পুরুষদের Penish বা লিঙ্গ শক্তিশালী করার অবিশ্বাস্য কার্যক্ষমতা সম্পন্ন তিনটি ব্যায়াম নিয়ে আজ এই পোস্ট।
পুরুষাঙ্গের আকার লম্বা ও মোটা হওয়ার সাথে সাথে লিঙ্গের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কিছু ব্যায়াম বা নিয়ম মেনে চলতে হয়। পেনিস মোটাতাজা করার এসব ব্যায়ামের মধ্যে সেরা তিনটি ব্যায়াম নিয়ে আলোচনা করবো। যা আপনার স্ত্রীর সাথে যৌন মিলনকে আনন্দময় করে তুলতে সাহায্য করবে।
পুরুষ লিঙ্গে রক্তের চাপের প্রভাব কি রকম, তার উপরে পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া নির্ভর করে। "কর্পরা কেভারনোসা" নামের পাইপ সদৃশ গহ্বরটিতে কি পরিমাণ রক্ত এসে চাপ সৃষ্টি করে সেটাই
পুরুষাঙ্গের বিশালত্ব এবং ক্ষুদ্রত্ব নিয়ন্ত্রক। পুরুষাঙ্গ একটি বিশেষ মাংসপেশি। অন্য সব মাংসপেশি যেমন ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়ানো যায়। লিঙ্গ উৎকৃষ্টমানের করার জন্য পেনাইল সার্জারি, পেনিস পাম্প এর মতো বহু পদ্ধতি আছে। কিন্তু ব্যায়ামের চেয়ে ভাল কোন পদ্ধতি আর নেই। লিঙ্গের আকার বৃদ্ধি, লিঙ্গ মোটাতাজা, লিঙ্গকে সেরা লিঙ্গ করার জন্য তিন ধরনের ব্যায়াম আছে:
১. শেকিং:
প্রথমে আপনার পেনিসটাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)। এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন। ধীরে ধীরে ঝাঁকানোর গতি বাড়ান। এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান। ঝাঁকানোর সময় আপনার ইরেকশন হলে পেনিসকে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। তারপর আবার করুন। যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন। এটা করলে আপনার লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বৃদ্ধি পাবে। একটু কষ্ট করে হলেও নিয়মিত চালু রাখুন, বাদ দেবেন না ।
প্রথমে আপনার পেনিসটাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)। এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন। ধীরে ধীরে ঝাঁকানোর গতি বাড়ান। এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান। ঝাঁকানোর সময় আপনার ইরেকশন হলে পেনিসকে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। তারপর আবার করুন। যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন। এটা করলে আপনার লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বৃদ্ধি পাবে। একটু কষ্ট করে হলেও নিয়মিত চালু রাখুন, বাদ দেবেন না ।
২. জেল্কিং:
আপনার পেনিস বা লিঙ্গ পানিতে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন । এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস যোগাড় করুন। এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়)। এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীর সাহায্যে ”Ok” সাইন এর মত করুন। এই ””Ok” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন ( একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)। এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন। জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে। উল্টা দিকে করবেন না। এভাবে ৩০-৪০ বার করুন, দিনে দুইবার। এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে।
এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সাময়িক ব্যাথা হতে পারে। এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে। রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।
আপনার পেনিস বা লিঙ্গ পানিতে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন । এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস যোগাড় করুন। এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়)। এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীর সাহায্যে ”Ok” সাইন এর মত করুন। এই ””Ok” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন ( একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)। এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন। জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে। উল্টা দিকে করবেন না। এভাবে ৩০-৪০ বার করুন, দিনে দুইবার। এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে।
এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সাময়িক ব্যাথা হতে পারে। এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে। রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।
৩. স্ট্রেচিং:
আপনার লিঙ্গমুণ্ড পাঁচ আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন। এবার এটাকে সামনের দিকে টেনে ধরুন। এমনভাবে ধরে রাখুন যাতে পিছলে না যায়। এভাবে ২০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। ২০ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিন। এভাবে একটানা ২০ বার করুন।
আপনার লিঙ্গমুণ্ড পাঁচ আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন। এবার এটাকে সামনের দিকে টেনে ধরুন। এমনভাবে ধরে রাখুন যাতে পিছলে না যায়। এভাবে ২০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। ২০ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিন। এভাবে একটানা ২০ বার করুন।
এই ব্যায়ামগুলো করার সময়, মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে। ইরেকশন হলে পেনিসকে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। তারপর আবার শুরু করুন। এর ফলে ধীরে ধীরে আপনার পুরুষাঙ্গ দীর্ঘ, মোটা ও কার্যকারিতাও বাড়বে।
উপরে যে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করে করুন। একসাথে না করলে লাভের সম্ভাবনা কম। এসব ব্যায়ামের সময় হস্তমৈথুন করবেন না। হস্তমৈথুন করলে ব্যায়াম কোন কাজে আসে না।
No comments:
Post a Comment