সুন্নতে খাৎনা বা মুসলমানী মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। মুসলিম দেশের জন্য খাৎনা স্বাভাবিক হলেও দাম্পত্য জীবনে জন্য এটি কার্যকর টনিক হিসেবে কাজ করে। সুখী যৌন-জীবনে সুন্নতে খাৎনা বা মুসলমানীর গুনাগুন অপরিসীম। এটা শুধুই পুরুষদের জন্য কল্যানকর ; এমন নয়। খাৎনার সুফল পুরুষের পাশাপাশি স্ত্রীরাও পেয়ে থাকে।
লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গের সামনে বা মাথার দিকে যে অতিরিক্ত চামড়া, যেটা লিঙ্গের সংবেদনশীল মাথাকে ঢেকে রাখে সেই চামড়া কেটে ফেলাকে খাৎনা বা মুসলমানী
বলে।
খাৎনার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তাঃ
* ধর্মীয় কারণে মুসলমান ও খ্রীষ্টানরা খাৎনা করে থাকে। ইহুদীরাও খাৎনা করে।
* ফাইমোসিস বা প্যারা ফাইমোসিস রোগ হলে খাৎনা করাতে হয়।
ফাইমোসিস হলো লিঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মুত্রনালীকে ঢেকে রাখে যে বাচ্চা বা রোগীর প্রশ্রাবের সময় মাথাটা ফুলে যায়। যার ফলে চামড়াটাকে আর সামনে ও পিছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না।
* এছাড়াও বিভিন্ন কারণে খাৎনা প্রয়োজন হয়। যেমন-লিঙ্গের চামড়া অনেক সময় পেন্টের চেইনের সাথে আটকে গেলে। যে কোন ধর্মাবলম্বী লোকের খাৎনা করা হয়।
* ধর্মীয় কারণে মুসলমান ও খ্রীষ্টানরা খাৎনা করে থাকে। ইহুদীরাও খাৎনা করে।
* ফাইমোসিস বা প্যারা ফাইমোসিস রোগ হলে খাৎনা করাতে হয়।
ফাইমোসিস হলো লিঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মুত্রনালীকে ঢেকে রাখে যে বাচ্চা বা রোগীর প্রশ্রাবের সময় মাথাটা ফুলে যায়। যার ফলে চামড়াটাকে আর সামনে ও পিছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না।
* এছাড়াও বিভিন্ন কারণে খাৎনা প্রয়োজন হয়। যেমন-লিঙ্গের চামড়া অনেক সময় পেন্টের চেইনের সাথে আটকে গেলে। যে কোন ধর্মাবলম্বী লোকের খাৎনা করা হয়।
কম বয়সে খাৎনা করানো সবচাইতে ভালো। অধিক বয়সে খাৎনা করালে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে। বয়ঃপ্রাপ্তির পূর্বেই খাৎনা করাতে হবে। অন্যথায় লিঙ্গোত্থানের ফলে ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে।
* খাৎনা করালে পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার মুসলমান ও খ্রীষ্টানদের মধ্যে নাই বললেই চলে। তার প্রধান কারণ খাৎনা। লিঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নীচে সাদা এক ধরনের পদার্থ (স্মেগমা) জমে এবং এই স্মেগমাই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার এর জন্য দায়ী।
* যৌন রোগের বিস্তার প্রতিরোধ করা যায়। মুসলমানী করা পুরুষের স্ত্রীর মাধ্যমে বিভিন্ন যৌন রোগে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
* পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে সুবিধা হয়। লিঙ্গের অগ্রত্বকের নিচে সাদা পদার্থ জমে দুর্গন্ধ হয়, স্ত্রী সহবাসের সময় স্ত্রীর যোনিরস প্রবেশ করে পরবর্তীতে যন্ত্রণার সৃষ্টি করে।
* পুরুষরা অনেক জানা-অজানা যৌন রোগ বহন করে থাকে, খাৎনা করা থাকলে বেশিরভাগ যৌন রোগ স্ত্রীর যৌনাঙ্গে সংক্রমিত হতে পারে না।
* যৌন রোগের বিস্তার প্রতিরোধ করা যায়। মুসলমানী করা পুরুষের স্ত্রীর মাধ্যমে বিভিন্ন যৌন রোগে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
* পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে সুবিধা হয়। লিঙ্গের অগ্রত্বকের নিচে সাদা পদার্থ জমে দুর্গন্ধ হয়, স্ত্রী সহবাসের সময় স্ত্রীর যোনিরস প্রবেশ করে পরবর্তীতে যন্ত্রণার সৃষ্টি করে।
* পুরুষরা অনেক জানা-অজানা যৌন রোগ বহন করে থাকে, খাৎনা করা থাকলে বেশিরভাগ যৌন রোগ স্ত্রীর যৌনাঙ্গে সংক্রমিত হতে পারে না।
যে সময়ে খাৎনা করানো যাবে না :
* অনেক সময় অাল্লাহর অশেষ রহমতে শিশুকালেই অদৃশ্য খাৎনা হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে পুনরায় খাৎনা বা মুসলমানী করানোর প্রয়োজন নেই।
* হাইপোষ- পেডিয়াসিস রোগ। এটা লিঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এখানে মনে হবে বাচ্চা জন্মগতভাবে খাৎনা হয়ে এসেছে। এই ক্ষেত্রে লিঙ্গের বাড়তি চামড়া এই জন্মগত ক্রটি মেরামতের সময় প্রয়োজন হয়। তাই খাৎনা করানো নিষেধ।
* অনেক সময় অাল্লাহর অশেষ রহমতে শিশুকালেই অদৃশ্য খাৎনা হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে পুনরায় খাৎনা বা মুসলমানী করানোর প্রয়োজন নেই।
* হাইপোষ- পেডিয়াসিস রোগ। এটা লিঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এখানে মনে হবে বাচ্চা জন্মগতভাবে খাৎনা হয়ে এসেছে। এই ক্ষেত্রে লিঙ্গের বাড়তি চামড়া এই জন্মগত ক্রটি মেরামতের সময় প্রয়োজন হয়। তাই খাৎনা করানো নিষেধ।
দাম্পত্য জীবনে খাৎনার প্রভাবঃ
স্বামী-স্ত্রীর যৌন ক্রিয়ায় লিঙ্গই প্রধান এবং লিঙ্গ দাম্পত্য জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশও বটে। পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ খাৎনা করা থাকলে দাম্পত্য জীবনে তা সুফল বয়ে অানে। তাই দাম্পত্য জীবনে খাৎনা বা মুসলমানীর প্রভাব অপরিসীম।
মানুষের সংবেদনশীল জায়গাগুলোর মধ্যে পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ অন্যতম। স্ত্রী সহবাসের সময় একজন খাৎনা করা পুরুষ স্ত্রীর যোনির স্পর্শে মাত্রাতিরিক্ত শিহরণ অনুভব করে।
আবার খাৎনা করার ফলে লিঙ্গের অগ্রভাগের গভীর রিং-এর মতো চামড়ার ভাজটি নিচ থেকে উন্মুক্ত হয়ে যায়। সহবাসের সময় এই ভাঁজের ঘর্ষণে স্ত্রী অত্যন্ত পুলক অনুভব করে।
অনেক অমুসলিম পুরুষ স্ত্রীকে যৌন তৃপ্তি দিতে লিঙ্গের চামড়া গোড়ার দিকে টেনে ধরে অগ্রভাগের খাঁজটি উন্মুক্ত করে সহবাস করে, যা লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গে ব্যথার অনুভূতি সৃষ্টি করে।
এসব থেকে বোঝা যায় যে, খাৎনার দ্বারা নারী-পুরুষ উভয়েই দাম্পত্য জীবনে বহুগুণে যৌন সুখ লাভ করে।
স্বামী-স্ত্রীর যৌন ক্রিয়ায় লিঙ্গই প্রধান এবং লিঙ্গ দাম্পত্য জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশও বটে। পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ খাৎনা করা থাকলে দাম্পত্য জীবনে তা সুফল বয়ে অানে। তাই দাম্পত্য জীবনে খাৎনা বা মুসলমানীর প্রভাব অপরিসীম।
মানুষের সংবেদনশীল জায়গাগুলোর মধ্যে পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ অন্যতম। স্ত্রী সহবাসের সময় একজন খাৎনা করা পুরুষ স্ত্রীর যোনির স্পর্শে মাত্রাতিরিক্ত শিহরণ অনুভব করে।
আবার খাৎনা করার ফলে লিঙ্গের অগ্রভাগের গভীর রিং-এর মতো চামড়ার ভাজটি নিচ থেকে উন্মুক্ত হয়ে যায়। সহবাসের সময় এই ভাঁজের ঘর্ষণে স্ত্রী অত্যন্ত পুলক অনুভব করে।
অনেক অমুসলিম পুরুষ স্ত্রীকে যৌন তৃপ্তি দিতে লিঙ্গের চামড়া গোড়ার দিকে টেনে ধরে অগ্রভাগের খাঁজটি উন্মুক্ত করে সহবাস করে, যা লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গে ব্যথার অনুভূতি সৃষ্টি করে।
এসব থেকে বোঝা যায় যে, খাৎনার দ্বারা নারী-পুরুষ উভয়েই দাম্পত্য জীবনে বহুগুণে যৌন সুখ লাভ করে।
যৌন মিলন বা সহবাসের তৃপ্তি পেতে, স্বামীর লিঙ্গের আকার গুরুত্বপূর্ণ নয়, যদিও অপেক্ষাকৃত বড় লিঙ্গ স্ত্রীকে একটি ভরাট অনুভূতি দেয়। কিন্তু স্বামীর যৌন সুখ নিজের লিঙ্গের আকারের উপর অনেকটা নির্ভর করে থাকে। মিলনের সময় স্ত্রীর যোনি আর্দ্র হয়ে উঠে এবং যোনি থেকে একপ্রকার পিচ্ছিল পদার্থ নিগর্ত হয়। যোনির এই পিচ্ছিল পদার্থ অর্থাৎ কামরস নামক পদার্থ লিঙ্গের জন্য খুবই তৃপ্তিদায়ক। সহবাসের সময় স্বামী আনন্দ পায় মূলত লিঙ্গে এই রসের সংস্পর্শে।
কিন্তু সকল নারীর যোনিরসে কামরসের পরিমাণ সমান থাকে না। যে সব নারীর মাসিক ঋতুস্রাব বেশি সময় স্থায়ী হয়, তাদের যোনিরসে কামরসের পরিমাণ প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর কমে যায়।
প্রায় সকল পুরুষের লিঙ্গের অগ্রভাগ বা লিঙ্গমুণ্ডের আকৃতি সমান বা প্রায় তিন আঙ্গুল| যদি পুরুষের লিঙ্গ উত্তেজিত বা মিলনের জন্য প্রস্তুত অবস্থায় গোড়ার দৈর্ঘ্য লিঙ্গমুণ্ডের দৈর্ঘ্যের চাইতে কম হয়, অর্থাৎ মুণ্ডিটি পুরুষাঙ্গের অর্ধেকের চাইতে বেশি হয়, তাহলে পুরুষাঙ্গ হ্রস্বাকৃতির। যে কোন প্রকার যোনিরসে এই পুরুষ আনন্দ পাবে, তবে স্ত্রীর ঋতুস্রাব খুব কম দিন স্থায়ী হলে যোনিরসে কামরসের ঘনত্ব বেশি হওয়ায় অধিক শিহরণ সহ্য করা স্বামীর জন্য কঠিন হতে পারে।
যদি লিঙ্গের গোড়া মুণ্ডির সমান বা প্রায় সমান হয়, তাহলে লিঙ্গ স্বাভাবিকাকৃতির। সকল প্রকার স্ত্রী এদের তৃপ্ত করতে পারে।
তবে অধিক ঋতুস্রাব সম্পন্ন স্ত্রী হলে এই স্বামী কম তৃপ্তি এবং স্বল্প ঋতুবতী অধিক কামরস সম্পন্না স্ত্রী হলে অত্যধিক তৃপ্তি ঘটে।
যদি লিঙ্গের গোড়া মুণ্ডি অপেক্ষা দীর্ঘ হয়, তাহলে লিঙ্গ দীর্ঘাকৃতির। স্বল্প ঋতুবতী ও অধিক কামরস সম্পন্না স্ত্রী দ্বারা এই স্বামীর প্রকৃত সুখবোধ হয়। স্ত্রীর স্রাব অধিক হয়ে যোনিরসে কামরসের পরিমাণ কম হলে স্ত্রী এই স্বামীকে
তৃপ্ত করতে পারে না, এক্ষেত্রে স্বাভাবিক সহবাসের পরিবর্তে স্ত্রীর উচিৎ স্বামীকে চিৎ করে শয়ন করিয়ে নিজে তার উপর উপুর হয়ে কোমর চালনা করে সহবাস করা। এভাবে স্বল্প কামরস নিয়েও স্বামীকে অধিক আনন্দ দেয়া সম্ভব।
কিছু পুরুষের মুন্ডির তুলনায় গোড়ার দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ বা তার থেকেও বেশি হয়, এদের বলে অশ্বাকৃতির লিঙ্গ। রমণীরা এদের সাথে সহবাসে আগ্রহী হয়, কারণ এই পুরুষ অধিক কামুক হয় বিধায় রমণীর সর্বপ্রকার যৌন বাসনা পূরণ করতে সমর্থ হয়। কিন্তু এই স্বামীকে তৃপ্ত করা সকল স্ত্রীর পক্ষে সম্ভবপর হয় না। এমনকি স্বল্প ঋতুবতী অধিক কামরস সম্পন্না স্ত্রীও তাকে সর্বদা সন্তুষ্ট করতে পারে না। স্বামী এরূপ হলে স্ত্রীর উচিৎ স্বামীকে চিৎ করে শয়ন করিয়ে নিজে তার উপর শুয়ে কোমর চালনা করে সহবাস করা।
কিন্তু সকল নারীর যোনিরসে কামরসের পরিমাণ সমান থাকে না। যে সব নারীর মাসিক ঋতুস্রাব বেশি সময় স্থায়ী হয়, তাদের যোনিরসে কামরসের পরিমাণ প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর কমে যায়।
প্রায় সকল পুরুষের লিঙ্গের অগ্রভাগ বা লিঙ্গমুণ্ডের আকৃতি সমান বা প্রায় তিন আঙ্গুল| যদি পুরুষের লিঙ্গ উত্তেজিত বা মিলনের জন্য প্রস্তুত অবস্থায় গোড়ার দৈর্ঘ্য লিঙ্গমুণ্ডের দৈর্ঘ্যের চাইতে কম হয়, অর্থাৎ মুণ্ডিটি পুরুষাঙ্গের অর্ধেকের চাইতে বেশি হয়, তাহলে পুরুষাঙ্গ হ্রস্বাকৃতির। যে কোন প্রকার যোনিরসে এই পুরুষ আনন্দ পাবে, তবে স্ত্রীর ঋতুস্রাব খুব কম দিন স্থায়ী হলে যোনিরসে কামরসের ঘনত্ব বেশি হওয়ায় অধিক শিহরণ সহ্য করা স্বামীর জন্য কঠিন হতে পারে।
যদি লিঙ্গের গোড়া মুণ্ডির সমান বা প্রায় সমান হয়, তাহলে লিঙ্গ স্বাভাবিকাকৃতির। সকল প্রকার স্ত্রী এদের তৃপ্ত করতে পারে।
তবে অধিক ঋতুস্রাব সম্পন্ন স্ত্রী হলে এই স্বামী কম তৃপ্তি এবং স্বল্প ঋতুবতী অধিক কামরস সম্পন্না স্ত্রী হলে অত্যধিক তৃপ্তি ঘটে।
যদি লিঙ্গের গোড়া মুণ্ডি অপেক্ষা দীর্ঘ হয়, তাহলে লিঙ্গ দীর্ঘাকৃতির। স্বল্প ঋতুবতী ও অধিক কামরস সম্পন্না স্ত্রী দ্বারা এই স্বামীর প্রকৃত সুখবোধ হয়। স্ত্রীর স্রাব অধিক হয়ে যোনিরসে কামরসের পরিমাণ কম হলে স্ত্রী এই স্বামীকে
তৃপ্ত করতে পারে না, এক্ষেত্রে স্বাভাবিক সহবাসের পরিবর্তে স্ত্রীর উচিৎ স্বামীকে চিৎ করে শয়ন করিয়ে নিজে তার উপর উপুর হয়ে কোমর চালনা করে সহবাস করা। এভাবে স্বল্প কামরস নিয়েও স্বামীকে অধিক আনন্দ দেয়া সম্ভব।
কিছু পুরুষের মুন্ডির তুলনায় গোড়ার দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ বা তার থেকেও বেশি হয়, এদের বলে অশ্বাকৃতির লিঙ্গ। রমণীরা এদের সাথে সহবাসে আগ্রহী হয়, কারণ এই পুরুষ অধিক কামুক হয় বিধায় রমণীর সর্বপ্রকার যৌন বাসনা পূরণ করতে সমর্থ হয়। কিন্তু এই স্বামীকে তৃপ্ত করা সকল স্ত্রীর পক্ষে সম্ভবপর হয় না। এমনকি স্বল্প ঋতুবতী অধিক কামরস সম্পন্না স্ত্রীও তাকে সর্বদা সন্তুষ্ট করতে পারে না। স্বামী এরূপ হলে স্ত্রীর উচিৎ স্বামীকে চিৎ করে শয়ন করিয়ে নিজে তার উপর শুয়ে কোমর চালনা করে সহবাস করা।
খাৎনা না করার কুফলঃ
খাৎনা না করলে একজন মুসলমান পুরুষের ধর্মীয় বিধি অমান্য করা হয়। ফরজ গোসল করা কষ্টকর হয়। যৌন সুখের প্রকৃত মহিমা অজানা থেকে যায়। নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুন বেড়ে যায়।
খাৎনা না করলে একজন মুসলমান পুরুষের ধর্মীয় বিধি অমান্য করা হয়। ফরজ গোসল করা কষ্টকর হয়। যৌন সুখের প্রকৃত মহিমা অজানা থেকে যায়। নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুন বেড়ে যায়।
বৈজ্ঞানিকভাবেও প্রমাণিত যে, খাৎনা বা মুসলমানী বিশেষ করে পুরুষদের জন্য অনেক বেশিই উপকারী। নানাবিধ সুবিধার কারণে সাম্প্রতিককালে পৃথিবীর বিভিন্ন অমুসলিম দেশেও খাৎনা করার হার বেড়ে যাচ্ছে।
No comments:
Post a Comment