আধুনিক যুগের মানুষরাও যেন যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে অতি পরিবর্তনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। সময় যেমন বদলেছে। সেই সঙ্গে বদলেছে সম্পর্কের সমীকরণটাও। আজকাল মানুষের সম্পর্ক যত দ্রুত গড়ে ওঠে, ভাঙেও ততটাই দ্রুত। দাম্পত্যের ক্ষেত্রেও সেই একই কথা প্রযোজ্য।
আজকাল ডিভোর্সের হার পৃথিবীজুড়েই বাড়ছে অস্বাভাবিকভাবে। কেন এত দ্রুত ভেঙে যাচ্ছে সম্পর্ক তা নিয়েও উঠছে নানান প্রশ্ন। যদিও গবেষকরা সম্পর্ক ভাঙার ক্ষেত্রে সম্প্রতি বেশ কিছু যুক্তি দিয়েছেন।
বিয়ের আগে স্বামী বা স্ত্রী’র ঠিক কতগুলো যৌন সম্পর্ক ছিল তার উপরই নাকি নির্ভর করে বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনা। এটাও ঠিক যে বহুগামি বা একাধিক যৌন সম্পর্ককারীরা; সাধারণত একজনের সাথে সেক্স করে অভ্যস্ত থাকতে পারে না। বেশিরভাগ বহুগামিরাই নিজ স্ত্রী বা স্বামীকে ছাড়াও অন্য কারও সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। এছাড়া দাম্পত্য জীবনে যৌনক্রিয়ার পারদর্শীতাও বড়ই প্রভাব সৃষ্টি করে। তবে আশার কথা হলো
যে, ধর্মীয় অনুশাসন পালন কারীরা এক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। তাদের সম্পর্ক ভাঙ্গার রেকর্ড শূণ্যের কোঠায়!বিয়ের আগে স্বামী বা স্ত্রী’র ঠিক কতগুলো যৌন সম্পর্ক ছিল তার উপরই নাকি নির্ভর করে বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনা। এটাও ঠিক যে বহুগামি বা একাধিক যৌন সম্পর্ককারীরা; সাধারণত একজনের সাথে সেক্স করে অভ্যস্ত থাকতে পারে না। বেশিরভাগ বহুগামিরাই নিজ স্ত্রী বা স্বামীকে ছাড়াও অন্য কারও সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। এছাড়া দাম্পত্য জীবনে যৌনক্রিয়ার পারদর্শীতাও বড়ই প্রভাব সৃষ্টি করে। তবে আশার কথা হলো
উটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিকোলাস এইচ ওয়ালফিঙ্গার জানিয়েছেন, বিয়ের আগে কোনো ব্যক্তির যদি ১০ বা তার অধিক যৌন সম্পর্ক থেকে থাকে, তবে সেক্ষেত্রে বিচ্ছেদের হার খুবই বেশি।
গত ২০০০ সাল থেকে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে এমনই সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পেরেছেন তিনি।
জানা গেছে, বিয়ের আগে যারা ১০-এর কম যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন তাদের বিচ্ছেদের মাত্রা তুলনামূলকভাবে কম।
যৌনতার পাশাপাশি ধর্মও বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ। তার মতে, যে দম্পতিরা চার্চে বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বেশিবার যান তাদের সম্পর্ক টেকার সম্ভাবনা বেশি। আর যারা চার্চ বা অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এড়িয়ে চলেন তাদের বিচ্ছেদের সম্ভাবনা খানিকটা বেশি।
No comments:
Post a Comment