা অনুভব করতে পারে। ড. কেলি বলেন, এ বয়সীরা যেকোনো সময় সঙ্গী-সঙ্গিনীর সাথে অন্তরঙ্গ হতে পারেন। এ বয়সীরা সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঘুম থেকে ওঠা এবং রাত ১টার দিকে ঘুমাতে যাওয়ায় সর্বাধিক উপকার পাবেন।

২. তিরিশের কোঠা প্রেম ও সেক্স করার স্বর্ণসময়। সূর্যের আলো দেহে টেসস্টোটেরন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। এ বয়সীদের দেহঘড়ি তাদের সকালে জাগিয়ে তোলে। তাদের রাত ৮টার দিকে ডিনার সেরে ফেলা ভালো। মধ্যরাত তাদের বিছানায় যাওয়ার সেরা সময়।
৩. চল্লিশের কোঠায় যারা আছেন, তাদের জন্যে প্রেম নিবেদনের সেরা সময় রাত ১০টা ২০ মিনিট। গোটা দিন পেরিয়ে এ সময়টাতেই দেহে সর্বাধিক পরিমাণ অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসৃত হয়। এতে দেহ অনেক শান্ত ও স্থিত হয়ে আসে। মধ্যরাতের আগেই তাদের ভালোবাসা পূর্ণতা পেতে পারে। ঘুম থেকে ওঠার আদর্শ সময় হবে সকাল ৭টা ৫০ মিনিট।
৪. পঞ্চাশের কোঠায় বিকেলেই সেক্স সবচেয়ে উপভোগ্য হতে পারে। সকালের ব্যস্ত সময় শুরু হওয়ার জন্যে এ বয়সীদের রাত সাড়ে ১০টার মধ্যেই ঘুমিয়ে যাওয়া উচিত।
৫. ষাট বছরে যারা পা রেখেছেন তাদের জন্যে রাত ৮টা উত্তেজনাকর মুহূর্ত হতে পারে। এ বয়সে রাত ১০টার দিকে মেলাটোনিন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। এটি ঘুমকে গভীর করে। তাই তাদের সাড়ে ৬টার দিকে ডিনারের কাজ সেরে ফেলা উত্তম।

৬. সত্তর বছর বয়সে সেক্স মানুষকে তৃপ্তিদায়ক ঘুম ও বিশ্রামের সুযোগ করে দিতে পারে। এ বয়সীরা ঘুমের মাঝে বার বার জেগে যেতে পারেন। তাই যত দ্রুত সম্ভব বিছানায় গা এলিয়ে দিতে হবে। এদের সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ব্রেকফাস্ট করা উচিত। দুপুর শুরু হতেই লাঞ্চ করাটা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো।

সম্পর্কের একবছরের মধ্যেই সে‌ক্সে আগ্রহ হারায় মহিলারা!

সৃষ্টির আদি রহস্য লুকিয়ে যৌনতায়। যৌনতা এক অকৃত্রিম বাসনা। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে জীবকুলের প্রত্যেকেই এই যৌন তাড়নায় তাড়িত হয়ে থাকে। মানুষও এই যৌন চাহিদার ব্যতিক্রম নয়।
নারী-পুরুষের যৌনতা নিয়ে সম্প্রতি সাউদাম্পটন ইউনিভার্সিটি একটি গবেষণা চালায়। গবেষণা রিপোর্টটি সমীক্ষা আকারে প্রকাশিত হয় ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নাল ওপেনে। ৪,৮৩৯ জন পুরুষ ও ৬,৬৬৯ জন নারীকে নিয়ে চালানো হয় এই সমীক্ষা। যাদের প্রত্যেকেরই বয়স ১৬ থেকে ৭৪ বছরের মধ্যে।

সমীক্ষায় উঠে আসে এক চমকপ্রদ তথ্য। সমীক্ষায় বলা হচ্ছে, পুরুষ অপেক্ষা নারীরাই তাড়াতাড়ি যৌনতায় উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন। দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের ক্ষেত্রেও বিষয়টা এরকমই। সম্পর্কের একবছরের মধ্যেই মহিলারা যৌনতায় উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন বলে, উল্লেখ করা হয়েছে সমীক্ষায়। আরও বলা হয়েছে, সন্তান জন্মের পর উদাসীনতা আরও বেশি মাত্রায় আসে।

সেক্স পজিশন স‌ঠিক না হ‌লে ক‌ঠিন বিপদ

যৌন মিলনের ইচ্ছা বা আসক্তি কারও থাকে না একথা হলফ করে বলাটা সত্যি মুশকিল৷ শুধু যৌন মিলন না অনেকের তো বিভিন্ন রকমের পজিশনে সেক্স করার ইচ্ছা থাকে৷ অ্যানাল হোক বা অ্যামা‌চিউর, ডগি বা হার্ডকোর নিজের পছন্দ মতো সেক্স পজিশন বেছে নিয়ে যৌন মিলনের সর্বাধিক তৃপ্তি পেতে চায় অনেকে৷ তবে জানেন কি পছন্দের সেক্স পজিশনের মধ্যেই রয়েছে ক‌ঠিন বিপদের বার্তা৷

হ্যাঁ, ইন্টারন্যাশনাল রিসার্চ অফ ইমপোটেন্স রিসার্চ সদ্য প্রকাশ করেছে এমন কিছু সেক্স পজিশন বিষয়ক তথ্য যা জানলে আপনি চমকে উঠবেন৷ তাদের প্রকাশ করা তথ্যানুযায়ী মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপদসংকুল সেক্স পজিশন হল মিশনারি ও ডগি স্টাইল৷ ‘relationship between sexual position and severity of penile fracture’ নামক গবেষণায় বলা হয়েছে, ডগি স্টাইলে সেক্স করলে পুরুষাঙ্গে ফ্যাকচার হওয়ার আশঙ্কা থাকে ৪১ শতাংশ৷ অন্যদিকে মিশনারির ক্ষেত্রে আশঙ্কার পরিমাণ ২৫ শতাংশ৷
এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ট্রেসি কক্স জানিয়েছেন, বিছানা বা মাটি উভয় ক্ষেত্রেই এই পজিশনে সেক্স করলে ক্ষতি হতে পারে৷ পুরুষাঙ্গে ফ্যাকচারের পাশাপাশি কমে যেতে পারে পুরুষদের যৌন ক্ষমতা৷

সেক্স বৃ‌দ্ধিতে প্র‌তি‌দি‌নের খাবার মেনুতে এসব রাখুন

নিয়মমাফিক খাওয়া দাওয়া করে নিজেকে মেন্টেন করতে সকলেরই ভালো লাগে৷ কিন্তু সবসময় তো আর কড়া ডায়েটিংয়ের মধ্যে থাকা যায় না৷ কিন্তু ব্যাপারটা যখন সেক্সের হয় তখন? দুবার ভাববেন তো নিশ্চয়ই৷ আসলে এমন কিছু কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো খেলে বাড়বে আপনার যৌন ইচ্ছা৷ নতুন করে উজ্জীবীত হয়ে উঠবেন আপনি৷

ওয়ালনাট
পুরষদের শরীরে শুক্রাণুর পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে৷ স্পার্মের গতিবিধি ঠিক রেখে পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতাকেও কয়েকগুণ বাড়ায় ওয়ালনাট৷

স্ট্রবেরি, রাসবেরি
এর মধ্যে থাকা জিঙ্ক নারী ও পুরুষ উভয়ের মধ্যেই সেক্সের ইচ্ছে বাড়িয়ে দেয়৷ পুরুষদেহে জিঙ্ক টেস্টোস্টেরন হরমোনের নিঃসরণে সাহায্য করে, যা স্পার্ম তৈরির সহায়ক৷

তরমুজ
সেক্স পাওয়া‌রের অ‌বিশ্বাস্য উপাদান এ‌টি। আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়ায় এবং পুরুষদের ঠিকঠাক ইরেকশনে সাহায্য করে তরমুজ৷

আমন্ড
আমন্ডে থাকা আর্জিনাইন শরীরে ঠিকঠাক রক্তসঞ্চালনে সাহায্য করার পাশাপাশি ধমনীকেও রাখে পুষ্ট৷ আমন্ডের এই অ্যামাইনো অ্যাসিড পুরষদের ইরেকটাইল ফাংশন ঠিকঠাক রাখারও সহায়ক৷

ডার্ক চকোলেট
ডার্ক চকোলেট খেলে সেরোটোনিন আর এন্ডোরফিন নিঃসরণ হয়, যা আপনার সেক্স মুড রাখে ফুরফুরে৷ ফলে সেক্সেও আসে আলাদা এনার্জি৷

ডিম
ডিমে থাকা এল আর্জাইন নামক এক প্রকারের অ্যামাইনো অ্যাসিড পুরুষদের ইরেকটাইল ডিসফাংশনের সমস্যা অনেকটা কমিয়ে দেয়৷

পীচ
কারণ এতে থাকা ভিটামিন সী স্পার্ম কাউন্ট বাড়ায় আর মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা কমায়৷

কফি
উত্তেজনা বাড়ায়৷ ফলে বাড়ে সহবাসের ইচ্ছাও৷

জাফরান
সহবাসের ইচ্ছা এবং বিছানায় আরও বেশি উত্তেজক হয়ে উঠতে অন্যতম ভালো দাওয়াই জাফরান৷ এনার্জি লেভেল আর মনোসংযোগের ক্ষমতাও বাড়ায়৷ দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে আরও ভালো ফল পাবেন৷

ভয়াবহ সেক্স প‌জিশন অবস্থায় ভর্তি হলেন হাসপাতালে

সকল দম্পতির চেষ্টা থাকে তার সঙ্গীকে সুখি রাখতে। আর তাই যৌনতায় নতুনত্ব আনার নানান রকম পরীক্ষা নিরীক্ষাও চালান নিজেদের মধ্যে।

কিন্তু এই নতুনত্ব কিন্তু বিপদ ডেকে আনতে পারে। ঠিক যেমন এই দম্পতি ভয়াবহ যৌনরত অবস্থায় ভর্তি হলেন হাসপাতালে।

মার্কিন দম্পতি টম ও তার স্ত্রী জ্যানিস মরিসন। যৌনতায় নতুনত্ব আনার চেষ্টা করতে গিয়ে মারাত্মক অবস্থা হলো এই দম্পতির। স্ত্রীর যৌনাঙ্গে সম্পূর্ণ মাথাটিই আটকে গেলো টমের।

তিনদিন আগে রাত দশটার দিকে আলাবামার জরুরি বিভাগে ফোন অপারেটরের কাছে জ্যানিসের ফোনটি আসে প্রথমে তিনিও বিশ্বাস করেননি।

ভেবেছিলেন কোনও তরুণী মজা করছে হয়তো। তাও নিজের কর্তব্য পালন করেন সামান্থা। ঘটনাস্থলে একটি অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়ে দেন তিনি।

এদিকে স্বাস্থ্যকর্মী যখন ঘটনাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে পৌঁছান, পরিস্থিতি দেখে হতবাক হয়ে যান তিনিও। জ্যানিস বিছানায় শুয়ে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলেন।

আর তার যৌনাঙ্গে ফেঁসে ছিল টমের মাথা। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল বিছানাটা। ওই অবস্থাতেই তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর হাসপাতালে চিকিৎসকরা আলাদা করেন দু’জনকে।

জানা গেছে, জ্যানিসের যৌনাঙ্গ বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তার শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে। টমের আঘাত সামান্যই।

তবে চিকিৎসকদের আশঙ্কা, এই ঘটনার আতঙ্ক অনেকদিন দম্পতির মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে রাখবে। স্বাভাবিক যৌনতায়ও তারা ভীত হবেন বলে তাদের ধারণা।

তবে এমন ঘটনা আমেরিকায় নতুন নয়। অস্বাভাবিকভাবে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে গিয়ে এভাবেই বিপদে পড়েন মার্কিন মুলুকের হাজার হাজার বাসিন্দা।

ঠোঁটই বলে দেবে মানুষের সম্পর্ক!

চোখে চোখে যত কথাই হোক না কেন, ঠোঁটই নাকি মানুষ বোঝার আসল চাবিকাঠি! হ্যাঁ, ঠোঁট দেখেই নাকি বোঝা যায় মানুষটি কোনও সম্পর্কে আছেন নাকি তিনি একাকিত্বের সঙ্গে জীবন কাটাচ্ছেন। কীভাবে বুঝবেন? জেনে নিন সহজ সরল উপায়-
- কোনও ব্যক্তির উপর, নিচ দুই ঠোঁটই যদি পাতলা এবং সরু হয়, বুঝবেন তিনি কোনও সম্পর্কে নেই। একাকিত্বই তাঁর জীবনের সঙ্গী এবং অবশ্যই মনে রাখবেন এই ধরনের মানুষ একা থাকতেই পছন্দ করেন।
- যাঁদের ঠোঁট সুন্দর, তাঁরা ভীষণ ভালো কথা বলেন। একই সঙ্গে জেনে রাখুন, সুন্দর ঠোঁটের মালিক যাঁরা, তাঁরা জন্মগত সৃজনশীল। এই ধরনের মানুষের সঙ্গে কথা না বলে তাদের বিচার করলে অবধারিত ভুল হবে।
- যাঁদের ঠোঁটের কোনও নির্দিষ্ট আকার নেই এবং সুন্দরের ধারের কাছেও অবস্থান করছে না, তাঁরা সবসময়ই 'ঠোঁট কাটা'। স্থান কাল পাত্র না দেখেই বেফাঁস মন্তব্য এই ধরনের ঠোঁট-ধারী মানুষের স্বভাব। এঁরা একেবারেই দায়িত্বশীল নন। তবে সযত্নে কোনও কিছুর লালনে এদের তুলনাই হয় না।
- যাঁদের ঠোঁটের বাঁধুনি গোলাকৃতির তাঁরা সাধারণত সহৃদয় ব্যক্তিই হয়ে থাকেন। আন্তরিকতা এদের গুণ। এরা সবসময় নিজের সঙ্গীর সঙ্গে সময় কাটাতে চান।
- হৃষ্টপুষ্ট অথবা মাংসল ঠোঁটের ব্যক্তিরা সাধারণত লাইম লাইটকেই সর্বাধিক প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। এই ধরনের মানুষ মজা করতে খুব পছন্দ করেন এবং এরা কখনই একা থাকতে পারেন না।
- ওপরের ঠোঁটের তুলনায় নিচের ঠোঁট যাঁদের স্ফীত, তাঁরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাচিভমেন্টকে বেশি প্রাধান্য দেন। সম্পর্কের আগেও তাঁরা কৃতিত্বকে বেশি ভালোবাসেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুরুষরাই এই ধরনের ঠোঁটের অধিকারী হয়ে থাকেন।

পুরুষদের আকর্ষণ সবচেয়ে কমে যে সময়, চাঞ্চল্যকর তথ্য

কুড়িতেই মেয়েরা বুড়ি! আমরা মেয়েরা প্রত্যেকেই কম বেশি এই প্রবাদ শুনে এসেছি। কিন্তু ছেলেরা কী তবে চিরযৌবনের অধিকারী? বয়স বাড়লেও কী তাঁদের আকর্ষণ একই রকম থাকে? সমীক্ষায় উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। পুরুষদের আকর্ষণ কমে যায় নির্দিষ্ট একটি বয়সে। সেই বয়সেই মহিলাদের কাছে 'বোরিং' হয়ে যান পুরুষেরা।

সম্প্রতি এয়ারবিএনবি ২০০০ পুরুষের উপর একটি পরীক্ষা করেছিল। সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ২৭ বছর বয়সে পুরুষরা সব থেকে সপ্রতিভ থাকে, মনের দিক দিয়ে। কিন্তু, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই মানুষগুলোই কেমন যেন নিষ্প্রভ হয়ে যায়। সমীক্ষা অনুযায়ী পুরুষরা সব থেকে বোরিং হয়ে যায় ৩৯ বছর বয়সে।

কিন্তু কেন এমনটা হয়?
সমীক্ষায় বেরিয়ে এসেছে তারও উত্তর।
২৭ বছরের পর থেকেই জীবনের দায় দায়িত্ব চলে আসে পুরুষদের কাঁধে। বাইরে-বাড়ির কাজের জন্য একঘেঁয়েমি চলে আসে জীবনে।

তবে বিশেষজ্ঞরা এই একঘেঁয়েমি কাটানোর বেশ কিছু উপায়ও বাতলে দিয়েছেন..
১) নতুন করে কোনও শখের খোঁজ করুন
২) নতুন বন্ধু খুঁজুন
৩) ছুটির দিনগুলিতে সঙ্গীর সঙ্গে রোমাঞ্চকর কিছু করুন
৪) হঠাৎ করে কোনও পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করুন
৫) পেশার ক্ষেত্রে সুযোগ থাকলে নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন
৬) খেলাধূলো করার শখ থাকলে, আবার নতুন করে ভাবতে পারেন
৭) হঠাৎ করেই বেরিয়ে পড়ুন ট্রেকিংয়ের উদ্দেশে।

এয়ারবিএনবি-এর সমীক্ষায় এও বলা হয়েছে, পুরুষদের তুলনায় মহিলারা বোরিং হয় আরও আগেই, ৩৫ বছর বয়সে। কিন্তু, সঙ্গে এও বলা হয়েছে যে, ৩৫ বছর বয়সেই মহিলাদের যৌন আবেদন সব থেকে বেশি হয়।

স্পর্শেই যখন রোগমুক্তি

ওষুধের বালাই নেই। ইনজেকশন, অপারেশন নেই। সাইড এফেক্টের ভয় নেই। শুধু স্পর্শেই ভ্যানিশ দুরারোগ্য অসুখ। মাইগ্রেন বা আলসার। ব্লাড প্রেশার বা ডিপ্রেশন। রেইকিতে জব্দ সবই। স্পর্শে রোগ উধাও।

সঙ্গীতের মৃদু মূর্ছনা। আঙুলের ছোঁয়ায় আরাম। নিরাময়ী আলো এসে ঘুচিয়ে দিক অন্ধকার, বেদনাপূর্ণ দেহের সেসব স্থান উজ্জ্বল হয়ে উঠুক। নুয়ে পড়া, কুঁজো এক নারী শরীর শুধু হাতের স্পর্শে অজস্র মানুষের মুখে ফুটিয়ে তুলেছেন হাসি। বুকে আঙুল ছুঁইয়ে নরেনকে ঈশ্বরদর্শন করিয়েছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ। সেই স্পর্শেই অবিশ্বাস্য রোগমুক্তি।

প্রায় ৫ হাজার বছর আগে বশিষ্ঠ মুণি রেইকির স্রষ্টা বলে পুরাণে উল্লেখ আছে। তারপর রোগমুক্তির সেই ধারাকে নতুন করে এগিয়ে নিয়ে যান গৌতম বুদ্ধ। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে গয়ায় তপস্যা করে ফের রেইকি ফিরিয়ে আনেন তিনি।
জ্বালা-যন্ত্রণাহীন নিরাময়। স্পর্শের শক্তি। পাঁচটি চেতনার অন্যতম। কঠিন রোগ থেকে সহজেই মুক্তি। আরাম ও সুখ।
ফেথ হিলার বা রেইকি থেরাপিস্টদের দাবি, হাত-পায়ের যন্ত্রণা, গাঁটের ব্যথা, পাইলস, ফিসচুলা খুব অল্প সময়ে সহজেই সারে। পারকিনসন্স, অ্যালঝাইমার্সের মতো নার্ভের জটিল রোগ, শ্বেতীও সারানো সম্ভব টাচ থেরাপিতে। এমনকী প্রথম পর্যায়ে ক্যানসার ধরা পড়লে রেইকিতে সারানো সম্ভব। ইনসুলিন, ওষুধে কাজ না দিলেও রেইকিতে হাই ব্লাড সুগারও নামানো সম্ভব। এমনই দাবি রেইকি থেরাপিস্টদের। ধ্যানের মাধ্যমে মনঃসংযোগে শুধু শারীরিক নয়, মানসিক রোগও নিরাময় সম্ভব।

গবেষকদের দাবি, মগজের সতর্ক ঘণ্টা স্ট্রেস হরমোন দ্রুত উৎসারিত করে। তখন হার্টবিট বেড়ে যায়, বাড়ে রক্ত চলাচল। অর্থচিন্তা, সম্পর্কহানির চিন্তা বাড়ে। সেই চিন্তা থেকে মুক্তি দেয় রেইকি। বড় কোনও অপারেশনের আগে সময়মতো টাচ থেরাপি নিলে উদ্বেগ, উত্কণ্ঠা কমে যায়। যেসব মহিলা তাঁদের জীবনসঙ্গীকে দিনে একাধিকবার আলিঙ্গন করেন, সেই সব পুরুষের রক্তচাপ অনেকটাই কমে যায়। জীবনসঙ্গীর কাছ থেকে সাপোর্ট পেলে হার্টের রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক কমে যায়। মন, শরীর, আত্মার বিচ্ছেদকে জুড়ে দেয়, পূর্ণতা দেয় স্পর্শ।

পি‌রিয়‌ডের সময় জরুরি পাঁচ খাবার

পি‌রিয়ড বা ঋতুস্রাব নারী শরীরের একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। এ সময় দুর্বল লাগা, পেট ব্যথা, অস্বস্তি বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো ঋতুস্রাবের সময় এই দুর্বলতাভাব কমাতে সাহায্য করে।
ঋতুস্রাবের সময় খাওয়া জরুরি এমন পাঁচটি খাবারের নামঃ

১. কলা
ক্লান্তি কমাতে এবং দ্রুত শক্তি জোগাতে কলা খুব উৎকৃষ্ট ফল। এই চমৎকার ফলটি ঋতুস্রাবের সময়ও খুব উপকার করে। কারণ, কলার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম ও ভিটামিন। এটি দ্রুত মেজাজকে ভালো করে এবং ঋতুস্রাবের সময় ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।

২. কাঠবাদাম
কাঠবাদাম মস্তিষ্কের জন্য বেশ ভালো। ঋতুস্রাবের সময় এটি খাওয়াও বেশ উপকারী। কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি প্রদাহ কমায় এবং ঋতুস্রাবের ব্যথা কমাতে কাজ করে।
এ ছাড়া কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি৬ ও ম্যাগনেশিয়াম। এটি ঋতুস্রাবের সময় শরীরের জড়তা কাটাতে সাহায্য করে।

৩. গ্রিন টি
সাধারণত ওজন কমানোর খাদ্য উপাদান হিসেবে গ্রিন টি পরিচিত। তবে আপনি কি জানেন, গ্রিন টি ইসট্রোজেনের (হরমোন) মাত্রা কমাতে পারে এবং হরমোনের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করতে পারে? তাই ঋতুস্রাবের সময় এই চা পান করুন।

৪. আদা
ঋতুস্রাবের সময় অনেকেরই বমি বমি ভাব ও বমির সমস্যা হয়। আদা এ ধরনের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। তাই ঋতুস্রাবের সময় খাদ্যতালিকায় বেশি বেশি আদা রাখুন।

৫. খেজুর
খেজুরের মধ্যে রয়েছে আয়রন। এটি ঋতুস্রাবের সময় শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করবে। তাই এই সময় খাদ্যতালিকায় এই খাবারও রাখুন।

জন্মনিয়ন্ত্রণে পুরুষদের আগ্রহ কম কেন?

জন্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুরুষদের জন্য দুটো পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে। স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি। স্বল্প মেয়াদে কনডম এবং দীর্ঘমেয়াদে ভ্যাসেকটমি পদ্ধতি। ভ্যাসেকটমি পদ্ধতি হলো পুরুষের শুক্রকীটবাহী নালি কেটে দেওয়া। তবে আমাদের সমাজে সাধারণত পুরুষরা সহজে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান না। এর কারণ কী?
এ বিষয়ে কথা হয় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রেজাউল করিম কাজলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ পুরুষরা স্বল্প মেয়াদে পদ্ধতি গ্রহণ করতে চাইলেও দীর্ঘমেয়াদে পদ্ধতি গ্রহণে কম আগ্রহ দেখান। মূলত, এই ক্ষেত্রে কিছু ভুল বিশ্বাস প্রচলিত রয়েছে। অনেকে ভাবেন, স্থায়ী পদ্ধতি গ্রহণে যৌন ইচ্ছা বা ক্ষমতা কমে যেতে পারে। স্বাভাবিক কাজ কর্মে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। তবে এটি ভুল ধারণা।

ডা. রেজাউল করীম কাজল বলেন, ‘আসলে প্রচলিত সামাজিক ও পারিবারিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণের দায়টিও নারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।’

এই বিষয়ে সেবা প্রদানকারীদের মধ্যে যেমন ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে, তেমনি পারিবারিকভাবেও অনেকে চান না পুরুষ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করুক জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সেবা প্রদানকারীদের এই বিষয়ে আরো সচেতন হতে হবে এবং পুরষদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণে উৎসাহিত করতে হবে’।

ভুল ধারণা দূর করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে পারিবারিক , সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা প্রয়োজন। একটি মেয়ের যেমন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণে কষ্ট হয় তেমনি একটি ছেলেরও তেমন হতে পারে। এটি মেনে নেওয়া প্রয়োজন।’
পুরুষদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণে তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তাই পুরষদেরও স্বাচ্ছন্দ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণের পরামর্শ দেন তিনি।

মে‌য়েদের যো‌নি মসৃণ করা খাবার

মেয়েরা বা মহিলারা শুধু মুখ, মুখমণ্ডল, হাত, পা, চুলের যত্ন নিলেই কিন্তু হবে না৷ এর পাশাপাশি কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ গোপনাঙ্গের যত্ন নেওয়া৷ যেহেতু বিষয়টি গোপন মনে করা হয়, বা আবৃত থাকে, তাই তাদের যত্ন কিন্তু আরও বেশি করে এবং সাবধানে নিতে হবে৷ অনেকে এই বিষয়ে সচেতন হলেও সকলেই কিন্তু নন৷ তাই যারা এই দিকে মোটেও নজর দেন না তারা কিন্তু সময় থাকতে সতর্ক হওয়ার চেষ্টা করুন৷ গোপনাঙ্গ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন তো রাখবেনই, কিন্তু জানেন কি কোন কোন খাবার আপনার এই স্থানের জন্য উপকারী? না জানা থাকলে একবার নিচের লেখায় চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন৷

টাটকা ফল: মিলনের সময় যন্ত্রণা ও মাসিকের সময় পেটের ব্যথা থেকে রক্ষা পেতে অবশ্যই খেতে হবে টাটকা ঋতুভিত্তিক ফল৷

বাদাম: বিভিন্ন ধরনের বাদাম যেমন, ওয়াল নাট, হেজ়েল নাট, অ্যালমন্ড, কাজু বাদাম, চিনে বাদাম, প্রভূতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন 'E'। যৌনাঙ্গের শুষ্কতা দূর করতে এই বাদামগুলি কার্যকরী বলে মনে করা হয়৷

রসুন: শোনা যায় রসুনের গুণাগুণই যৌনাঙ্গ কোন রকম ফাঙ্গাল ইনফেকশনকে আটকাতে সাহায্য করে৷

মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলু খেলে তা শরীরে এমন হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে, যা যৌনাঙ্গ মসৃণ রাখে।

টক দই: টক দই খেলেও কিন্তু আপনার যো‌নির লাভ৷

পা‌নি : নারীদেহের ‌যো‌নি বা গোপনাঙ্গকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে পা‌নি। পাশাপাশি দুর্গন্ধও দূর করে৷ তাই ওই স্থান পরিষ্কার রাখার জন্য পর্যাপ্ত পা‌নি পান এবং ব্যবহার করা প্রয়োজন৷

তবে এই ছ’টি খাবারের মধ্যে সবগুলি আপনার জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে, তাই সেদিকটি আপনাকে মাথায় রাখতে হবে৷ আপনার শরীরের যত্ন আপনার হাতেই৷ সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন৷

আঙুলের ছোঁয়াতে সেক্স লাইফ বদলে নিন

নিজের সেক্স লাইফকে আরও বেশি মশালাদার করার জন্য আপনি হয়তো অনেক ওষুধ ব্যাবহার করেছেন, বা হয়তো অনেক ধরনের সেক্স টয় ব্যবহার করেছেন, তবে তেমন কোনো ফল পাননি। কিন্তু আপনি জানেন কি আপনার আঙ্গুল আপনার যৌন জীবনকে মশালাদার করতে পারে অতিরিক্ত কোনো প্রচেষ্টা ছাড়া। হ্যাঁ, আপনি ঠিক পড়ছেন, আপনার আঙ্গুল আপনার সেক্স ড্রাইভকে আরও উন্নত করতে পারে।
ঠোঁটে আঙুল স্পর্শ করুনঃ
আপনার আঙ্গুল দিয়ে তার ঠোঁটের উপর স্পর্শ করলে সেটি তাকে আরও বেশি উত্তেজিত করে তোলে। অধিকাংশ মহিলাদের এটি একটি দুর্বলতা। অনেকেই বিভিন্ন যৌন ডিভাইস ব্যবহার করেন, তবে আপনি নীচে যান এবং তাকে উপরে যেতে দিন। এটি তাকে প্রচণ্ড উত্তেজিত করে তোলে। ওড়াল সেক্স এর মধ্যে আপনার হাতের কাজকেও যুক্ত করুন আরেকটি নতুন পদ্ধতি হিসেবে। আবেগপূর্ণভাবে সংযুক্ত থাকার জন্য এটি একটি অত্যাশ্চর্য পদ্ধতি।
চুম্বন দেওয়ার সময় তার মুখ ধরে চুম্বন দিনঃ
অনেক রকমভাবে আপনি আপনার সাথিকে বা সঙ্গিকে চুমু দিতে পারেন। কিন্তু আপনি যখন ‘স্মুচ’ করছেন তখন তার মুখটা ধরুন এবং আপনি তার সাথে সম্পূর্ণরূপে জড়িত হন। আপনার হাতটাকে আরো স্মরণীয় করতে পারেন। এটা সত্যি, যদি আপনি তার সাথে খুব বেশি গভীরতাতে না যান, তাহলেও সেই নারী সারাজীবন ওই দিনটার কথা মনে রাখবে। যদি আপনি তার চরম উত্তেজনার মুহূর্তে তাকে স্পর্শ করেন তাহলে আপনি তার কাছে সব কিছু হতে পারেন মানে তার সব থেকে কাছের লোকও হয়ে উঠতে পারেন।
তার শরীরের কার্ভ অনুসরণ করুনঃ
কল্পনা করুন আপনি একজন চিত্রশিল্পী, আপনার আঙুল দিয়ে প্রতিটি প্রান্ত এবং তার দেহের প্রতিটি খাঁজকে অঙ্কন করুন। এতে তাদের সংবেদনশীলতা আরও বেড়ে যায়। তার ঠোঁটের ভাঁজটি অনুসরণ করুন, তার কোমল অভ্যন্তরীণ অঙ্গুল, তার বুকের গহ্বর আপনার আঙ্গুল দ্বারা স্পর্শ করুন । আপনার আঙ্গুলের সঙ্গে তার চামড়ার সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন প্রতি নিয়ত, তবে স্নেহপূর্ণভাবে। সব শেষে তার জরায়ু আপনার আঙ্গুল দ্বারা স্পর্শ করুন সে উত্তেজনার চরম সীমাতে পৌঁছে যাবে এক মুহূর্তের মধ্যে।
আপনার হাত দিয়ে তাকে দিশা দিনঃ
মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের তুলনামূলকভাবে স্ব-আনন্দ অনেক কম হয়, তাকে কীভাবে অনুভব করতে হবে তা দেখানোর জন্য তাকে নিয়ন্ত্রণ করুন এবং আপনার হাতকে নির্দেশ করুন, যাতে সে তার মতামতকে ভালভাবে দেখায়।