পুরুষদের যেসব ভুলে সংসারে অশান্তি হয়

দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে চাইলে ছেলেদের একটু বেশি সচেতন হতে হয়। অনেক সময় দেখা যায়, ছেলেরা বু‌ঝেই হোক অথবা না বুঝেই কিছু বোকামি করে ফেলে। এর রেশ ধরেই শুরু হয় সংসারে অশান্তি। আপনি যদি এমন খারাপ ভুলগু‌লো না করতে চান, তাহলে নি‌চের তালিকা একবার দেখে নিতে পারেন।

নিজের মায়ের সঙ্গে বউয়ের তুলনা করাঃ
এই বিষয়টি মেয়েরা একেবারেই সহ্য করতে পারে না। সব সময় মনে রাখবেন, মায়ের মতো কখনো কেউ হতে পারে না। তাই অযথা তুলনা করে সংসারে

ভালোবাসার নামে যেসব কাজ বর্জনীয়

বলা হয়ে থাকে, ভা‌লোবাসা প‌বিত্র! আবার ভালোবাসা নাকি অন্ধও। মানুষ ভালোবাসার নামে অনেক ধরনের পাগলামি করে। প্রেমকে অতি গুরুত্ব দিয়ে অনেকেই এমন সব কাজ করে বসেন যে পরে অনুতপ্ত হতে হয়। এই অনুতাপ করার আগে কিছু বিষয় না করলে আপনার জীবন আর গ্লানিময় হবে না।
জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই এমন কিছু বিষয়ের কথা জানিয়েছে, যা ভালোবাসার জন্য কখনোই করা উচিত নয়। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কী

অণ্ড‌কোষ নিয়মিত পরীক্ষা করুন

পুরুষের দেহের অন্ডকোষ অত্যন্ত সংবেদনশীল অংশ। আর এ অংশে আপনি কোনো অস্বাভাবিকতা দ্রুত ধরতে না পারলে তা মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। এজন্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত অণ্ডকোষ।
সঠিক সময়ে যে কোনো রোগ ধরা সম্ভব হলে তা নিরাময় সহজ হয়। এ বিষয়টি প্রযোজ্য পুরুষের অণ্ডকোষের ক্ষেত্রেও। এজন্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতি মাসে অন্তত একবার করে অণ্ডকোষ পরীক্ষা করা উচিত। কিন্তু কিভাবে পরীক্ষা করবেন অণ্ডকোষ? এক্ষেত্রে কয়েকটি উপায় তুলে ধরা হলো

'নিতম্ব' বিষয়ে বিশেষজ্ঞের ৯ টিপস

বিশেষজ্ঞদের কাছে নারীরা বিশেষ বিশেষ অঙ্গের যত্ন বিষয়েই জানতে চান। এক হিসাবে বলা হয়, অধিকাংশই তার যৌনাঙ্গে যত্ন নিয়ে প্রশ্ন করেন। কিন্তু গোটা দেহের যত্ন বিষয়ে জানার সময় হয়েছে। এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোন মেডিক্যাল সেন্টারের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর এবং কোলরেক্টাল সার্জন অ্যালেক্সিস গ্রুসেলা জানান, নারীদের মলাশয়, গুহ্যদ্বার ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। এখানে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, #নিতম্ব বিষয়ে প্রত্যেকেরই এই ধারণাগুলো থাকা দরকার। নিতম্বের অন্তত ৯টি লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান বিশেষজ্ঞরা।

১. ওয়াক্স করবেন না : অনেক নারী নিতম্বে

'সেক্স' দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের গোপন মন্ত্র

একথা প্রমা‌ণিত যে, যথার্থ যৌন মিল‌নের গুরুত্ব ও প্র‌য়োজনীয়তা অপ‌রিসীম। দাম্পত্য সম্পর্কের বড় ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুড়েই রয়েছে এই ‌সেক্স বা যৌনতা। ত‌বে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ককে সুখী ও তৃপ্তিকর করতে দম্প‌তি‌দের বাস্তবমুখী আশাবাদ ও বোঝাপড়া দরকার। তা ছাড়া তৃপ্তিদায়ক যৌনতাই দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের সফলতার মন্ত্র বলে নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে।

টরোন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জানান, যৌনতা বিষয়ে মানুষের বিভিন্ন গোপন বিশ্বাস এবং আকাঙ্ক্ষার কারণে সুখী দাম্পত্য জীবন পেতে কঠোর পরিশ্রম এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার

সেক্স‌কে প্রাণবন্ত করে তুলতে ৫ টিপস

কয়েকটি সামান্য পরিবর্তনেই সেক্স বা যৌনতার প্র‌তি‌টি মুহূর্ত হতে পারে আরও প্রাণবন্ত। এজন্য খেয়াল রাখতে হবে কয়েকটি সামান্য বিষয়ের প্রতি। তবে এ সামান্য বিষয়গুলোই যৌনতা উপভোগের ক্ষেত্রে বড় পার্থক্য সৃষ্টি করতে পারে। 

শ্বাসঃ
মেডিটেশনের মতো যৌনতার ক্ষেত্রেও শ্বাস-প্রশ্বাসের গুরুত্ব রয়েছে। আপনার সর্বদা শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখতে হবে। এটি যেন কোনোভাবে বাধাপ্রাপ্ত না হয় সেজন্য মনোযোগী হতে হবে। এক্ষেত্রে গভীর করে শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এটি আপনার দেহকে শীথিল হতে সহায়তা করবে, যা যৌনতায় গতি সঞ্চার

সেক্স বা যৌনতার বি‌শেষজ্ঞ ধারণা

অন্যান্য যেকোনো সময়ের চেয়েও- সম্প্রতি সারা বিশ্বে অনেক বেশি আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে সেক্স বা যৌনতা। যৌনতাকে মানুষের মৌলিক চাহিদাও বলা হয়ে থা‌কে। কোনো ব্যক্তির সেক্স বা যৌনতা যদি বাধাপ্রাপ্ত হয় তাহলে সেটা ব্যক্তির সৃজনশীলতা, সাবলীলতা এমনকি স্বাস্থ্যবস্থায়ও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

সেক্স বা যৌনতার মানে সঙ্গম বা সহবাস! এমন ধারণাই পোষণ করেন বেশিরভাগ লোক। এটি অবশ্যই যৌনতা; তবে এর সাথে আরো অনেক কিছুর সংমিশ্রণ থাকা প্রয়োজন। সেক্স বা যৌনতাকে অত্যন্ত সংকীর্ণ আঙ্গিকে মূল্যায়ন করা হবে যখন যৌনতা বা যৌন সঙ্গমকে পরিপূরক ভাবা হবে। সেক্স বা যৌনতাকে অনেক বেশি বিস্তৃত আঙ্গিকে মূল্যায়ন করেছেন আধুনিক যৌন গবেষক ও সেক্স থেরাপিস্টরা। যৌন বিশেষজ্ঞগণ সেক্স বা যৌনতার ৪টি দিকের কথা উল্লেখ করেছেন। এগুলো

বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও চি‌কিৎসা

সন্তান লাভের আশায় কোনো দম্পতি কোনো প্রকার গর্ভনিরোধক উপায় অবলম্বন না করে এক বছর স্বাভাবিক দাম্পত্য জীবনযাপনের পরও যখন স্ত্রীর গর্ভসঞ্চার না হয় তখন তাকে বন্ধ্যাত্ব (Infertility) বলা হয়। বন্ধ্যাত্ব বর্তমান প্রজন্মের বহু দম্পতিদের কাছে এক বড় মাপের সমস্যা। এই সমস্যা সরাস‌রি প্রভাব ফেলে দাম্পত্য জীবনে। শুধু দাম্পত্য জীবনেই নয়- এর প্রভাবপড়ে শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক ক্ষেত্রেও।

স্বাভাবিক দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করার এক বছরের মধ্যে সন্তান সম্ভাবনা না ঘটলে প্রজনন ত্রুটি স্বামী বা স্ত্রী অথবা উভয়েরই থাকতে পারে। দেখা গেছে যে, ছয় মাস এক সাথে সহবাসের পর ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে এবং এক বছর পর ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে মহিলারা গর্ভধারণ করে থাকেন।

মে‌নোপজ নারীদের যৌন আকাঙ্ক্ষা কমিয়ে দেয়

বিশেষজ্ঞদের মতে, মধ্যবয়সী নারীদের সুস্বাস্থ্যের জন্য যৌনতা অতি জরুরি বিষয়। 'মেনোপজ' জার্নালে প্রকাশিত নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৩৯০ জন মধ্যবয়সী নারীদের ৭৫ শতাংশের কাছেই নিয়মিত যৌনতা জরুরি বলে মনে হয়।

গবেষণায় বলা হয়, নারীদের মেনোপজ শুরুর প্রায় ২০ মাস আগে থেকে যৌন আকাঙ্ক্ষায় ভাটা পড়ে। মেনোপজের চূড়ান্ত অবস্থার শেষ হওয়ার পর যৌন আকাঙ্ক্ষার অবনতি ঘটতেই থাকে। পরবর্তী ৫ বছর ধরে সেক্সের প্রতি তীব্র অনাগ্রহ দেখা যায় বলে এক প্রতিবেদনে জানায় সাইকি

স্তন বড় ও সুন্দর করার উপায়

নারী‌দেহ সৃ‌ষ্টিকর্তার বি‌শেষ য‌ত্নের ফসল। নারীর অবয়বে মায়ার মোহর স্থাপন করা। ত‌বে নারী‌দে‌হের বি‌শেষ কিছু স্থান বা ‌যৌনাঙ্গ র‌য়ে‌ছে যা খুবই গোপনীয়। নারী‌দের স্পর্শকাতর জায়গাগু‌লোর ম‌ধ্যে স্তন ও যো‌নি বি‌শেষভা‌বে আকর্ষণীয়। কিন্তু যৌনি সবসময় ব্যবহার করা না গে‌লেও স্তন বা ব্রেস্ট এ‌ক্ষে‌ত্রে বি‌শেষভা‌বে এ‌গি‌য়ে। তাছাড়া নারীর আকর্ষণীয় ব‌ডি ফিট‌নেস অ‌নেকটাই স‌ু‌ঢৌল স্তনের উপর নির্ভর ক‌রে।

নারীর‌দেহ একমাত্র স্বামী ছাড়া অন্য কারও সা‌থে ব্যবহার কর‌া নি‌ষিদ্ধ। তাই নারীরা চায় তার স্বামী‌কে আকর্ষণ কর‌তে আর পুরুষরা চায় স্ত্রী যেন তার কা‌ছে আকর্ষণীয় হ‌য়ে থা‌কে। নারীর স্তন যুগল ও যো‌নি সুগ‌ঠিত থাক‌লে যেমন নারীর সৌন্দর্য বৃ‌দ্ধি পায়; তেম‌নি স্বামীর কা‌ছেও সেই নারী হয় অ‌নেক বে‌শি আদরনীয়। অ‌নেক নারীর স্তন ‌(Breast) বি‌ভিন্ন

ক্যাজুয়াল সেক্স যে কার‌ণে অসুখী করে

যৌনতা নারী ও পুরুষকে পরস্পরের কাছাকাছি নেওয়ার জন্য। কিন্তু দম্পতিদের মাঝে যৌনতা বিপরীত কাজও করতে পারে। কিন্তু কেন?

সবার ক্ষেত্রে যৌনতা পরস্পরকে কাছাকাছি নেয় না। এক্ষেত্রে সমস্যাটি নির্ণয় করতে পেরেছেন বলে দাবি করেছেন গবেষকরা। এ বিষয়ে গবেষকরা বলেন একটি স্বাভাবিক প্রবণতার কথা, যা নারী ও পুরুষকে পরস্পরের দূরে সরিয়ে দেয়।

যে বিষয়টি দূরত্ব তৈরি করে
যৌনতার পর সাধারণত নারীরা চায় পুরুষের আরও কাছাকাছি থাকতে এবং কিছুক্ষণে আবেগগত