মহান রাব্বুল অালামিন বিবাহের মাধ্যমে নর-নারীর যৌন সুখের ব্যবস্থা করেছেন। তাই সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য প্রশান্তিময় যৌন মিলন অপরিহার্য। পরিপূর্ণ অানন্দদায়ক যৌন মিলন বা শারীরিক সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীতে বন্ধন অটুট রাখতে সহায়তা করে। অার এজন্য যৌন ক্রিয়ায় স্বামীর পাশাপাশি স্ত্রীরও অবদান রাখা অবশ্য কর্তব্য। স্বামী যৌন মিলনের প্রস্তুতি নিলে, স্ত্রী যদি নিজ থেকে মিলনের জন্য তাকে সাহায্য করে তবেই মিলনে প্রশান্তি ও পরিপূর্ণ তৃপ্তি লাভ করা সম্ভব। এতে স্ত্রীর প্রতি স্বামীর মায়া বৃদ্ধি পায় ও অনুগত থাকে। তাই শারীরিক সম্পর্কের সময়, অাগে ও পরে স্ত্রীর কিছু যৌন ক্রিয়া বা জ্ঞান থাকা জরুরী। যা পেতে নিচের অালোচনা যথেষ্ট সহায়ক হবে।
মিলনের জন্য পূর্ব
প্রস্তুতি গ্রহন :* একজন স্বামীর অাশা যে তার স্ত্রী সুস্থ্য ও সুন্দরভাবে তার পাশে রাত কাটাবে। কিন্তু বেশিরভাগ মেয়েই সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত বা নির্জীব শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়, যা ঠিক নয়। স্ত্রীর উচিত পরিপাটি হয়ে স্বামীর সাথে শুতে যাওয়া।
* শারীরিক মিলনের রাত্রিতে স্ত্রীর সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিতে হবে।
* শোয়ার সময় স্বামীর অনুমতিতে অন্তর্বাস বা ব্রা ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরিহার করতে হবে।
* সাধারণত যে সকল নারীর যোনিপথের কোমলতা কম, তাদের যোনিমুখের চুল অধিক ঘন হয়। এ অবস্থায় চুল কাটলে যোনিমুখের চামড়া শক্ত হয়ে যায়। তাই যোনির চুল কাটার ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে।
* মুখের দুর্গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে।
মিলনকালীন যৌন ক্রিয়া :
* যৌন মিলনের সময় ও পূর্বে স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য স্বামীকে বিভিন্ন আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তুলতে হবে।
* চুম্বনের সময় স্বামী স্ত্রীর জিহ্বার লড়াইয়ে, স্ত্রীর জয় লাভ করা উচিত। এজন্য বলা হয়, সহবাসে স্বামীর লিঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।
* স্বামী যখন তার বা স্ত্রীর কাপড় খোলার চেষ্টা করবে, তখন স্ত্রীর উচিত সেই খোলার কাজ এগিয়ে দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে।
* স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে স্বামীর রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রীও স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলাবে, চুম্বন করবে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে।
* মিলনের পূর্বে যৌনময় প্রেমক্রীড়ায় স্ত্রীর উচিৎ স্বামীর লিঙ্গ ম্যাসাজ করা এবং স্বামীর অণ্ডোকোষে অালতো করে হাত বুলিয়ে দেওয়া। যেহেতু অণ্ডকোষ খুবই স্পর্শকাতর সেহেতু এখানে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
* যৌন মিলনের সময় ও পূর্বে স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য স্বামীকে বিভিন্ন আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তুলতে হবে।
* চুম্বনের সময় স্বামী স্ত্রীর জিহ্বার লড়াইয়ে, স্ত্রীর জয় লাভ করা উচিত। এজন্য বলা হয়, সহবাসে স্বামীর লিঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।
* স্বামী যখন তার বা স্ত্রীর কাপড় খোলার চেষ্টা করবে, তখন স্ত্রীর উচিত সেই খোলার কাজ এগিয়ে দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে।
* স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে স্বামীর রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রীও স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলাবে, চুম্বন করবে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে।
* মিলনের পূর্বে যৌনময় প্রেমক্রীড়ায় স্ত্রীর উচিৎ স্বামীর লিঙ্গ ম্যাসাজ করা এবং স্বামীর অণ্ডোকোষে অালতো করে হাত বুলিয়ে দেওয়া। যেহেতু অণ্ডকোষ খুবই স্পর্শকাতর সেহেতু এখানে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
মিলনের সময় করণীয় :
* শারীরিক মিলনের সময় স্বামীকে ঘনিষ্ঠভাবে কাছে টেনে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে, মনে হবে যেনো শরীর ও বুকের সাথে মিশে যাচ্ছে ।
* অধিক পরিমাণে চুম্বন করতে হবে, বিশেষ করে স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা ও মুখে। আর স্বামী যেভাবে স্ত্রীর যোনির ভিতরে তার লিঙ্গ ঢুকে দিয়েছে, তেমনি করে স্বামীর মুখের ভিতরে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা ঢুকে দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।
* মিলন করা স্বামীর জন্য খুব পরিশ্রমের। তাই মাঝে মধ্যে নিবিড় অালিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য মিলন থেকে বিরত রাখতে হবে।
যে স্ত্রীর সাথে সঙ্গম বা যৌন মিলন করলে স্বামী তৃপ্তি পায় না যৌন পরিভাষায় সে নীরস। এছাড়াও যদি অনুচ্চ স্তন বা অল্প যোনিরস, সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব বা যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি, যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোমের চাইতে বেশি ঘন চুল বা যোনিপথের কোমলতার অভাব- এই বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তাহলে সেই রমণী নীরস। এজন্য নীরস স্ত্রীদের কিছু কাজ করতে হবে। যেমন:
* স্বামীর লিঙ্গ যদি খর্ব হয় অর্থাৎ লিঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম, তাহলে কোন সমস্যা নেই।
* স্বামীর লিঙ্গ সাধারণ হলে অর্থাৎ লিঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ। তাহলে স্ত্রীকেই মিলনের নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে, তা না হলে স্বামী মিলনের সম্পূর্ণ সুখ পাবে না। এক্ষেত্রে স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে মিলন কার্য চালায়, তাহলে স্বামী অধিক সুখ লাভ করে।
* স্বামীর লিঙ্গ দীর্ঘ অর্থাৎ লিঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক হলে, সঙ্গীকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।
* স্বামী কেমন যৌন মিলন বা যৌন ক্রিয়ায় সুখ পায় তা জানার চেষ্টা করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
* শারীরিক মিলনের সময় স্বামীকে ঘনিষ্ঠভাবে কাছে টেনে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে, মনে হবে যেনো শরীর ও বুকের সাথে মিশে যাচ্ছে ।
* অধিক পরিমাণে চুম্বন করতে হবে, বিশেষ করে স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা ও মুখে। আর স্বামী যেভাবে স্ত্রীর যোনির ভিতরে তার লিঙ্গ ঢুকে দিয়েছে, তেমনি করে স্বামীর মুখের ভিতরে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা ঢুকে দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।
* মিলন করা স্বামীর জন্য খুব পরিশ্রমের। তাই মাঝে মধ্যে নিবিড় অালিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য মিলন থেকে বিরত রাখতে হবে।
যে স্ত্রীর সাথে সঙ্গম বা যৌন মিলন করলে স্বামী তৃপ্তি পায় না যৌন পরিভাষায় সে নীরস। এছাড়াও যদি অনুচ্চ স্তন বা অল্প যোনিরস, সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব বা যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি, যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোমের চাইতে বেশি ঘন চুল বা যোনিপথের কোমলতার অভাব- এই বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তাহলে সেই রমণী নীরস। এজন্য নীরস স্ত্রীদের কিছু কাজ করতে হবে। যেমন:
* স্বামীর লিঙ্গ যদি খর্ব হয় অর্থাৎ লিঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম, তাহলে কোন সমস্যা নেই।
* স্বামীর লিঙ্গ সাধারণ হলে অর্থাৎ লিঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ। তাহলে স্ত্রীকেই মিলনের নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে, তা না হলে স্বামী মিলনের সম্পূর্ণ সুখ পাবে না। এক্ষেত্রে স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে মিলন কার্য চালায়, তাহলে স্বামী অধিক সুখ লাভ করে।
* স্বামীর লিঙ্গ দীর্ঘ অর্থাৎ লিঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক হলে, সঙ্গীকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।
* স্বামী কেমন যৌন মিলন বা যৌন ক্রিয়ায় সুখ পায় তা জানার চেষ্টা করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
এখানে উল্লেখ্য যে, বেশিরভাগ রমনীই যৌন ক্রিয়া বা যৌন জ্ঞান সম্পর্কে অজানা থাকে। এক্ষেত্রে স্বামীর উচিত স্ত্রীকে বোঝানো অার স্ত্রীর উচিত এসব জানতে অাগ্রহী হওয়া ও বুঝতে পারা এবং সে অনুযায়ী রতিক্রিয়া সুসম্পন্ন করা।
অাল্লাহ্ তায়ালা স্বামী-স্ত্রীদের যৌন শক্তি ও সঠিক যৌন ক্রিয়ার তাওফিক দান করুন... অামিন ।
No comments:
Post a Comment