স্তন বড় করার উপায়

সব নারীই চায় তার ব্রেস্ট (Breast) বা স্তন সুন্দর ও সুগ‌ঠিত হোক। সুগ‌ঠিত স্তন নারীদের ব‌ডি‌ ফিট‌নে‌সের সৌন্দর্য‌ বৃ‌দ্ধি ক‌রে। সঠিক সাই‌জের সুডৌল স্তনের জুড়ি নেই। তাছাড়া বড় ব্রেস্ট মেয়েদের যৌন আকর্ষণীয় করে তোলে।
 
মেয়েদের ব্রেস্ট তৈরি হয় গ্ল্যান্ড ও চর্বিজাতীয় টিস্যু থেকে। স্ত‌নের সাইজ- ওজন, জেনেটিক্স, হরমনাল সমস্যা প্রভৃ‌তির উপর নির্ভর ক‌রে। স্ত‌নের আকার ও আকৃ‌তি অ‌নেকটাই বংশপরম্পরায় চ‌লে আ‌সে। কখ‌নো আবার দৈ‌হিক গঠ‌নের উপর নির্ভর ক‌রে। ত‌বে শারী‌রিক প‌রিবর্ত‌নের সা‌থে সা‌থে স্ত‌নেরও প‌রিবর্তন ঘ‌টে। কোন মে‌য়ের বু‌কের স্তন বড়, কারও ছোট আবার কারও মাঝা‌রি আকা‌রের হ‌য়ে থা‌কে। স্তন ছোট বা বড়; যেটাই হোক না কেন, তা প্রকৃ‌তিগত। আর প্রাকৃ‌তিকভা‌বে পাওয়া স্ত‌নের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য অ‌দ্বিতীয়। কিন্তু অ‌নেক সময় অস‌চেতনতা, অযত্ন-অব‌হেলা ও দূর্ঘটনা বা শারী‌রিক সমস্যার কার‌ণে স্ত‌নের অস্বাভা‌বিক গঠন লক্ষ করা যায়। তখন তা অপছন্দনীয় ম‌নে হ‌তে পা‌রে। আবার কেউবা স্বভাবতই ছোট স্ত‌নের চাই‌তে বড় স্তন বে‌শি

জরায়ুমুখ ক্যানসার পরীক্ষার ক্ষেত্রে কী করা হয়?

জরায়ুমুখের ক্যানসার নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ভায়া টেস্ট পরীক্ষা করা হয়। একটি পরীক্ষা বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে হয়ে থাকে আজকাল—সেটি হলো ভায়া টেস্ট।
নারীদের বলা হয় ৩০ বছর পার হলে তারা ভায়া পরীক্ষা করতে চলে আসবে। ভায়া যদি নেগেটিভ থাকে তাহলে আবার তিন বছর পর এই পরীক্ষা করাবে। জরায়ুর ক্যানসার তো আসলে একদিনে হয় না। সেটা তৈরি হতে ১০ বছর সময় লাগে। যদি কোনো পরিবর্তন হয়, তাহলে ভায়া পরীক্ষায় যদি পজিটিভ আসে, তাহলে চিকিৎসা করাতে হবে। 

একজন সুস্থ মানুষ অবশ্যই তার জরায়ু পরীক্ষা করাবে। ভীষণভাবে সাদাস্রাবের জন্য অপেক্ষা করে বসে থাকবে না। সাদাস্রাবের চিকিৎসায় যখন সমস্যা হবে সে গেল, এমন কিন্তু নয়। বলা হয় বিয়ের পাঁচ বছর পর থেকে সে ভায়া পরীক্ষা করবে। তবে যদি সাদাস্রাব আলাদা থাকে, এর চিকিৎসা সে নেবে। সুস্থ থাকার জন্য স্ক্রিনিং প্রক্রিয়া খুবই প্রয়োজন। আমরা সবসময় বলব জরায়ুমুখ পরীক্ষা করাতে। তবে এর সঙ্গে সাদাস্রাবের সম্পর্ক থাকবে বিষয়টি সেটি নয়।

বে‌শি সময় নি‌য়ে সেক্স করার টিপস

‌সফল সেক্স হ‌চ্ছে বিবা‌হিত দম্প‌তি‌দের সু‌খ ও স্থায়ী‌ত্বের অন্যতম চা‌বিকা‌ঠি। ত‌বে সফল সেক্স খুব অল্প‌জনের কপা‌লেই জো‌টে। সেক্স সম্প‌র্কে অজ্ঞতা ও অস‌চেতনতার দরুন বহু যুবক যৌন তৃ‌প্তি থে‌কে ব‌ঞ্চিত। আমা‌দের দে‌শের আবহাওয়া ও মানু‌ষের শারী‌রিক গঠন অনুযায়ী সে‌ক্সের গড় সময় ৩ থে‌কে ৫ মি‌নিট। আর সফল ও পূর্ণ সেক্স সুখ পে‌তে, স্থায়ী‌ত্বের এই সময়টুকুই আদর্শ।
সফল ও পূর্ণ সেক্স সুখ পে‌তে সবাই চায়। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ সেক্স কর‌লেই যে প্রকৃত যৌন সুখ বা তৃ‌প্তি আস‌বে তা ভাবা অবান্তর। অবশ্য যারা বি‌ভিন্ন কার‌ণে সে‌ক্সের সময় দ্রুত বীর্যপাত সমস্যায় ভুগ‌ছেন, তা‌দের ব্যাপার‌টি ভিন্ন। অধিকাংশ ছে‌লেরাই দীর্ঘক্ষণ সেক্স করা তো দুরের কথা; তার স্ত্রীকে আনন্দ দিতে যে সময়টুকু প্রয়োজন, সে সময়টুকুও তারা  দিতে পারে না।
স্ত্রীর যো‌নি‌তে লিঙ্গ দি‌তেই বীর্য কু‌পোকাত, অতৃপ্ত যন্ত্রণা নি‌য়ে পাশ ফি‌রে শু‌য়ে পড়া। এমন সেক্স অতৃ‌প্তি নিয়ে যারা মানসিকভাবে দুর্বলতায়

নারীর যৌনতায় যন্ত্রণাবোধের কারণ

সম্প্রতি এক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রতি ১০ জনে একজন নারী যৌনতার সময় আনন্দ নয় বরং যন্ত্রণা বোধ করে। এ গবেষণায় সাত হাজার ব্রিটিশ নারীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
গবেষণাতে জানা গেছে, ১৬ থেকে ৭৪ বছর বয়সী নারীদের মাঝে যৌনতার সময় যন্ত্রণা অনুভব করেন এমন নারীর সংখ্যা সাড়ে সাত শতাংশ। আর তাদের এ পরিসংখ্যান গত তিন মাসের।
এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে একটি ব্রিটিশ জার্নালে, যার নাম অবস্টেরিকস অ্যান্ড গায়নেকোলজি।
এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর এর কারণ নির্ণয় করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে তারা জানিয়েছেন যে বয়সের নারীদের মাঝে এ ধরনের যন্ত্রণা বেশি দেখা যায় তাদের বয়স ৫৫ থেকে ৬৪ কিংবা

ফর্সা নারীদের স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি

স্তন ক্যানসার (Breast Cancer) আধু‌নিক যু‌গের দূরা‌রোগ্য ব্যা‌ধি‌তে প‌রিণত হ‌য়ে‌ছে। কিন্তু স‌চেতনতা ও প্রাথ‌মিক পর্যা‌য়ের চি‌কিৎসায় দ্রুত এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। স্তন ক্যানসারের হার দিনের পর দিন ক্রমাগত বেড়েই চলেছে৷ আর এই রোগে বেশিরভাগ আক্রান্ত হচ্ছেন মহিলারা৷ এই রোগ নিয়েই চলছে একের পর এক গবেষণা, আর উঠে আসছে বিভিন্ন ফলাফল৷ নতুন এক গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে, ফর্সা নারীদের স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি দেখা যায়৷ তবে স্তন ক্যানসারের ক্ষেত্রে নারীর জীবনযাপন, খাবারের অভ্যেস ও কতগুলি সন্তান আছে আর উপর নির্ভর করে৷

সেক্স পাওয়ার বাড়া‌নোর জাদুকরী সরবত!

বর্তমান সমাজে সেক্স সমস্যা প্রকট আকার ধারণ ক‌রে‌ছে। ত‌বে এই প্রকটতার জন্য দায়ী হ‌চ্ছে অস‌চেতনতা, ভয় ও ভুল ধারণা পোষণ আর সস্তা দ‌রের সেক্স আ‌র্টি‌কেল নির্ভরতা। নিত্য দিনের নানা প্রাকৃতিক কাজের মতো সেক্স স্বাভাবিক হলেও, সাধারণভাবে সেক্স নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। প্রকৃ‌তি প্রদত্ত নি‌র্ভেজাল যৌন মিলন দুই মি‌নি‌টেও প্রশা‌ন্তি দেয়। অথচ অ‌ন্যের প্র‌রোচনায় প‌ড়ে বা পাশ্চা‌ত্যের সেক্স ভি‌ডিওর অনুকর‌নে এখন পাঁচ আর দশ কোনটা‌তেই মন ভ‌রে না। ‌কেউ বা আবার সামান্য সমস্যা‌কে ভে‌বে ভে‌বে বড় সমস্যার রূপ দেয়। আবার কেউ কেউ বদঅভ্যা‌সে গা ভা‌সি‌য়ে যৌন শ‌ক্তি নষ্ট ক‌রে। ফলশ্র‌ুতি‌তে যৌন মিল‌নের পূর্ণতার সময় নিরুপায় হ‌য়ে অশা‌ন্তি নি‌য়েই সেক্স কর্ম শেষ কর‌তে হ‌য়।
আজকাল প্রকাশ্যে যৌনতা নি‌য়ে কথা বলতে বাধলেও, যৌন সমস্যায় বা যৌন শ‌ক্তি বাড়াতে অনেকেই গোপ‌নে ভায়াগ্রা জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করেন। অনেকে আবার এর ক্ষ‌তিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা ভেবে এ কাজ থেকে

মাসে কয়বার সেক্স করা উ‌চিত

আমা‌দের সমা‌জে আজও যৌনতা বিষয়ক আ‌লোচনা‌কে নে‌তিবাচক হি‌সে‌বে দেখা হয়। অথচ এই যৌনতা বা বিবা‌হিত দম্প‌তি‌দের ‌যৌন ক্রিয়ায় স‌চেতনতার জন্য অ‌নেক বিষয় জানার থা‌কে। যা স্বামী-স্ত্রীর মা‌ঝে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক ও সংসা‌রের সু‌খের খোরাক যো‌গাতে সহায়তা করে।

মাসে কয়বার সেক্স কর‌লে দম্প‌তিরা সন্তুষ্ট থা‌কে?
সম্প্র‌তি ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। "সদ্য বিবাহিত দম্পতিদের বিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে ও সংসারে সুখ-শান্তি অব্যহত রাখতে কী করা উচিত" বিষ‌য়ক এই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে; প্র‌ত্যেক দম্প‌তি‌দের, বি‌শেষ ক‌রে স্ত্রীকে খুশি রাখতে মাসে অন্তত ১১বার সেক্স

‌যৌনশক্তি বাড়া‌তে সূর্যা‌লোক; গ‌বেষণা...

এখন থে‌কে সেক্স পাওয়ার বাড়াতে আর দামি-দামি ওষুধ সেবন করতে হবে না৷ রোদ পোহালেই বাড়বে পুরুষের যৌনশক্তি৷ গবেষকেরা জানিয়েছেন, পুরুষের রক্তে যৌন হরমোন টেস্টোস্টেরন ভিটামিন ডি-র মাধ্যমে বৃদ্ধি পায়৷ 

পৃথিবীতে যে রোগের ওষুধ হিসেবে মাটির বড়ি বানিয়ে বিক্রি করলেও ক্রেতার অভাব হয় না, সেটা হলো যৌন অক্ষমতা। এর জন্য টাকা খরচ করতে পিছপা হয় না কেউ। কিন্তু রোদ পোহালেই বাড়তে পারে পুরুষের কামশক্তি; জে‌নে নেয়া যাক কিভা‌বে।
অস্ট্রিয়ার গ্রাজ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা জানিয়েছেন, পুরুষের রক্তে যৌন হরমোন টেস্টোস্টেরন ভিটামিন ডি-র মাধ্যমে বৃদ্ধি পায়৷ আর ভিটামিন ডি-র প্রধান উৎস হল সূর্যালোক৷

ত্বকে সূর্যালোকের প্রভাবে রক্তে ভিটামিন ডি এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়৷ এছাড়াও ভিটামিন ডি এর প্রধান

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

স্বপ্ন‌দোষ কোন দোষ নয়! স্বপ্নদোষ হলো একজন পুরুষের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা। স্ব‌প্নের মাধ্য‌মে প্রাকৃ‌তিকভা‌বেই শরীর থে‌কে অ‌তি‌রিক্ত বীর্য‌কে বের ক‌রে দেয়ার ব্যবস্থা ক‌রা হয়। স্ব‌প্নের মাধ্য‌মে প্র‌ক্রিয়া‌টি ঘ‌টে ব‌লে এ‌কে স্বপ্ন‌দোষ বলা হয়। এটাকে ‘ভেজাস্বপ্ন’ও বলা হয়। ত‌বে অ‌নেক সময় যৌন দূর্বলতা, হস্ত‌মৈথুন, খারাপ ভাবনা প্রভৃ‌তি বদঅভ্যা‌সের প্রভা‌বে ঘু‌মের ম‌ধ্যে বীর্যপাত হ‌য়ে থা‌কে।

বয়ঃসন্ধিকাল থে‌কে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। কখ‌নো কখ‌নো পুরুষদের ‌লি‌ঙ্গোত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ হয়। ঘুম থেকে জাগার সময় কিংবা সাধারণ ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্নদোষ হয়, তাকে কখনো কখনো ‘সেক্স ড্রিম’ বলে। পুরুষ‌দের পাশাপা‌শি মহিলাদেরও ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভের অভিজ্ঞতা ঘটতে পারে।

শুক্রাণুর উৎপাদন যে কার‌ণে ক‌মে যায়

যৌন জীব‌নের অপ‌রিহার্য এক‌টি উপাদান হ‌লো শুক্রাণু। সুস্থ্য সবল শুক্রাণু প‌রিপক্ক সন্তান জন্মদা‌নে যেমন ভূ‌মিকা রা‌খে; তেম‌নি যৌন মিলন‌কেও আনন্দময় ক‌রে তুল‌তে পা‌রে। কিন্তু বি‌ভিন্ন কার‌ণে প্র‌তিনিয়ত শুক্রাণুর অপচয় কর‌ছি বা উৎপাদ‌নে বাধার সৃ‌ষ্টি কর‌ছি। বর্তমান যু‌গে পুরুষের শুক্রাণু হ্রাস একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এ সমস্যার কারণে প্রায়ই সন্তান গ্রহণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এমন‌কি যৌনতার ক্ষে‌ত্রেও দেখা দি‌চ্ছে বিষন্নতা। এক্ষেত্রে আধুনিক জীবনযাপনের কিছু সমস্যা অত্যন্ত বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কিছু বদভ্যাস, যা শুক্রাণু উৎপাদন কমে যাওয়ার জন্য কিংবা শুক্রাণু নষ্ট করার জন্য দায়ী।

একাধিক সেক্স পার্টনা‌র থাকা ক্ষতিকর

বহুগামিতা বা একাধিক যৌনসঙ্গী বা যথেচ্ছ যৌনাচারে দাম্পত্য জীব‌নে ভঙ্গুরতা নে‌মে আ‌সে, এইডস রোগ থে‌কে শুরু ক‌রে বি‌ভিন্ন যৌন রো‌গের ঝুঁকি বাড়ে, সমাজে অনাচার ছড়িয়ে পড়ে। তাছাড়া একা‌ধিক সেক্স পার্টনা‌রের বিষয়‌টি সম্পূর্ণ নৈ‌তিকতা বি‌রোধী এক‌টি কাজ। এ‌টি মানু‌ষের নৈ‌তিক স্খলন ঘটায়। যা পশুবৃ‌ত্তি‌কে জা‌গি‌য়ে তো‌লে। এ‌টি যেমন সমাজ বি‌রোধী তেম‌নি ধর্মীয় দৃ‌ষ্টি‌কোণ থে‌কেও বহুগা‌মিতা এক‌টি জঘন্য কাজ।

কিছু মানুষের জন্য একজন সঙ্গী-সঙ্গিনী নিয়ে গোটা জীবন কাটিয়ে দেওয়া খুবই সহজ

বিবাহপূর্ব সে‌ক্সের কার‌ণেই বাড়ে দাম্পত্য বিচ্ছেদ

আধু‌নিক যু‌গের মানুষরাও যেন যু‌গের সা‌থে পাল্লা দি‌য়ে অ‌তি প‌রিবর্ত‌নের দি‌কে ঝুঁকে প‌ড়ে‌ছে। সময় যেমন বদলেছে। সেই সঙ্গে বদলেছে সম্পর্কের সমীকরণটাও। আজকাল মানুষের সম্পর্ক যত দ্রুত গড়ে ওঠে, ভাঙেও ততটাই দ্রুত। দাম্পত্যের ক্ষেত্রেও সেই একই কথা প্রযোজ্য। 
আজকাল ডিভোর্সের হার পৃথিবীজুড়েই বাড়ছে অস্বাভাবিকভাবে। কেন এত দ্রুত ভেঙে যাচ্ছে সম্পর্ক তা নিয়েও উঠছে নানান প্রশ্ন। যদিও গবেষকরা সম্পর্ক ভাঙার ক্ষেত্রে সম্প্র‌তি বেশ কিছু যুক্তি দিয়েছেন।
বিয়ের আগে স্বামী বা স্ত্রী’র ঠিক কতগুলো যৌন সম্পর্ক ছিল তার উপরই নাকি নির্ভর করে বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনা। এটাও ঠিক যে বহুগা‌মি বা একা‌ধিক যৌন সম্পর্ককারীরা; সাধারণত একজ‌নের সা‌থে সেক্স ক‌রে অভ্যস্ত থাক‌তে পা‌রে না। বে‌শিরভাগ বহুগা‌মিরাই নিজ স্ত্রী বা স্বামী‌কে ছাড়াও অন্য কারও সা‌থে যৌন সম্পর্ক গ‌ড়ে তুল‌তে পা‌রে। এছাড়া দাম্পত্য জীব‌নে যৌন‌ক্রিয়ার পারদর্শীতাও বড়ই প্রভাব সৃ‌ষ্টি ক‌রে। ত‌বে আশার কথা হ‌লো

সেক্স উত্তেজক ওষুধ সেব‌নে মৃত্যু

যৌন উ‌ত্তেজক ওষুধ মানব শরী‌রের অদৃশ্য শত্রু! না‌মে-বেনা‌মে প্রচ‌লিত সেক্স পাওয়ার বৃ‌দ্ধির ওষুধ শরী‌রে সাম‌য়িক শান্তনা দি‌লেও; অদূর ভ‌বিষ্য‌তে তা স্থায়ী ক্ষ‌তির সম্মুখীন ক‌রে তো‌লে। এর পার্শ্বপ্র‌তি‌ক্রিয়ায় এবার জীবন হারা‌লো এক য‌ুবক।

'ডেই‌লি মেই‌ল' সূ‌ত্রে জানা যায়, নি‌জের বান্ধবীকে যৌন তৃ‌প্তি দি‌তে যৌন উত্তেজক ওষুধ খে‌য়ে‌ছি‌লো এক নাইজেরিয়ান। কিন্তু ওষুধ খাওয়ার পর 'টানা লিঙ্গোত্থান এবং বীর্যপাত না হওয়ার চাপ' সামলা‌তে না পেরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন! স্যামসন নামে ৩০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে দেশটির ডেল্টা স্টেটের একটি হোটেল কক্ষে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

নাইজেরিয়ান গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোর তথ্য মতে, 'ম্যানপাওয়ার' (Manpower) নামের একটি ওষুধ সেবন করেছিলেন স্যামসন। ওষুধটির গ্রুপ ভায়াগ্রার ম‌তোই।
নাই‌জে‌রিয়ার পাঞ্চ নামের একটি নিউজ ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বান্ধবীর সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে সেক্স করার পরও তিনি

অণ্ডথলি ফোলার কারণ ও চিকিৎসা

অণ্ডথলি ফুলে যাওয়া হলো অণ্ডথলি অস্বাভাবিক বড় হওয়া। আর অণ্ডথলি হলো এমন একটা থলি, যার মধ্যে অণ্ডকোষ থাকে।
যেকোনো বয়সী পুরুষের অণ্ডথলি ফুলে যেতে পারে। এর সঙ্গে ব্যথা থাকতে পারে, আবার না-ও থাকতে পারে। এটা অণ্ডথলির এক পাশে অথবা দুই পাশেই হতে পারে।
অণ্ডকোষ ও পুরুষাঙ্গ জড়িত থাকতে পারে অথবা না-ও থাকতে পারে।

অণ্ডথলি ফুলে যাওয়ার কারণ
- আঘাত,
- হার্নিয়া,
- কনজেসটিভ হার্ট ফেইলিওর,
- হাইড্রোসিল,
- অণ্ডকোষের প্রদাহ,
- অণ্ডকোষে প্যাঁচ খাওয়া,
- ভ্যারিকোসিল বা অণ্ডথলির শিরার স্ফীতি,
- কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ,
- যৌনাঙ্গ এলাকায় শল্য চিকিৎসা,

[বি.দ্র. অণ্ডকোষে প্যাঁচ খাওয়া একটি মারাত্মক জরুরি অবস্থা। এ ক্ষেত্রে অণ্ডথলির মধ্যে অণ্ডকোষ পেঁচিয়ে যায় এবং এতে অণ্ডকোষে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। যদি দ্রুত প্যাঁচ খোলা না যায়, তাহলে অণ্ডকোষ স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।]

অণ্ডথ‌লি ফোলার ঘরোয়া চিকিৎসা
- প্রথম ২৪ ঘণ্টা অণ্ডথলিতে বরফের সেক দিতে হবে। এরপর সিজবাথ নিলে ফোলা কমবে।
- ব্যথা তীব্র হলে একটি তোয়ালে পাকিয়ে অণ্ডকোষের ঠিক নিচে দুই পায়ের মাঝে রাখতে হবে। এতে ব্যথা ও ফোলা দুটোই কমবে।
- দৈনন্দিন কাজ করার পর ঢিলেঢালা অ্যাথলেটিক সাপোর্টার পরা যেতে পারে। ফোলা না কমা পর্যন্ত কাজকর্ম থেকে বিরত থাকতে হবে।

কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন
যদি আপনার অণ্ডথলি ফুলে যায়, যদি ফোলাটা ব্যথাযুক্ত হয় কিংবা যদি অণ্ডকোষে চাকা অনুভব করেন, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাবেন।

চিকিৎসক যা করবেন
চিকিৎসক আপনাকে শারীরিক পরীক্ষা করবেন এবং রোগের ইতিহাস নেবেন। তিনি আপনার কাছ থে‌কে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে চাইতে পারেনঃ
* কখন ফোলা শুরু হয়?
* এটা কি হঠাৎ করে হয়েছে?
* অবস্থা আরো খারাপ হচ্ছে?
* ফোলাটা কত বড়?
* ফোলাটায় কি পানি জমেছে?
* ফোলা এলাকায় আপনি কি টিস্যু অনুভব করতে পারেন?
* ফোলা কি অণ্ডথলির একদিকে, নাকি সমগ্র অণ্ডথলিতে?
* দুই পাশের ফোলা কি একই ধরনের?
(কখনো কখনো অণ্ডথলির ফোলা প্রকৃতপক্ষে বড় অণ্ডকোষ, অণ্ডকোষে চাকা অথবা শুক্রবাহী নালির ফুলে যাওয়ার কারণে হয়।)
* আপনার যৌনাঙ্গ এলাকায় কোনো অপারেশন হয়েছে?
* আপনার যৌনাঙ্গ এলাকায় কি কোনো আঘাত পেয়েছেন?
* আপনার যৌনাঙ্গ এলাকায় কি সম্প্রতি কোনো সংক্রমণ হয়েছে?
* আপনি বিছানায় বিশ্রাম নিলে কি ফোলা চলে যায়?
* আপনার অণ্ডথলিতে কি কোনো ব্যথা আছে?

চিকিৎসক অণ্ডথলি, অণ্ডকোষ ও পুরুষাঙ্গ ভালো করে পরীক্ষা করে দেখবেন। বেশ কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। চিকিৎসক যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক ও ব্যথানাশক ওষুধ দিতে পারেন।

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
সহকারী অধ্যাপক, অর্থোপেডিকস ও ট্রমাটোলজি বিভাগ,
ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

পুরুষত্বহীনতার কারণসমুহ

পুরুষত্বহীনতা বা পুরুষের যৌন অক্ষমতা বা যৌন দুর্বলতা সমাজে প্রকট আকার ধারণ করেছে। এতে উঠতি বয়সের যুবকরা হতাশ। য‌দিও এ‌টি আপনসৃষ্ট এক‌টি সমস্যা। ত‌বে এর ব্য‌তিক্রম খুব সামান্য লক্ষ করা যায়।

পুরুষত্বহীনতা: এটি পুরুষের যৌনকার্যে অক্ষমতাকে বুঝায়। যৌন মিল‌নে পূর্ণতা না পাওয়া বা যৌন ইচ্ছ‌া ক‌মে যাওয়া থে‌কে শুরু ক‌রে দ্রুত বীর্যপাত, লিঙ্গ উ‌ত্থিত না হওয়া প্রভৃ‌তি পুরুষত্বহীনতার মাধ্যম।

পুরুষত্বহীনতার শ্রেণীবিভাগ: পুরুষত্বহীনতাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়-
১. ইরেকশন ফেইলিউর: পুরুষ লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর: লিঙ্গের যোনিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন: সহবাসে দ্রুত বীর্য-স্খলন তথা স্থায়ীত্বের অভাব।

পুরুষত্বহীনতার কারণ: প্রধান কারণগুলো হচ্ছে-

* বয়সের পার্থক্য,
* পার্টনারকে অপছন্দ (দেহ-সৌষ্ঠব, ত্বক ও মুখশ্রী),
* দুশ্চিন্তা, টেনশন ও অবসাদ,
* ডায়াবেটিস,
* যৌনবাহিত রোগ (সিফিলিস, গনোরিয়া),
* রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
* যৌনরোগ বা এইডস-ভীতি,
* নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাসন,
* সেক্স-এডুকেশন এর অভাব।

যুবকরা হাতুড়ে ডাক্তারের কাছে গিয়ে স্বেচ্ছায় বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন অথবা অকার্যকর ওষুধ সেবন করে। এটি মোটেই কাম্য নয়। এর পার্শ্ব-ক্রিয়ায় শেষ পর্যন্ত সত্যিকারভাবে পুরুষত্বহীনতার আশঙ্কা দেখা দেয়। যা থেকে পরবর্তীতে আরোগ্য লাভ করা অসম্ভব।

লেখক: ডা. একেএম মাহমুদুল হক (খায়ের)। ত্বক, যৌন, অ্যালার্জি ও কসমেটিক সার্জন, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
ফোন : ০১৬৭৮৫৯২০৭১

পিরিয়ড বা মা‌সিক: মেয়েদের জন্য জরুরি কিছু তথ্য

মে‌য়ে‌দের বয়:স‌ন্ধিকা‌লে পদার্প‌ণের প্রথম বৈ‌শিষ্ট্যই ঋতুস্রাব বা পি‌রিয়ড (Period)। এ‌কে 'মা‌সিক'-ও ব‌লা হ‌য়ে থা‌কে। প্র‌ত্যেক মে‌য়ে‌দের জন্য এটি এক‌টি শরীরবৃত্তীয় প্র‌ক্রিয়া। যে প্র‌ক্রিয়ার অংশ হি‌সে‌বে প্র‌তি মা‌সেই মে‌য়ে‌দের পি‌রিয়ড বা মা‌সিক হ‌য়ে থা‌কে। নারী‌দেহ‌কে সুস্থ্য ও গর্ভধারণে সক্ষম কর‌তে প্রতি মাসের নি‌র্দিষ্ট তা‌রিখ থে‌কে স্বাভা‌বিক নিয়‌মে ক‌য়েক‌দিন ব্যাপী পি‌রিয়ড হয়। এ সময় মেয়েদের জরায়ু থেকে কার্ভিক্স পার হয়ে জননেন্দ্রিয় দিয়ে রক্ত নির্গত হয়। এই অবস্থার অর্থ তাদের শরীর স্বাভাবিকভাবে কাজ করছে; স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রয়োজনীয় হরমোন পাচ্ছে শরীর। তবে বি‌শেষ কিছু অ‌নিয়ম ও অব‌হেলার কার‌ণে মে‌য়ে‌দের মাসি‌কের সমস্যা দেখা দেয়। মা‌সি‌কের এসব সমস্যার ম‌ধ্যে অ‌নিয়‌মিত মা‌সিক, সাদা স্রাব, তল‌পে‌টে অস্বাভা‌বিক ব্যাথা ইত্যা‌দি

বি‌য়ের পর যে কাজগু‌লো করা উ‌চিত

বি‌য়ে বা বাগদানের পর দম্প‌তিরা; বি‌শেষ ক‌রে মে‌য়েরা কিছুটা অজানা দু‌শ্চিন্তায় দোদুল্যমান হ‌য়ে প‌ড়ে। অজানা প‌রি‌বেশ, হটাৎ চেনা মানুষ, সঙ্গী প্রভৃ‌তি বিষ‌য়ের বেড়াজা‌লে আট‌কে থা‌কে। কিন্তু বি‌য়ের ব্যাপারটা একটু স্বাভা‌বিকভা‌বে নি‌য়ে, সেটা উপ‌ভোগ ও চ্যা‌লে‌ন্জের সমন্ময় হি‌সে‌বে বিক‌শিত কর‌তে পার‌লেই অ‌নেকটা স্ব‌স্তি পাওয়া সম্ভব। তাই দম্প‌তি‌দের উ‌চিত বিয়ের সময়টা ঘনিয়ে এলে ভয় না পাওয়া। 

বিশেষ করে অ‌নেক নারীদেরই দু‌শ্চিন্তা বাড়তেই থাকে। আঙটি পরার পর থেকেই মেয়েদের জীবনটা অন্যরকম হতে থাকে। তাই কখনই নি‌জে‌কে দূর্বল ভাব‌বেন না। আত্মবিশ্বাস নি‌য়ে সাম‌নে এ‌গি‌য়ে চলার সাহস

পুরুষের যৌনশক্তি কম‌ছে আশঙ্কাজনক হা‌রে

চল্লিশের আগেই ‌যৌনশ‌ক্তি বা কামশক্তি হারিয়ে ফেলছেন পুরুষরা। অথবা নানা যৌনসমস্যায় ভুগছেন।
গত এক বছর ধরে ভারতের রাজধানী দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তের প্রায় ২ লাখ পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোন প্রোফাইল টেস্ট করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের সিমেন অ্যানালিসস (স্পার্ম কাউন্ট ও মরফোলজি) করে বিস্মিত হয়েছেন গবেষকরা। সাধারণত মধ্য পঞ্চাশ পর্যন্ত পুরুষের যৌন ক্ষমতা থাকে। কিন্তু, এখন পঞ্চাশও যাচ্ছে না। মধ্য চল্লিশের আগে পুরুষরা যৌনক্ষমতা হারাচ্ছেন।

ডালমিয়া মেডিকেয়ারের রিপোর্ট অনুযায়ী, চল্লিশের আশপাশে বয়স এমন দু-লাখ পুরুষের মধ্যে ১৫%-ই কামশক্তি হারিয়ে ফেলেছেন। স্পার্ম কাউন্ট করতে গিয়ে দেখা গেছে, ৬৩ শতাংশ পুরুষের স্পার্মের সংখ্যা ১০ মিলিয়নেরও কম। যেখানে এখন সুস্থ স্বাভাবিক পুরুষের স্পার্ম কাউন্ট হওয়া উচিত ৪০ থেকে ৩০০ মিলিয়ন।

সমীক্ষক দলের প্রধান ডাক্তার সুনীত যাদব জানান, দিল্লির পুরুষদের মধ্যে টেস্টোস্টেরনের মাত্রাও অস্বাভাবিক কম। দেখা গেছে, ৬০ শতাংশের বেশি পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন কম রয়েছে।
বর্তমান লাইফস্টাইলকেই এ জন্য দায়ী করছেন গবেষকরা। তাদের কথা অনুযায়ী, শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টির ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। প্রোটিন ছাড়াও ভিটামিন ও মিনারেলেরও ঘাটতি থেকে যাচ্ছে।

ঋতুস্রাবের সমস্যা ও সমাধান !

মে‌য়ে‌দের পি‌রিয়ড বা ঋতুস্রাবে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। তবে অনেকেই বিষয়টিকে অবহেলা করে থ‌া‌কেন। তাই আজ ঋতুস্রাব বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করা হ‌লো।

প্রশ্ন : একজন মেয়ে হয়তো বুঝতেই পারছে না ঋতুস্রাবের সমস্যা হচ্ছে, এটি হয়তো পুষেই রাখছে। এই বিষয়গুলোতে আপনারা কীভাবে ব্যবস্থা নেন?

উত্তর : এ রকম রোগী আমরা অনেক সময় পাই, শেষ পর্যন্ত তাদের আসতেই হয়। অনেক সময় সে বুঝতে পারে না। তার টানা হয়তো ঋতুস্রাব হচ্ছে। সে হয়তো ভাবে এটি স্বাভাবিক, এটা হতেই পারে। সে কোনো গায়ে লাগাচ্ছে না। অথবা তার ঋতুস্রাব হচ্ছেই না, দিন দিন স্থূল হয়ে যাচ্ছে। তার মুখে ব্রণ উঠছে, ঋতুস্রাবের সমস্যা হচ্ছে, সে সেটাও বুঝতে পারছে না। হয়তো দেখা যায়, তার বিয়ের সময়

স্তনের আকর্ষণীয়তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের অনুসন্ধান

একটি প্রশ্ন সেই প্রাচীনকাল থেকেই ঘুরছে মানুষের মনে। কিন্তু এর সঠিক উত্তর এখন পর্যন্ত মেলেনি বলেই মনে করেন বিজ্ঞানীরা। প্রশ্নটি হলো, নারীর সবচেয়ে নিখুঁত স্তনের আকার-আকৃতি কেমন হবে?

বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে এর জবাব খুঁজতে গবেষণা শুরু করে একদল বিজ্ঞানী। গবেষকরা ২০০ জন পুরুষকে বেছে নেন। তাদের কাছে বিভিন্ন আকৃতি ও আকারের স্তনের ছবি দেখানো হয়। সেখান থেকে তাদের পছন্দ জানতে চাওয়া হয়। প্রত্যেকটি ছবির স্তনযুগল কোমলতা, আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন ছিল। পুরুষদের বেছে নেওয়া হয় ভিন্ন ভিন্ন দেশ থেকে।

গবেষণায় দেখা যায়, ব্রাজিল, ক্যামেরুন, চেক রিপাবলিক এবং নামিবিয়ার অধিকাংশ পুরুষ মাঝারি আকারের স্তন বেশি পছন্দ করেছেন। পছন্দের তালিকায় এর পরই রয়েছে

সিগা‌রেট আর পর্ন : একই রকম স্বাস্থ্যঝুঁকি

পর্নো দেখা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর—এ কথাটি সরকারিভাবে ঘোষণা দেওয়ার দাবি তুলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের একজন আইনপ্রণেতা।
ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রবার্ট জি মার্শাল নামের ওই আইনপ্রণেতা এ–সংক্রান্ত একটি বিলও অঙ্গরাজ্য আইনসভায় প্রস্তাব করেছেন।

প্রস্তাবে রবার্ট জি মার্শাল বলেন, পর্নোগ্রাফি নানা ধরনের সামাজিক সমস্যার সৃষ্টি করছে। বিশেষ করে তরুণদের যৌন স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ ছাড়া পর্নোগ্রাফির কারণেই শিশু ও নারীরা হেনস্তার শিকার হচ্ছেন। আইনসভায় ১১ জানুয়ারি থেকে নতুন অধিবেশন শুরু হবে। এ অধিবেশনেই পর্নো দেখাকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।


রবার্ট জি মার্শাল বলেন, ১৯৬৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সার্জন জেনারেল লুথার এল টেরি ধূমপানের সঙ্গে রোগের সম্পর্ক খুঁজে বের করেন। সেই প্রতিবেদন তিনি ফেডারেল সরকারের কাছে জমা দেন। এরপরই ধূমপানকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঠিক একইভাবে তিনি পর্নোগ্রাফিকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘এটাকে যদি সমস্যা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়, তাহলেই একটি নির্দিষ্ট কাঠামোর ভেতর থেকে তার সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে।’
রবার্ট জি মার্শাল আরও বলেন, ‘পর্নোগ্রাফিতে নারীদের পণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটা শেখায় যে নারীরা পণ্য আর পুরুষেরা সেই পণ্য ব্যবহার করে। এ ছাড়া পর্নোগ্রাফি নারী ও শিশুদের পণ্য হিসেবে বিবেচনা করায় সমাজে ধর্ষণের মতো ঘটনাও বেড়ে যাচ্ছে।’

প্রস্তাবে রবার্ট জি মার্শাল অবশ্য পর্নোগ্রাফি একদম বন্ধ করার কথা বলেননি। বরং এটা যে মহামারি আকার ধারণ করেছে, এ কারণে এ বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজনের কথাও উল্লেখ করেছেন রিপাবলিকান পার্টির আইনপ্রণেতা মার্শাল।