মেয়েদের তলপেটে ব্যথার কারণ ও করণীয়

তলপেটে ব্যথা মেয়েদের একটি পরিচিত সমস্যা। তবে এটা যে সব সময়ই মেয়েদের সমস্যা, তা নয়। কেননা জরায়ু, ডিম্বাশয় ছাড়াও এখানে আছে মূত্রথলি, বৃহদন্ত্রের কিছু অংশ, অ্যাপেনডিক্স। তলপেটের ব্যথা কখনো কখনো মামুলি ব্যাপার, আবার কখনো গুরুতর। তাই জেনে নিন তলপেটের ব্যথা কেন হয় এবং তল‌পে‌টে ব্যাথা হ‌লে কী করবেনঃ

লিঙ্গ প্রদাহ: কারণ, লক্ষণ ও চি‌কিৎসা

বর্তমান যুগে অ‌নেক পুরুষের মধ্যেই একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে, তা হ‌লো লিঙ্গ প্রদাহ বা ব্যালানাই‌টিস। লিঙ্গমনি এবং লিঙ্গের অগ্রভাগের চর্মের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির প্রদাহকে লিঙ্গ প্রদাহ বা Balanitis বলে। 
বাংলায় ব্যালানাইটিস প্রদাহকে মনোষ বলা হয়ে থাকে। লিঙ্গাগ্রের চামড়া আক্রান্ত হলে তাকে বলে ব্যালানোপসথাইটিস। আর লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ হলে চিকিৎসা পরিভাষায় তাকে বলা হ‌য়ে থা‌কে "ব্যালানাইটিস"। 

পুরুষদের যৌন ক্ষমতা হ্রা‌সের প্রধান কারণ পর্ন

বি‌শেষজ্ঞরা জানা‌চ্ছেন যে, পুরুষদের ম‌ধ্যে যৌন ক্ষমতা ধ্বংসের প্রধান কারণ হ‌চ্ছে পর্ন।
 
ইন্টারনেটে পর্ন দেখার ফলে প্রতি ১০ জন যুবকের একজনের যৌন মিলনের সময় লিঙ্গোত্থানে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এমনটাই বলেছেন, যুক্তরাজ্যের লিঙ্গ বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু স্মাইলার।
তিনি বলেন, অনলাইনে সহজেই সীমাহীন পর্ন সহজলভ্য কারণে স্বাস্থ্যবান যুবকদেরও যৌন সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
তিনি ব্রিটেনের দৈনিক দ্য ইনডিপেনডেন্টকে বলেন, “এমন সমস্যা নিয়ে আমার কাছে আসাদের বেশিরভাগেরই বয়স ১৩ থেকে ২৫। ”
তিনি বলেন কেউ যদি প্রতিদিন ১৫ মিনিট করে টানা পাঁচ বছর পর্ন দেখে এবং হস্তমৈথুন করে তাহলে কোনো নারীর সঙ্গে যৌন মিলন করতে গিয়ে তার আর লিঙ্গোত্থান হবে না।

যৌন ক্ষমতা কমায় যে খাবারগু‌লি

যৌন স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য মানুষ কত কিছুই না করে! যৌন সম্পর্ক সুখময় করার জন্য ‌কিছু খাবা‌রের ভূ‌মিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে, কিছু কিছু খাবার পুরুষদের যৌন ক্ষমতায় বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই সুস্থ যৌন স্বাস্থ্যের জন্য কিছু বিশেষ খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ কিছু খাবার আছে যেগুলো শরীরে যৌন উত্তেজনা কমিয়ে দিতে ভূমিকা রাখে। 
তাই যৌন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নি‌ম্নোক্ত খাবারগু‌লি বর্জন করা প্র‌ত্যে‌কের জন্যই ভা‌লো।

আসুন জেনে নেয়া যাক যৌন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এমন কিছু খাবার সম্পর্কে।

‌বে‌শি সেক্স করা নারী‌দের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়

যেসব নারী প্রায়ই যৌন মিলন করেন তাদের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। নতুন এক গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে।
নারী-পুরুষের যৌন মিলনের ফলে নারীদের মস্তিষ্কে কী প্রভাব পড়ে সে সম্পর্কিত একটি গবেষণায় দেখা যায়, বেশি বেশি যৌন মিলনের ফলে বিমূর্ত শব্দ মনে রাখার ক্ষেত্রে নারীদের মস্তিষ্কের সক্ষমতা বেড়ে যায়।
কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী গবেষণাটি চালান। গবেষণায় তারা হিপ্পোক্যাম্পাসের স্নায়ু কোষগুলোর বৃদ্ধিতে যৌনতার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পেয়েছেন। হিপ্পোক্যাম্পাস হলো মানব মস্তিষ্কের সেই এলাকা যেখান থেকে মানুষের আবেগ, স্মৃতি এবং স্নায়ুবিক পদ্ধতি নিয়ন্ত্রিত হয়।
গবেষণার জন্য তারা ৩০ বছরের কম বয়সী ৭৮ জন বিষমকামী নারীকে একটি স্মৃতি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। এতে লোকের চেহারা এবং অন্যান্য অংশ সংশ্লিষ্ট কিছু বিমূর্ত শব্দ দিয়ে তাদের স্মৃতি পরীক্ষা করা হয়। তাদেরকে নিজেদের গড় গ্রেড পয়েন্টের রেকর্ড রাখার জন্য একটি প্রশ্নপত্রও সম্পন্ন করতে দেওয়া হয়।
যেখানে তাদেরকে তারা জন্মনিয়ন্ত্রণ করেন কিনা সে সম্পর্কেও জিজ্ঞেস করা হয়।

গবেষণাটির ফলাফলে দেখা গেছে, যে নারীরা প্রায়ই যৌন মিলন করেন তারা বিমূর্ত শব্দগুলো স্মরণে সবচেয়ে বেশি সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। তবে কারো চেহারা মনে রাখার ক্ষেত্রে যৌনতা তাদের সক্ষমতা বাড়িয়েছে বলে প্রমাণিত হয়নি।

বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা জরুরি কেন?

‌বি‌য়ে মানু‌ষের জীব‌নের অপ‌রিহার্য এক‌টি বিষয়। কেউ হয়‌তোবা নিজ পছ‌ন্দে আবার কেউ অ‌ভিভাব‌কের সম্ম‌তি‌তে বি‌য়ের পি‌ড়ি‌তে ব‌সে। বি‌য়ের আ‌গে ও প‌রে একজন দম্পতির স্বাস্থ্য, আর্থিক ও বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে হয়। এ বিষয়গুলো মোকাবেলার জন্য আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে। অনেক অনাকাঙ্খিত সমস্যা এড়াতে দুই পক্ষের সম্মতিতে বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করা জরুরি। অনাগত ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে রক্ত পরীক্ষা করে নেয়া অত্যন্ত বু‌দ্ধিমা‌নের কাজ। বিয়ের আগেই কেন রক্ত পরীক্ষা; জেনে নিন এর বিস্তা‌রিতঃ

থ্যালা‌সে‌মিয়া
পাত্র-পাত্রী থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত থাকলে তাদের সন্তানও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। রক্ত পরীক্ষা করে দেখে নিন ছেলে বা মেয়ে থ্যালাসেমিয়ার বাহক কিনা। থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রোগ।

হেপাটাই‌টিস-‌বি
হেপাটাইটিস-বি মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি। পাত্র বা পাত্রী যে কোনো একজনের দেহে এর ভাইরাস থাকলে অন্যজন আক্রান্ত হওয়ার আশংকা থাকে। সেই সঙ্গে অনাগত সন্তানের মধ্যেও রোগটি সংক্রমিত হতে পারে। এটি অন্যতম এক ঘাতক ব্যাধি। তাই বিয়ের আগেই রক্ত পরীক্ষা করিয়ে নিশ্চিত হওয়া উচিত পাত্র কিংবা পাত্রীর হেপাটাইটিস-বি আছে কিনা।

যৌনবা‌হিত রোগ
রক্তের পরীক্ষা করলেই জানা যাবে পাত্র-পাত্রী কেউ সিফিলিসের জীবাণু বহন করছে কিনা। ভিডিআরএল পরীক্ষায় যৌন রোগ আছে কিনা, সিফিলিসে আক্রান্ত বাবা-মায়ের সন্তান বিকলাঙ্গও হতে পারে। এ ছাড়া রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই ধরা পড়বে এইডসের জীবাণু।

রক্তের গ্রুপঃ
প্রথমেই রক্তের গ্রুপগুলো সম্পর্কে জেনে নিন। রক্তের গ্রুপের প্রধানত দুইটি ভাগ। একটা হল এবিও পদ্ধতি (এ, বি, এবি এবং ও) অন্যটা আরএইচ ফ্যাক্টর (আরএইচ পজেটিভ এবং আরএইচ নেগেটিভ)। এ রেসাস ফ্যাক্টরই ঠিক করে দেয় ব্লাড গ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে।

ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ এ পজেটিভ, এ নেগেটিভ, বি পজেটিভ, বি নেগেটিভ, এবি পজেটিভ, এবি নেগেটিভ, ও পজেটিভ এবং ও নেগেটিভ।

রক্ত গ্রহণে সচেতনতাঃ
যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে পজেটিভ গ্রুপের রক্ত দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারণত কিছু হয় না। তবে এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে একটি এন্টিবডি তৈরি করে। যার ফলে রোগী আবার কখনও যদি পজেটিভ গ্রুপের রক্ত নেয়, তবে তার রক্তের কোষগুলো ভাঙতে শুরু করে। এ কারণে কাঁপুনি, জ্বর কিংবা কিডনি অকেজো থেকে শুরু করে মারাত্মক সব শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে। এ সমস্যাকে চিকিৎসাবিদ্যায় বলা হয় এবিও ইনকমপ্যাটিবিলিটি।

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ কেমন হলে ভালোঃ
স্বামীর রক্তের গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর রক্তের নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর গ্রুপ যদি নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হলে অনেক সমস্যা এড়ানো যাবে।

স্বামীর রক্তের গ্রুপ =স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ =সন্তানের অবস্থান
পজিটিভ(+) পজেটিভ(+) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) নেগেটিভ (-) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) পজেটিভ (+) সুস্থ সন্তান
পজিটিভ (+) নেগেটিভ (-) প্রথম সন্তান সুস্থ, দ্বিতীয় থেকে সমস্যা

স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজেটিভ এবং স্ত্রীর নেগেটিভ হলে কী হতে পারেঃ
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোনো সমস্যা হয় না। তবে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজেটিভ হয় তাহলে ‘লিথান জিন’ বা ‘মারন জিন’ নাকে একটি জিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হতে পারে। বাচ্চা হতে পারে জন্মান্ধ। এ ছাড়া যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের মা পজেটিভ ফিটাস (ভ্রুণ) ধারণ করে তখন সাধারণত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ ভ্রুণের রক্ত, প্লাসেন্টারের (গর্ভফুল) বাধা ভেদ করে মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরেও প্রসবের সময় যে রক্ত প্রবেশ করবে, তা প্রসবের কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে আরএইচ এন্টিবডি তৈরি করবে। যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবেন, তখন যদি তার ভ্রুণের ব্লাডগ্রুপ আবার পজেটিভ হয়, তাহলে মায়ের শরীরে আগে যে এন্টিবডি তৈরি হয়েছিল সেটা প্লাসেন্টার বাধা ভেদ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন এটি ভ্রুণের শরীরে ঢুকবে তখন ভ্রুণের লোহিত রক্ত কণিকার সেল ভেঙে যাবে। এ সমস্যাকে চিকিৎসা বিদ্যায় বলা হয় আরএইচ ইনকমপ্যাটিবিলিট।

য‌দি বি‌য়ে হ‌য়েই যায়!
এই সম্প‌র্কে য‌দি না জানা থা‌কে বা বি‌য়ের পূ‌র্বে কোন ক্র‌মেই রক্ত পরীক্ষা করা সম্ভবপর না হয়; ত‌বে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব পরীক্ষা ক‌রে নি‌শ্চিত হওয়া প্র‌য়োজন।
আগে কখনও অপারেশন না হয়ে থাকলে অনেক সমস্যা এড়ানো যাবে। শুধু সচেতন থাকতে হবে। স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হলে, বাচ্চা জন্মের পরপরই বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ পরীক্ষা করতে হবে। যদি নেগেটিভ হয় মায়ের মতো, তবে কিছু করার দরকার হয় না। আর পজেটিভ হলে এন্টি ডি ইনজেকশন নিতে হবে ডেলিভারির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে। আরও বিস্তারিত জানতে এবং বাচ্চা ধারণের আগেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, সুখে থাকুন।

#রক্ত #প‌রিক্ষা

যৌনতা বিষয়ে ১০টি অজানা তথ্য

দ্রুত বীর্যপাত, অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ, প্যাপিলোমা ভাইরাসের ঝুঁকি কিংবা সে‌ক্সে অতৃপ্তি- এ সবই যৌন জীবনের যত পেরেশানি। জীবনের অতি গুরুত্বপূর্ণ এই অংশ নিয়ে মানুষের আলোচনা তেমন হয় না।
অথচ স্বাস্থ্যকর যৌনতার জন্য অনেক তথ্য জানতে হয়। এখানে জেনে নিন যৌনতা সংক্রান্ত কয়েকটি বিস্ময়কর পরিসংখ্যানের তথ্য। এর সম্পর্কে হয়তো কখনোই শোনেননি।

মানুষের পে‌নি‌সে হাড় থা‌কেনা কেন?

প্রাণীকুলের ম‌ধ্যে বেশিরভাগ প্রাইমেট এবং মাংসাশী প্রাণীর পে‌নিস বা পুরুষাঙ্গে হাড় থাকে।
বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন যে, কেন আমাদের ম‌তো মানুষদের পে‌নিস বা লিঙ্গে হাড় থা‌কে না। যেমনটা আছে শিম্পাঞ্জি, ভাল্লুক এবং অন্যান্য বেশির ভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর পুরুষাঙ্গে।

স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে পুরুষাঙ্গের বিবর্তন ঘটে ১৪৫ থেকে ৯৫ মিলিয়ন বছর আগে। লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের এক নতুন গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে।
গবেষণাটির প্রধান গবেষক, ম্যাটিল্ডা ব্রিন্ডল দ্য ইনডিপেনডেন্টকে বলেন, মানুষদের পুরুষাঙ্গে হাড় না থাকার একটি কারণ আমরা খুব বেশি সময় ধরে যৌন মিলন করি না যে আমাদের পুরুষাঙ্গে হাড় থাকা লাগবে।
তিনি বলেন, মাংসাশী এবং প্রাইমেটদের একই উত্তরসূরিদের পুরুষাঙ্গে হাড়

মোজা প‌ড়ে তৃ‌প্তিদায়ক সেক্স: বি‌শেষজ্ঞ ধারণা

মানু‌ষ তার যৌনজীবনের আনন্দ বাড়ানোর জন্য কত কীই না করে। চাহিদা মতো পার্টনা‌রের কা‌ছে নিজেদের বিভিন্নভা‌বে প্রদর্শণও ক‌রে থা‌কে।
সঙ্গীকে যৌন মিল‌নের ঘনিষ্ঠ সময়ে চমক দিতে পারলেও যৌনক্রিয়ায় তৃপ্তি পাওয়া যায়। যৌনতার মুহূর্তকে উত্তেজনাময় করে তুলতে এখন বিশেষজ্ঞদের কাছেও মিলছে বি‌ভিন্ন অভিনব উপদেশ।

যৌন সুখ পেতে মানুষ কত কিছুই না করে থাকে। বরফ, চকলেট, কামনা উসকে দেওয়া অন্তর্বাস- অনেক কিছুরই সামনে আনেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা। সে সব মেনে চললে ফলাফল কী হয়, তা যারা হাতে-কলমে পরখ করেছেন, তারাই ভাল বলতে পারবেন। কিন্তু আগের সব উপকরণকে টেক্কা দিচ্ছে নতুন এক সমীক্ষা। গবেষকরা জানালেন, মিলনের সময়ে মোজা পরে থাকলে যত সুন্দর এবং তীব্রভাবে যৌনসুখের শিখরে পৌঁছনো যায়, যা অন্য আর কিছুতেই হয় না!
শুনতে হাস্যকর লাগলেও গবেষকদের দাবি বেশ জোরালো! তারা

যৌন মিলনের বিস্ময়কর উপকারিতা

সেক্স বা যৌন মিলনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা অনেক। তথাপি এখনও যৌনতা সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি লালনকারী একটি সমাজ গঠনে অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ, এখ‌নো অ‌নেক মানুষই যৌন মিলন‌কে শুধু ভো‌গের বস্তু ম‌নে ক‌রে!
তাছাড়া নিরাপদ যৌনতা সম্প‌র্কেও সবার জানা নেই। আর পর্ন দেখলে সব সময়ই ‌সেক্স আসক্তি তৈরি হবে এটাই সত্য। ত‌বে বি‌ভিন্ন উপায়ে যৌনতা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে সক্ষম।

কারোরই যেমন কখনো যৌনতায় লিপ্ত হওয়ার জন্য মানসিক চাপ বোধ করা ঠিক নয়। তেমনি এটাও মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, যৌনতায় লিপ্ত হয়ে অপরাধবোধে ভোগাও উচিত নয়। অ‌নে‌কের জন্য নিত্যনতুন যৌনতার উদঘাটন করা সম্পূর্ণই গ্রহণযোগ্য একটি বিষয় হ‌তে পা‌রে। কারণ, এটি আনন্দময় এবং সেই সাথে সৃজনশীলতা‌কে বিক‌শিত ক‌রে থা‌কে। যৌনতা, উত্তেজনা এবং চূড়ান্ত যৌন সুখানুভূতি কীভা‌বে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে তার উপায়গুলো

পেনিসের সাইজ, মাপ ও বড় করা প্রসঙ্গ

লিঙ্গ বা পেনিসের মাপ কিভা‌বে নিতে হয় এবং পে‌নি‌সের কোন সাইজ স্বাভাবিক?
আপনার পেনিস বড় না ছোট তা ধরে নেবার আগে মাপ নেয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।পেনিস এর গোঁড়া থেকে এর অগ্রভাগ পর্যন্ত উত্থিত (দাঁড়া‌নো/খাঁড়া) অবস্থায় পেনিসের যে সাইজ বা আকার, সেটাই পেনিসের স‌ঠিক মাপ।
আমাদের ম‌তো উন্নয়নশীল দেশের পুরুষদের পে‌নিস বা লিঙ্গ বড় করার ম‌তো চি‌কিৎসার উপায় পশ্চিমা বি‌শ্বের মত নয়। হাতু‌রি ডাক্তার আর অ‌যৌ‌ক্তিক টিপ‌সের যাতাক‌লে পিষ্ট হ‌য়ে বর্তমান প্রজন্ম ধ‌রেই নি‌য়ে‌ছে যে, ছোট পে‌নিস বড় করা যায়! আস‌লে এই তথ্য‌টি কখ‌নোই স‌ঠিক ছি‌লো না, এখ‌নো নয়। কারণ স্বাভা‌বিক পে‌নিসের আকৃ‌তি প‌রিবর্তন করা একেবা‌রেই অসম্ভব। তাই ছোট পে‌নিস ওয়ালা‌দের মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। ত‌বে যে যৌন তৃ‌প্তির জন্য লিঙ্গ বা পে‌নিস বড় করার আকাঙ্খা জা‌গে, সেই যৌন তৃ‌প্তি একটু কৌশল অবলম্বন ক‌রেই প‌রিপূর্ণভা‌বে পাওয়া সম্ভব।
মানু‌ষের শারী‌রিক গঠন ও আকৃ‌তি- আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর নির্ভর ক‌রে। তেম‌নি সেক্স

যৌন জীবন ও ক্রনস ডিজিস

গত ৩২ বছরে মাইকেল এ উইস হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৫০ বারেরও বেশি সময়। তার অস্ত্রপচার হয়েছে ৩০ বারের মতো।
এ সবকিছুর কারণ হলো, ২১ বছর বয়স থেকে তিনি ক্রনস রোগে আক্রান্ত।
নিউ জার্সির এই ভদ্রলোক জানান যে, যৌন জীবনটা নিয়মিত রয়েছে তার। তবে কখনোই নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। এখন তার বয়স ৫৩। জানালেন, আমি কেবল সেক্সই করেছি। কারো সঙ্গে অন্তরঙ্গতা ছিল না।
প্রায় সময়ই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকতেন তিনি। কিছু হয়তো খেয়েছেন। আর সেক্স করার সময় বাথরুমে দৌড়াতে হলো। বয়স বাড়ার সঙ্গে এই অনাকাঙ্ক্ষিত রোগ তার কাছে সহনীয় হয়ে উঠতে থাকে। কিন্তু এখনো তিনি অন্তরঙ্গ কোনো সম্পর্কে জড়াতে ভয় পান। যদি এই রোগ সম্পর্কের মাঝে চলে