মেয়েদের তলপেটে ব্যথার কারণ ও করণীয়

তলপেটে ব্যথা মেয়েদের একটি পরিচিত সমস্যা। তবে এটা যে সব সময়ই মেয়েদের সমস্যা, তা নয়। কেননা জরায়ু, ডিম্বাশয় ছাড়াও এখানে আছে মূত্রথলি, বৃহদন্ত্রের কিছু অংশ, অ্যাপেনডিক্স। তলপেটের ব্যথা কখনো কখনো মামুলি ব্যাপার, আবার কখনো গুরুতর। তাই জেনে নিন তলপেটের ব্যথা কেন হয় এবং তল‌পে‌টে ব্যাথা হ‌লে কী করবেনঃ

লিঙ্গ প্রদাহ: কারণ, লক্ষণ ও চি‌কিৎসা

বর্তমান যুগে অ‌নেক পুরুষের মধ্যেই একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে, তা হ‌লো লিঙ্গ প্রদাহ বা ব্যালানাই‌টিস। লিঙ্গমনি এবং লিঙ্গের অগ্রভাগের চর্মের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির প্রদাহকে লিঙ্গ প্রদাহ বা Balanitis বলে। 
বাংলায় ব্যালানাইটিস প্রদাহকে মনোষ বলা হয়ে থাকে। লিঙ্গাগ্রের চামড়া আক্রান্ত হলে তাকে বলে ব্যালানোপসথাইটিস। আর লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ হলে চিকিৎসা পরিভাষায় তাকে বলা হ‌য়ে থা‌কে "ব্যালানাইটিস"। 

পুরুষদের যৌন ক্ষমতা হ্রা‌সের প্রধান কারণ পর্ন

বি‌শেষজ্ঞরা জানা‌চ্ছেন যে, পুরুষদের ম‌ধ্যে যৌন ক্ষমতা ধ্বংসের প্রধান কারণ হ‌চ্ছে পর্ন।
 
ইন্টারনেটে পর্ন দেখার ফলে প্রতি ১০ জন যুবকের একজনের যৌন মিলনের সময় লিঙ্গোত্থানে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এমনটাই বলেছেন, যুক্তরাজ্যের লিঙ্গ বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু স্মাইলার।
তিনি বলেন, অনলাইনে সহজেই সীমাহীন পর্ন সহজলভ্য কারণে স্বাস্থ্যবান যুবকদেরও যৌন সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
তিনি ব্রিটেনের দৈনিক দ্য ইনডিপেনডেন্টকে বলেন, “এমন সমস্যা নিয়ে আমার কাছে আসাদের বেশিরভাগেরই বয়স ১৩ থেকে ২৫। ”
তিনি বলেন কেউ যদি প্রতিদিন ১৫ মিনিট করে টানা পাঁচ বছর পর্ন দেখে এবং হস্তমৈথুন করে তাহলে কোনো নারীর সঙ্গে যৌন মিলন করতে গিয়ে তার আর লিঙ্গোত্থান হবে না।

যৌন ক্ষমতা কমায় যে খাবারগু‌লি

যৌন স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য মানুষ কত কিছুই না করে! যৌন সম্পর্ক সুখময় করার জন্য ‌কিছু খাবা‌রের ভূ‌মিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে, কিছু কিছু খাবার পুরুষদের যৌন ক্ষমতায় বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই সুস্থ যৌন স্বাস্থ্যের জন্য কিছু বিশেষ খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ কিছু খাবার আছে যেগুলো শরীরে যৌন উত্তেজনা কমিয়ে দিতে ভূমিকা রাখে। 
তাই যৌন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নি‌ম্নোক্ত খাবারগু‌লি বর্জন করা প্র‌ত্যে‌কের জন্যই ভা‌লো।

আসুন জেনে নেয়া যাক যৌন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এমন কিছু খাবার সম্পর্কে।

‌বে‌শি সেক্স করা নারী‌দের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়

যেসব নারী প্রায়ই যৌন মিলন করেন তাদের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। নতুন এক গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে।
নারী-পুরুষের যৌন মিলনের ফলে নারীদের মস্তিষ্কে কী প্রভাব পড়ে সে সম্পর্কিত একটি গবেষণায় দেখা যায়, বেশি বেশি যৌন মিলনের ফলে বিমূর্ত শব্দ মনে রাখার ক্ষেত্রে নারীদের মস্তিষ্কের সক্ষমতা বেড়ে যায়।
কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী গবেষণাটি চালান। গবেষণায় তারা হিপ্পোক্যাম্পাসের স্নায়ু কোষগুলোর বৃদ্ধিতে যৌনতার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পেয়েছেন। হিপ্পোক্যাম্পাস হলো মানব মস্তিষ্কের সেই এলাকা যেখান থেকে মানুষের আবেগ, স্মৃতি এবং স্নায়ুবিক পদ্ধতি নিয়ন্ত্রিত হয়।
গবেষণার জন্য তারা ৩০ বছরের কম বয়সী ৭৮ জন বিষমকামী নারীকে একটি স্মৃতি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। এতে লোকের চেহারা এবং অন্যান্য অংশ সংশ্লিষ্ট কিছু বিমূর্ত শব্দ দিয়ে তাদের স্মৃতি পরীক্ষা করা হয়। তাদেরকে নিজেদের গড় গ্রেড পয়েন্টের রেকর্ড রাখার জন্য একটি প্রশ্নপত্রও সম্পন্ন করতে দেওয়া হয়।
যেখানে তাদেরকে তারা জন্মনিয়ন্ত্রণ করেন কিনা সে সম্পর্কেও জিজ্ঞেস করা হয়।

গবেষণাটির ফলাফলে দেখা গেছে, যে নারীরা প্রায়ই যৌন মিলন করেন তারা বিমূর্ত শব্দগুলো স্মরণে সবচেয়ে বেশি সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। তবে কারো চেহারা মনে রাখার ক্ষেত্রে যৌনতা তাদের সক্ষমতা বাড়িয়েছে বলে প্রমাণিত হয়নি।

বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা জরুরি কেন?

‌বি‌য়ে মানু‌ষের জীব‌নের অপ‌রিহার্য এক‌টি বিষয়। কেউ হয়‌তোবা নিজ পছ‌ন্দে আবার কেউ অ‌ভিভাব‌কের সম্ম‌তি‌তে বি‌য়ের পি‌ড়ি‌তে ব‌সে। বি‌য়ের আ‌গে ও প‌রে একজন দম্পতির স্বাস্থ্য, আর্থিক ও বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে হয়। এ বিষয়গুলো মোকাবেলার জন্য আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে। অনেক অনাকাঙ্খিত সমস্যা এড়াতে দুই পক্ষের সম্মতিতে বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করা জরুরি। অনাগত ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে রক্ত পরীক্ষা করে নেয়া অত্যন্ত বু‌দ্ধিমা‌নের কাজ। বিয়ের আগেই কেন রক্ত পরীক্ষা; জেনে নিন এর বিস্তা‌রিতঃ

থ্যালা‌সে‌মিয়া
পাত্র-পাত্রী থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত থাকলে তাদের সন্তানও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। রক্ত পরীক্ষা করে দেখে নিন ছেলে বা মেয়ে থ্যালাসেমিয়ার বাহক কিনা। থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রোগ।

হেপাটাই‌টিস-‌বি
হেপাটাইটিস-বি মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি। পাত্র বা পাত্রী যে কোনো একজনের দেহে এর ভাইরাস থাকলে অন্যজন আক্রান্ত হওয়ার আশংকা থাকে। সেই সঙ্গে অনাগত সন্তানের মধ্যেও রোগটি সংক্রমিত হতে পারে। এটি অন্যতম এক ঘাতক ব্যাধি। তাই বিয়ের আগেই রক্ত পরীক্ষা করিয়ে নিশ্চিত হওয়া উচিত পাত্র কিংবা পাত্রীর হেপাটাইটিস-বি আছে কিনা।

যৌনবা‌হিত রোগ
রক্তের পরীক্ষা করলেই জানা যাবে পাত্র-পাত্রী কেউ সিফিলিসের জীবাণু বহন করছে কিনা। ভিডিআরএল পরীক্ষায় যৌন রোগ আছে কিনা, সিফিলিসে আক্রান্ত বাবা-মায়ের সন্তান বিকলাঙ্গও হতে পারে। এ ছাড়া রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই ধরা পড়বে এইডসের জীবাণু।

রক্তের গ্রুপঃ
প্রথমেই রক্তের গ্রুপগুলো সম্পর্কে জেনে নিন। রক্তের গ্রুপের প্রধানত দুইটি ভাগ। একটা হল এবিও পদ্ধতি (এ, বি, এবি এবং ও) অন্যটা আরএইচ ফ্যাক্টর (আরএইচ পজেটিভ এবং আরএইচ নেগেটিভ)। এ রেসাস ফ্যাক্টরই ঠিক করে দেয় ব্লাড গ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে।

ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ এ পজেটিভ, এ নেগেটিভ, বি পজেটিভ, বি নেগেটিভ, এবি পজেটিভ, এবি নেগেটিভ, ও পজেটিভ এবং ও নেগেটিভ।

রক্ত গ্রহণে সচেতনতাঃ
যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে পজেটিভ গ্রুপের রক্ত দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারণত কিছু হয় না। তবে এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে একটি এন্টিবডি তৈরি করে। যার ফলে রোগী আবার কখনও যদি পজেটিভ গ্রুপের রক্ত নেয়, তবে তার রক্তের কোষগুলো ভাঙতে শুরু করে। এ কারণে কাঁপুনি, জ্বর কিংবা কিডনি অকেজো থেকে শুরু করে মারাত্মক সব শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে। এ সমস্যাকে চিকিৎসাবিদ্যায় বলা হয় এবিও ইনকমপ্যাটিবিলিটি।

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ কেমন হলে ভালোঃ
স্বামীর রক্তের গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর রক্তের নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর গ্রুপ যদি নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হলে অনেক সমস্যা এড়ানো যাবে।

স্বামীর রক্তের গ্রুপ =স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ =সন্তানের অবস্থান
পজিটিভ(+) পজেটিভ(+) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) নেগেটিভ (-) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) পজেটিভ (+) সুস্থ সন্তান
পজিটিভ (+) নেগেটিভ (-) প্রথম সন্তান সুস্থ, দ্বিতীয় থেকে সমস্যা

স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজেটিভ এবং স্ত্রীর নেগেটিভ হলে কী হতে পারেঃ
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোনো সমস্যা হয় না। তবে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজেটিভ হয় তাহলে ‘লিথান জিন’ বা ‘মারন জিন’ নাকে একটি জিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হতে পারে। বাচ্চা হতে পারে জন্মান্ধ। এ ছাড়া যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের মা পজেটিভ ফিটাস (ভ্রুণ) ধারণ করে তখন সাধারণত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ ভ্রুণের রক্ত, প্লাসেন্টারের (গর্ভফুল) বাধা ভেদ করে মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরেও প্রসবের সময় যে রক্ত প্রবেশ করবে, তা প্রসবের কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে আরএইচ এন্টিবডি তৈরি করবে। যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবেন, তখন যদি তার ভ্রুণের ব্লাডগ্রুপ আবার পজেটিভ হয়, তাহলে মায়ের শরীরে আগে যে এন্টিবডি তৈরি হয়েছিল সেটা প্লাসেন্টার বাধা ভেদ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন এটি ভ্রুণের শরীরে ঢুকবে তখন ভ্রুণের লোহিত রক্ত কণিকার সেল ভেঙে যাবে। এ সমস্যাকে চিকিৎসা বিদ্যায় বলা হয় আরএইচ ইনকমপ্যাটিবিলিট।

য‌দি বি‌য়ে হ‌য়েই যায়!
এই সম্প‌র্কে য‌দি না জানা থা‌কে বা বি‌য়ের পূ‌র্বে কোন ক্র‌মেই রক্ত পরীক্ষা করা সম্ভবপর না হয়; ত‌বে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব পরীক্ষা ক‌রে নি‌শ্চিত হওয়া প্র‌য়োজন।
আগে কখনও অপারেশন না হয়ে থাকলে অনেক সমস্যা এড়ানো যাবে। শুধু সচেতন থাকতে হবে। স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হলে, বাচ্চা জন্মের পরপরই বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ পরীক্ষা করতে হবে। যদি নেগেটিভ হয় মায়ের মতো, তবে কিছু করার দরকার হয় না। আর পজেটিভ হলে এন্টি ডি ইনজেকশন নিতে হবে ডেলিভারির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে। আরও বিস্তারিত জানতে এবং বাচ্চা ধারণের আগেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, সুখে থাকুন।

#রক্ত #প‌রিক্ষা

যৌনতা বিষয়ে ১০টি অজানা তথ্য

দ্রুত বীর্যপাত, অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ, প্যাপিলোমা ভাইরাসের ঝুঁকি কিংবা সে‌ক্সে অতৃপ্তি- এ সবই যৌন জীবনের যত পেরেশানি। জীবনের অতি গুরুত্বপূর্ণ এই অংশ নিয়ে মানুষের আলোচনা তেমন হয় না।
অথচ স্বাস্থ্যকর যৌনতার জন্য অনেক তথ্য জানতে হয়। এখানে জেনে নিন যৌনতা সংক্রান্ত কয়েকটি বিস্ময়কর পরিসংখ্যানের তথ্য। এর সম্পর্কে হয়তো কখনোই শোনেননি।

মানুষের পে‌নি‌সে হাড় থা‌কেনা কেন?

প্রাণীকুলের ম‌ধ্যে বেশিরভাগ প্রাইমেট এবং মাংসাশী প্রাণীর পে‌নিস বা পুরুষাঙ্গে হাড় থাকে।
বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন যে, কেন আমাদের ম‌তো মানুষদের পে‌নিস বা লিঙ্গে হাড় থা‌কে না। যেমনটা আছে শিম্পাঞ্জি, ভাল্লুক এবং অন্যান্য বেশির ভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর পুরুষাঙ্গে।

স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে পুরুষাঙ্গের বিবর্তন ঘটে ১৪৫ থেকে ৯৫ মিলিয়ন বছর আগে। লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের এক নতুন গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে।
গবেষণাটির প্রধান গবেষক, ম্যাটিল্ডা ব্রিন্ডল দ্য ইনডিপেনডেন্টকে বলেন, মানুষদের পুরুষাঙ্গে হাড় না থাকার একটি কারণ আমরা খুব বেশি সময় ধরে যৌন মিলন করি না যে আমাদের পুরুষাঙ্গে হাড় থাকা লাগবে।
তিনি বলেন, মাংসাশী এবং প্রাইমেটদের একই উত্তরসূরিদের পুরুষাঙ্গে হাড়

মোজা প‌ড়ে তৃ‌প্তিদায়ক সেক্স: বি‌শেষজ্ঞ ধারণা

মানু‌ষ তার যৌনজীবনের আনন্দ বাড়ানোর জন্য কত কীই না করে। চাহিদা মতো পার্টনা‌রের কা‌ছে নিজেদের বিভিন্নভা‌বে প্রদর্শণও ক‌রে থা‌কে।
সঙ্গীকে যৌন মিল‌নের ঘনিষ্ঠ সময়ে চমক দিতে পারলেও যৌনক্রিয়ায় তৃপ্তি পাওয়া যায়। যৌনতার মুহূর্তকে উত্তেজনাময় করে তুলতে এখন বিশেষজ্ঞদের কাছেও মিলছে বি‌ভিন্ন অভিনব উপদেশ।

যৌন সুখ পেতে মানুষ কত কিছুই না করে থাকে। বরফ, চকলেট, কামনা উসকে দেওয়া অন্তর্বাস- অনেক কিছুরই সামনে আনেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা। সে সব মেনে চললে ফলাফল কী হয়, তা যারা হাতে-কলমে পরখ করেছেন, তারাই ভাল বলতে পারবেন। কিন্তু আগের সব উপকরণকে টেক্কা দিচ্ছে নতুন এক সমীক্ষা। গবেষকরা জানালেন, মিলনের সময়ে মোজা পরে থাকলে যত সুন্দর এবং তীব্রভাবে যৌনসুখের শিখরে পৌঁছনো যায়, যা অন্য আর কিছুতেই হয় না!
শুনতে হাস্যকর লাগলেও গবেষকদের দাবি বেশ জোরালো! তারা

যৌন মিলনের বিস্ময়কর উপকারিতা

সেক্স বা যৌন মিলনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা অনেক। তথাপি এখনও যৌনতা সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি লালনকারী একটি সমাজ গঠনে অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ, এখ‌নো অ‌নেক মানুষই যৌন মিলন‌কে শুধু ভো‌গের বস্তু ম‌নে ক‌রে!
তাছাড়া নিরাপদ যৌনতা সম্প‌র্কেও সবার জানা নেই। আর পর্ন দেখলে সব সময়ই ‌সেক্স আসক্তি তৈরি হবে এটাই সত্য। ত‌বে বি‌ভিন্ন উপায়ে যৌনতা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে সক্ষম।

কারোরই যেমন কখনো যৌনতায় লিপ্ত হওয়ার জন্য মানসিক চাপ বোধ করা ঠিক নয়। তেমনি এটাও মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, যৌনতায় লিপ্ত হয়ে অপরাধবোধে ভোগাও উচিত নয়। অ‌নে‌কের জন্য নিত্যনতুন যৌনতার উদঘাটন করা সম্পূর্ণই গ্রহণযোগ্য একটি বিষয় হ‌তে পা‌রে। কারণ, এটি আনন্দময় এবং সেই সাথে সৃজনশীলতা‌কে বিক‌শিত ক‌রে থা‌কে। যৌনতা, উত্তেজনা এবং চূড়ান্ত যৌন সুখানুভূতি কীভা‌বে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে তার উপায়গুলো

পেনিসের সাইজ, মাপ ও বড় করা প্রসঙ্গ

লিঙ্গ বা পেনিসের মাপ কিভা‌বে নিতে হয় এবং পে‌নি‌সের কোন সাইজ স্বাভাবিক?
আপনার পেনিস বড় না ছোট তা ধরে নেবার আগে মাপ নেয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।পেনিস এর গোঁড়া থেকে এর অগ্রভাগ পর্যন্ত উত্থিত (দাঁড়া‌নো/খাঁড়া) অবস্থায় পেনিসের যে সাইজ বা আকার, সেটাই পেনিসের স‌ঠিক মাপ।
আমাদের ম‌তো উন্নয়নশীল দেশের পুরুষদের পে‌নিস বা লিঙ্গ বড় করার ম‌তো চি‌কিৎসার উপায় পশ্চিমা বি‌শ্বের মত নয়। হাতু‌রি ডাক্তার আর অ‌যৌ‌ক্তিক টিপ‌সের যাতাক‌লে পিষ্ট হ‌য়ে বর্তমান প্রজন্ম ধ‌রেই নি‌য়ে‌ছে যে, ছোট পে‌নিস বড় করা যায়! আস‌লে এই তথ্য‌টি কখ‌নোই স‌ঠিক ছি‌লো না, এখ‌নো নয়। কারণ স্বাভা‌বিক পে‌নিসের আকৃ‌তি প‌রিবর্তন করা একেবা‌রেই অসম্ভব। তাই ছোট পে‌নিস ওয়ালা‌দের মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। ত‌বে যে যৌন তৃ‌প্তির জন্য লিঙ্গ বা পে‌নিস বড় করার আকাঙ্খা জা‌গে, সেই যৌন তৃ‌প্তি একটু কৌশল অবলম্বন ক‌রেই প‌রিপূর্ণভা‌বে পাওয়া সম্ভব।
মানু‌ষের শারী‌রিক গঠন ও আকৃ‌তি- আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর নির্ভর ক‌রে। তেম‌নি সেক্স

যৌন জীবন ও ক্রনস ডিজিস

গত ৩২ বছরে মাইকেল এ উইস হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৫০ বারেরও বেশি সময়। তার অস্ত্রপচার হয়েছে ৩০ বারের মতো।
এ সবকিছুর কারণ হলো, ২১ বছর বয়স থেকে তিনি ক্রনস রোগে আক্রান্ত।
নিউ জার্সির এই ভদ্রলোক জানান যে, যৌন জীবনটা নিয়মিত রয়েছে তার। তবে কখনোই নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। এখন তার বয়স ৫৩। জানালেন, আমি কেবল সেক্সই করেছি। কারো সঙ্গে অন্তরঙ্গতা ছিল না।
প্রায় সময়ই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকতেন তিনি। কিছু হয়তো খেয়েছেন। আর সেক্স করার সময় বাথরুমে দৌড়াতে হলো। বয়স বাড়ার সঙ্গে এই অনাকাঙ্ক্ষিত রোগ তার কাছে সহনীয় হয়ে উঠতে থাকে। কিন্তু এখনো তিনি অন্তরঙ্গ কোনো সম্পর্কে জড়াতে ভয় পান। যদি এই রোগ সম্পর্কের মাঝে চলে

পুরুষদের যেসব ভুলে সংসারে অশান্তি হয়

দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে চাইলে ছেলেদের একটু বেশি সচেতন হতে হয়। অনেক সময় দেখা যায়, ছেলেরা বু‌ঝেই হোক অথবা না বুঝেই কিছু বোকামি করে ফেলে। এর রেশ ধরেই শুরু হয় সংসারে অশান্তি। আপনি যদি এমন খারাপ ভুলগু‌লো না করতে চান, তাহলে নি‌চের তালিকা একবার দেখে নিতে পারেন।

নিজের মায়ের সঙ্গে বউয়ের তুলনা করাঃ
এই বিষয়টি মেয়েরা একেবারেই সহ্য করতে পারে না। সব সময় মনে রাখবেন, মায়ের মতো কখনো কেউ হতে পারে না। তাই অযথা তুলনা করে সংসারে

ভালোবাসার নামে যেসব কাজ বর্জনীয়

বলা হয়ে থাকে, ভা‌লোবাসা প‌বিত্র! আবার ভালোবাসা নাকি অন্ধও। মানুষ ভালোবাসার নামে অনেক ধরনের পাগলামি করে। প্রেমকে অতি গুরুত্ব দিয়ে অনেকেই এমন সব কাজ করে বসেন যে পরে অনুতপ্ত হতে হয়। এই অনুতাপ করার আগে কিছু বিষয় না করলে আপনার জীবন আর গ্লানিময় হবে না।
জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই এমন কিছু বিষয়ের কথা জানিয়েছে, যা ভালোবাসার জন্য কখনোই করা উচিত নয়। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কী

অণ্ড‌কোষ নিয়মিত পরীক্ষা করুন

পুরুষের দেহের অন্ডকোষ অত্যন্ত সংবেদনশীল অংশ। আর এ অংশে আপনি কোনো অস্বাভাবিকতা দ্রুত ধরতে না পারলে তা মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। এজন্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত অণ্ডকোষ।
সঠিক সময়ে যে কোনো রোগ ধরা সম্ভব হলে তা নিরাময় সহজ হয়। এ বিষয়টি প্রযোজ্য পুরুষের অণ্ডকোষের ক্ষেত্রেও। এজন্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতি মাসে অন্তত একবার করে অণ্ডকোষ পরীক্ষা করা উচিত। কিন্তু কিভাবে পরীক্ষা করবেন অণ্ডকোষ? এক্ষেত্রে কয়েকটি উপায় তুলে ধরা হলো

'নিতম্ব' বিষয়ে বিশেষজ্ঞের ৯ টিপস

বিশেষজ্ঞদের কাছে নারীরা বিশেষ বিশেষ অঙ্গের যত্ন বিষয়েই জানতে চান। এক হিসাবে বলা হয়, অধিকাংশই তার যৌনাঙ্গে যত্ন নিয়ে প্রশ্ন করেন। কিন্তু গোটা দেহের যত্ন বিষয়ে জানার সময় হয়েছে। এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোন মেডিক্যাল সেন্টারের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর এবং কোলরেক্টাল সার্জন অ্যালেক্সিস গ্রুসেলা জানান, নারীদের মলাশয়, গুহ্যদ্বার ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। এখানে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, #নিতম্ব বিষয়ে প্রত্যেকেরই এই ধারণাগুলো থাকা দরকার। নিতম্বের অন্তত ৯টি লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান বিশেষজ্ঞরা।

১. ওয়াক্স করবেন না : অনেক নারী নিতম্বে

'সেক্স' দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের গোপন মন্ত্র

একথা প্রমা‌ণিত যে, যথার্থ যৌন মিল‌নের গুরুত্ব ও প্র‌য়োজনীয়তা অপ‌রিসীম। দাম্পত্য সম্পর্কের বড় ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুড়েই রয়েছে এই ‌সেক্স বা যৌনতা। ত‌বে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ককে সুখী ও তৃপ্তিকর করতে দম্প‌তি‌দের বাস্তবমুখী আশাবাদ ও বোঝাপড়া দরকার। তা ছাড়া তৃপ্তিদায়ক যৌনতাই দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের সফলতার মন্ত্র বলে নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে।

টরোন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জানান, যৌনতা বিষয়ে মানুষের বিভিন্ন গোপন বিশ্বাস এবং আকাঙ্ক্ষার কারণে সুখী দাম্পত্য জীবন পেতে কঠোর পরিশ্রম এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার

সেক্স‌কে প্রাণবন্ত করে তুলতে ৫ টিপস

কয়েকটি সামান্য পরিবর্তনেই সেক্স বা যৌনতার প্র‌তি‌টি মুহূর্ত হতে পারে আরও প্রাণবন্ত। এজন্য খেয়াল রাখতে হবে কয়েকটি সামান্য বিষয়ের প্রতি। তবে এ সামান্য বিষয়গুলোই যৌনতা উপভোগের ক্ষেত্রে বড় পার্থক্য সৃষ্টি করতে পারে। 

শ্বাসঃ
মেডিটেশনের মতো যৌনতার ক্ষেত্রেও শ্বাস-প্রশ্বাসের গুরুত্ব রয়েছে। আপনার সর্বদা শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখতে হবে। এটি যেন কোনোভাবে বাধাপ্রাপ্ত না হয় সেজন্য মনোযোগী হতে হবে। এক্ষেত্রে গভীর করে শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এটি আপনার দেহকে শীথিল হতে সহায়তা করবে, যা যৌনতায় গতি সঞ্চার

সেক্স বা যৌনতার বি‌শেষজ্ঞ ধারণা

অন্যান্য যেকোনো সময়ের চেয়েও- সম্প্রতি সারা বিশ্বে অনেক বেশি আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে সেক্স বা যৌনতা। যৌনতাকে মানুষের মৌলিক চাহিদাও বলা হয়ে থা‌কে। কোনো ব্যক্তির সেক্স বা যৌনতা যদি বাধাপ্রাপ্ত হয় তাহলে সেটা ব্যক্তির সৃজনশীলতা, সাবলীলতা এমনকি স্বাস্থ্যবস্থায়ও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

সেক্স বা যৌনতার মানে সঙ্গম বা সহবাস! এমন ধারণাই পোষণ করেন বেশিরভাগ লোক। এটি অবশ্যই যৌনতা; তবে এর সাথে আরো অনেক কিছুর সংমিশ্রণ থাকা প্রয়োজন। সেক্স বা যৌনতাকে অত্যন্ত সংকীর্ণ আঙ্গিকে মূল্যায়ন করা হবে যখন যৌনতা বা যৌন সঙ্গমকে পরিপূরক ভাবা হবে। সেক্স বা যৌনতাকে অনেক বেশি বিস্তৃত আঙ্গিকে মূল্যায়ন করেছেন আধুনিক যৌন গবেষক ও সেক্স থেরাপিস্টরা। যৌন বিশেষজ্ঞগণ সেক্স বা যৌনতার ৪টি দিকের কথা উল্লেখ করেছেন। এগুলো

বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও চি‌কিৎসা

সন্তান লাভের আশায় কোনো দম্পতি কোনো প্রকার গর্ভনিরোধক উপায় অবলম্বন না করে এক বছর স্বাভাবিক দাম্পত্য জীবনযাপনের পরও যখন স্ত্রীর গর্ভসঞ্চার না হয় তখন তাকে বন্ধ্যাত্ব (Infertility) বলা হয়। বন্ধ্যাত্ব বর্তমান প্রজন্মের বহু দম্পতিদের কাছে এক বড় মাপের সমস্যা। এই সমস্যা সরাস‌রি প্রভাব ফেলে দাম্পত্য জীবনে। শুধু দাম্পত্য জীবনেই নয়- এর প্রভাবপড়ে শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক ক্ষেত্রেও।

স্বাভাবিক দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করার এক বছরের মধ্যে সন্তান সম্ভাবনা না ঘটলে প্রজনন ত্রুটি স্বামী বা স্ত্রী অথবা উভয়েরই থাকতে পারে। দেখা গেছে যে, ছয় মাস এক সাথে সহবাসের পর ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে এবং এক বছর পর ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে মহিলারা গর্ভধারণ করে থাকেন।

মে‌নোপজ নারীদের যৌন আকাঙ্ক্ষা কমিয়ে দেয়

বিশেষজ্ঞদের মতে, মধ্যবয়সী নারীদের সুস্বাস্থ্যের জন্য যৌনতা অতি জরুরি বিষয়। 'মেনোপজ' জার্নালে প্রকাশিত নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৩৯০ জন মধ্যবয়সী নারীদের ৭৫ শতাংশের কাছেই নিয়মিত যৌনতা জরুরি বলে মনে হয়।

গবেষণায় বলা হয়, নারীদের মেনোপজ শুরুর প্রায় ২০ মাস আগে থেকে যৌন আকাঙ্ক্ষায় ভাটা পড়ে। মেনোপজের চূড়ান্ত অবস্থার শেষ হওয়ার পর যৌন আকাঙ্ক্ষার অবনতি ঘটতেই থাকে। পরবর্তী ৫ বছর ধরে সেক্সের প্রতি তীব্র অনাগ্রহ দেখা যায় বলে এক প্রতিবেদনে জানায় সাইকি

স্তন বড় ও সুন্দর করার উপায়

নারী‌দেহ সৃ‌ষ্টিকর্তার বি‌শেষ য‌ত্নের ফসল। নারীর অবয়বে মায়ার মোহর স্থাপন করা। ত‌বে নারী‌দে‌হের বি‌শেষ কিছু স্থান বা ‌যৌনাঙ্গ র‌য়ে‌ছে যা খুবই গোপনীয়। নারী‌দের স্পর্শকাতর জায়গাগু‌লোর ম‌ধ্যে স্তন ও যো‌নি বি‌শেষভা‌বে আকর্ষণীয়। কিন্তু যৌনি সবসময় ব্যবহার করা না গে‌লেও স্তন বা ব্রেস্ট এ‌ক্ষে‌ত্রে বি‌শেষভা‌বে এ‌গি‌য়ে। তাছাড়া নারীর আকর্ষণীয় ব‌ডি ফিট‌নেস অ‌নেকটাই স‌ু‌ঢৌল স্তনের উপর নির্ভর ক‌রে।

নারীর‌দেহ একমাত্র স্বামী ছাড়া অন্য কারও সা‌থে ব্যবহার কর‌া নি‌ষিদ্ধ। তাই নারীরা চায় তার স্বামী‌কে আকর্ষণ কর‌তে আর পুরুষরা চায় স্ত্রী যেন তার কা‌ছে আকর্ষণীয় হ‌য়ে থা‌কে। নারীর স্তন যুগল ও যো‌নি সুগ‌ঠিত থাক‌লে যেমন নারীর সৌন্দর্য বৃ‌দ্ধি পায়; তেম‌নি স্বামীর কা‌ছেও সেই নারী হয় অ‌নেক বে‌শি আদরনীয়। অ‌নেক নারীর স্তন ‌(Breast) বি‌ভিন্ন

ক্যাজুয়াল সেক্স যে কার‌ণে অসুখী করে

যৌনতা নারী ও পুরুষকে পরস্পরের কাছাকাছি নেওয়ার জন্য। কিন্তু দম্পতিদের মাঝে যৌনতা বিপরীত কাজও করতে পারে। কিন্তু কেন?

সবার ক্ষেত্রে যৌনতা পরস্পরকে কাছাকাছি নেয় না। এক্ষেত্রে সমস্যাটি নির্ণয় করতে পেরেছেন বলে দাবি করেছেন গবেষকরা। এ বিষয়ে গবেষকরা বলেন একটি স্বাভাবিক প্রবণতার কথা, যা নারী ও পুরুষকে পরস্পরের দূরে সরিয়ে দেয়।

যে বিষয়টি দূরত্ব তৈরি করে
যৌনতার পর সাধারণত নারীরা চায় পুরুষের আরও কাছাকাছি থাকতে এবং কিছুক্ষণে আবেগগত

স্তন ক্যানসা‌রের কারণ, লক্ষণ ও চি‌কিৎসা

স্তন ক্যানসার কেন হয়, লক্ষণগুলো কেমন? স্তন ক্যানসারের চিকিৎসা কীভাবে হয়?
স্তন ক্যানসার নিয়ে অনেকেই উদ্বিগ্ন থাকেন। তবে স্তন ক্যানসারের চিকিৎসা পূর্ণাঙ্গভাবে প্রাথমিক পর্যায়ে করতে পারলে ফলাফল অনেক ভালো আসে। এনটিভির নিয়মিত আয়োজন ‘স্বাস্থ্য প্রতিদিন’ অনুষ্ঠানের ২৫৪৩তম পর্বে এ বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন। বর্তমানে তিনি জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউটের ক্যানসার এপিডেমিওলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও বাংলাদেশ স্তন ক্যানসার সচেতনতা ফোরামের প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করছেন।

স্তন ক্যানসারের কারণ ও লক্ষণ
স্তন ক্যানসারের বিভিন্ন কারণ রয়েছে। কিছু নিয়ন্ত্রণযোগ্য, কিছু নিয়ন্ত্রণযোগ্য নয়। তবে লক্ষণ বুঝে দ্রুত চিকিৎসা করতে পারলে এর ফল ভালো

হস্তমৈথুন করা বন্ধ করবেন যেভা‌বে

হস্ত‌মৈথুন বা স‌মেহন যা হ্যা‌ন্ডে‌লিং না‌মেই বর্তমান প্রজ‌ন্মের মা‌ঝে বে‌শি প‌রি‌চিত। এই হস্ত‌মৈথু‌ন নি‌য়ে ‌প্রেস‌ক্রিপশন চি‌কিৎসা এবং বিজ্ঞা‌নে এমন‌কি ধর্মীয়ভা‌বেও নানান মত প্রচ‌লিত। এটা করা যা‌বে কি করা যা‌বে না; তা নি‌য়ে ম‌তের অভাব নেই। ত‌বে এ কথা সত্য যে, আজ পর্যন্ত হস্ত‌মৈথু‌নের ক্ষ‌তিকর দি‌কের কথাই বে‌শি জানা ও শোনা গে‌ছে কিন্তু এর কোন ভা‌লো দিক আ‌ছে ব‌লে প্রমা‌ণিত নয়। তাই বলা যায় যে, হস্ত‌মৈথুন একটা চরম বদঅভ্যাস। এ‌টি পুরুষ‌দের পুরুষত্বহীনতার প‌থে ঠে‌লে দেয়। নর-নারীর দাম্পত্য ও যৌন জীবন‌কে অসুখী ক‌রে তো‌লে। 

প‌শ্চিমা সংস্কৃ‌তির আগ্রাস‌নে ডাক্তার থে‌কে শুরু ক‌রে ধর্মের দোহাই দি‌য়েও হস্ত‌মৈথু‌নের প‌ক্ষে সাফাই গাওয়া হ‌চ্ছে। যা একদম ভিত্তিহীন ও অবান্তর। ‌কিন্তু প্রকৃতপ‌ক্ষে কোন ধর্মই মান‌ব জা‌তির ক্ষ‌তি চায় না। হস্ত‌মৈথু‌নে এক‌দি‌কে বী‌র্যের অপচয় হ‌চ্ছে অপর দি‌কে অ‌বিবা‌হিত জীব‌নেই যৌনতার সুপ্ত বাসনা‌কে অ‌বৈধভা‌বে জা‌গি‌য়ে তোলার ব্যবস্থা করা ও যৌন জীবন‌কে ধ্বং‌সের দি‌কে নি‌য়ে যাওয়ার চিরস্থায়ী ব‌ন্দোবস্ত করা হ‌চ্ছে। ডাক্তাররা তা‌দের ডাক্তারী ব্যবসা‌কে

নর-নারীর যৌনতায় শৃঙ্গার কেন জরুরী

যৌনমিলনে পুরুষের সা‌থে যাতে নারীও প‌রিপূর্ণ সঙ্গম তৃপ্তি ও সুখ উপভোগ করতে পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখা পুরুষের একান্ত কর্তব্য। তেম‌নি নারী‌দেরও উ‌চিত তার সঙ্গীর সা‌থে যৌনক‌র্মে সর্বাত্বক সহায়তা করা। নারীমন যেমন পুরুষ‌দের থে‌কে মিল‌নের পাশাপা‌শি যৌন‌ক্রিয়া বা শৃঙ্গার আশা ক‌রে; তেম‌নি পুরুষরাও চায় তার নারী সঙ্গী‌নির মন মাতা‌নো শৃঙ্গার। 

যৌন মিলন বা সে‌ক্সের পূ‌র্বেই ছে‌লে‌দের উ‌চিত মে‌য়ে‌দের শরী‌রে বি‌ভিন্নভা‌বে প‌রিপূর্ণ যৌন উ‌ত্তেজনা জাগ্রত করা। এর ফ‌লে মিল‌ন এবং কা‌জেক‌র্মে আস‌বে পূর্ণ তৃ‌প্তি ও প্রশা‌ন্তি। নারীর দে‌হে সহজে যৌন উত্তেজনা আসেনা। এর কারণ, নারীর যৌন অঙ্গ ছাড়াও কামকেন্দ্র শরীরের নানা অঞ্চলে বিস্তৃত। যেমন- ঠোঁট, গাল, মুখ, স্তন, স্তনের বোঁটা, নিতম্ব, ভগাঙ্কুর ও

নারীর যৌবন ও দীর্ঘায়ু নি‌য়ে এক‌টি প্র‌তি‌বেদন

যেসব মেয়েদের দেরিতে শারীরিক পরিপক্কতা আসে অর্থাৎ যারা দেরিতে যৌবনবতী হন, তারাই বেশি দিন বাঁচেন। আবার যাদের তাড়াতাড়ি যৌবন শুরু হয়, তারা মারাও যান তাড়াতাড়ি।

আমেরিকার বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্যই পেয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ওমেইনে অবস্থিত জ্যাকসন ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানীরা ইঁদুরের ওপর দীর্ঘ গবেষণা চালান। তারা জানান, যেসব ইঁদুরের দেহে আইজিএফ১ হরমোন নিম্নমাত্রার, তারা অন্য ইঁদুরের চেয়ে ছয় মাস বেশি বাঁচে। উল্লেখ্য, আইজিএফ১ হরমোনটি দৈহিক বৃদ্ধি ও যৌবনের পূর্ণতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইঁদুরের ওপর গবেষণার বিষয়টি ন্যাশনাল একাডেমী অব সায়েন্সে জার্নাল প্রসেডিংয়ে প্রকাশিত হয়।

গবেষক দলের প্রধান ড. রাঙ ইউয়ান বলেন, নারীদের বেলায়ও নিম্নমাত্রার আইজিএফ১ হরমোন থাকলে তাদের যৌবন দেরিতে আসে এবং তারা বেশিদিন বাঁচেন।

জার্নালটিতে গবেষকরা লেখেন, উচ্চমাত্রার আইজিএফ১ হরমোন যেমন নারীদের দ্রুত যৌবন এনে দেয়, তেমনি মেনোপজও আগেভাগেই শুরু হয়। আর জীবনের সীমারেখাও সীমিত করে দেয় হরমোনটি। তিনি বলেন, সম্প্রতি ব্রিটেনের বিজ্ঞানীরাও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

পুরুষের জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি

বিশেষ একটি ওষুধ নিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। আর এ পরীক্ষায় তাঁরা সফল হয়েছেন। ফলে এখন পুরুষের জন্য কার্যকর নন-হরমোনাল জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি এবার চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
শুধু খাওয়ার ওষুধই নয়, জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য পুরষের দেহে প্রয়োগের কার্যকর ইঞ্জেকশনও তৈরি করেছেন গবেষকরা। এ ধরনের একটি ইঞ্জেকশনের নাম ভ্যাসেলজেল। এটি যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএ অনুমোদন পেয়েছে এবং চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। জানা গেছে, সবকিছু ঠিক থাকলে এটি ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বাজারে ছাড়া হবে।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা দাবি করেছেন, পুরুষের মুখে খাওয়ার জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি তৈরি একেবারে দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছেন তাঁরা। ইঁদুরের ওপর গবেষণায় সফলতার পর এখন পুরুষের ওপর এ বড়ির কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে আগ্রহী গবেষকরা। যুক্তরাষ্ট্রের ডানা-ফারবার ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ও বেলর কলেজ অব মেডিসিনের গবেষকরা জানান, নারীর ক্ষেত্রে কয়েক দশক ধরেই জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা হিসেবে পিল বা বড়ির প্রচলন রয়েছে। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে কার্যকর তেমন কোনো বড়ি তৈরি করা এখনো সম্ভব হয়নি। 'জেকিউ১' নামের একটি ড্রাগ তাঁদের জন্য আশার আলো দেখাচ্ছে। এ ড্রাগ দিয়ে তাঁরা ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালিয়েছেন। জেকিউ১ ব্যবহারে ইঁদুরের স্বাভাবিক যৌনজীবনে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। গবেষকরা আশা করছেন, এ ড্রাগ মানুষের ক্ষেত্রেও কাজে লাগাতে পারবেন তাঁরা। তবে নিরাপদ ও কার্যকর করতে এ ড্রাগ নিয়ে আরো পরীক্ষা চালাবেন তাঁরা।
শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অ্যালান পেইসি জানিয়েছেন, পুরুষের জন্য এ ধরনের বড়ি প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত পুরুষের জন্মনিয়ন্ত্রণ হিসেবে ইনজেকশন বা ইমপ্ল্যান্টের মাধ্যমে টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরিতে বাধা দিয়ে শুক্রাণু তৈরির প্রক্রিয়া কমানোর জন্য চেষ্টা করা হয়েছে।

পুরুষের জন্য অন্য একটি জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি আবিষ্কার করেছেন ইসরায়েলের বিজ্ঞানীরা। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন খাওয়ার এই বড়ি শুক্রাণুকে জরায়ুতে প্রবেশের আগেই অকার্যকর করে দেবে। ফলে নারীর অবাঞ্ছিত গর্ভধারণের আশঙ্কা থাকবে না। বড়ির উদ্ভাবনকারী গবেষকরা জানান, প্রতি তিন মাসে মাত্র একবার বড়ি খেলেই চলবে। আগামী তিন বছরের মধ্যেই বাজারে পাওয়া যাবে এই বড়ি। জন্মবিরতিকরণ ইনজেকশনের মতো এই বড়িতে পুরুষদের হরমোন টেস্টোস্টেরন ও মেয়েদের হরমোন প্রজেস্টেরনের সমন্বয় ঘটানো হয়নি। এই বড়ি শরীরে ঢুকে শুক্রাণু থেকে গর্ভসঞ্চারকারী অতিপ্রয়োজনীয় প্রোটিন অংশ সরিয়ে ফেলবে। ফলে শুক্রাণু জরায়ুতে ঢুকলেও ডিম্বাণু নিষিক্ত করতে পারবে না। গবেষকদের বিশ্বাস, এতে নারীর গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ বন্ধ রাখতে সক্ষম হবে এই বড়ি। বর্তমানে পুরুষের জন্য পরীক্ষাধীন হরমোন ইনজেকশনের ব্যবহারে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, বিষণ্ণতা ও যৌনাকাঙ্ক্ষা কমে যাওয়ার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। মেয়েদের ক্ষেত্রেও গর্ভনিরোধক বড়ির প্রধান সমস্যা এটি।
এ বিষয়ে বার-ইলান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেইম ব্রেইটবার্ট বলেন, 'পুরুষরা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারেন না। এ কারণেই অনেকেই হয়তো বড়ি খেতে চাইবেন না। কিন্তু আমাদের উদ্ভাবিত বড়ির ক্ষেত্রে সে ভয় নেই।' নিয়মিত প্রতিদিন পিল খাওয়ারও ঝক্কি নেই। নতুন পিলটি প্রতি মাসে বা প্রতি তিন মাসে একটি করে খেলেই চলবে।

এছাড়া ইন্দোনেশিয়ার গবেষকরাও পুরুষের জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি উদ্ভাবনের দাবি করেছেন। বড়িটির নাম জেন্ডারুসা। গবেষকরা জানিয়েছেন, এটি দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে রয়েছে। এ পদ্ধতিটি কাজ করে শুক্রাণুর ওপর। মূলত শুক্রাণুকে ডিম্বাণু নিষিক্ত করায় বাধা দেয় এ ওষুধটি।

এতদিন ধরে পুরুষের জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য একটি পদ্ধতিই কার্যকরভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, যার নাম কনডম। এটি ব্যবহারের নানা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বিশেষ করে পুরুষেরা অনেকেই এটি ব্যবহারে ভুল করেন। আর এ কারণে নারীর গর্ভধারণের আশঙ্কা থেকে যায়। নতুন জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়িগুলো আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই বাজারে চলে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর এগুলো বাজারে এলে সে ঝুঁকি কমে যাবে।

সঙ্গীর যৌন তৃপ্তি হয় না, কী করব?

এক নারী জানিয়েছেন, তার সঙ্গীর যৌনতার সমস্যা রয়েছে। মূলত যৌনতার সময় তার বীর্যপাত হয় না। আর এ কারণে তার যৌন তৃপ্তিও হয় না। এ কারণে তিনি বেশ চিন্তিত। এ সমস্যার সমাধান কী হতে পারে? এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন সেক্স থেরাপিস্ট ডেনিস নৌলেস।

বিশেষজ্ঞ ডেনিস নৌলেস বলেন, কোনো পুরুষের যদি যৌনতার সময় বীর্যপাত না হয় তাহলে তা যথেষ্ট মানসিক চাপ তৈরি করে। আর এটি সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে। অবশ্য এজন্য চিন্তার কিছু নেই। কারণ সঠিক উপায় অবলম্বন করলে এ সমস্যার সমাধান করা যায়।

যা‌দের সমস্যা‌টি বে‌শি হয়
বহু পুরুষেরই এ সমস্যা হয়ে থাকে। সাধারণত বয়স্ক পুরুষের এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে যে কোনো বয়সের পুরুষেরই এ সমস্যা হতে পারে।
বীর্যপাত না হলেই এ ধারণা করা যাবে না যে, তিনি আপনার প্রতি আকৃষ্ট নন। একইভাবে তিনি যৌনতার জন্য অনুপযুক্ত, এমনটা ভাবারও কারণ নেই। কারণ সঠিক চিকিৎসায় বিষয়টির সমাধান করা সম্ভব।

যেসব কার‌ণে পুরুষের বীর্যপাত হয় না
বিভিন্ন কারণে পুরুষের বীর্যপাত নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার উচিত হবে, সঠিকভাবে কারণটি নির্ণয় করে তার সমাধানের চেষ্টা করা।
সাধারণ যে কারণগুলোতে বীর্যপাত নাও হতে পারে সেগুলো হলো- অ্যালকোহল আসক্তি, ডায়াবেটিস বা এ ধরনের রোগ, প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের সার্জারি, বিষণ্ণতা, মানসিক চাপ, উদ্বেগ, নার্ভাসনেস ইত্যাদি।

বীর্যপাতহীনতা সমস্যার সমাধান
এগুলোর মধ্যে অ্যালকোহল আসক্তি বা অন্য কোনো নেশা গ্রহণের প্রবণতা থাকলে তা বাদ দিলে উপকার হবে। ডায়াবেটিস ও এ ধরনের রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা গেলে সমস্যা দূর হবে। মানসিক চাপ ও উদ্বেগের কারণে এমনটা হলে মানসিক চাপ দূর করতে হবে। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ঘুম, বিশ্রাম ও চাপ মুক্ত থাকার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। উদ্বেগজনিত সমস্যা ও বিষণ্ণতা থাকলে মানসিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
অনেক পুরুষেই তাদের সঙ্গী গর্ভবতী হয়ে পড়েন কি না, এ চিন্তায় সঠিকভাবে বীর্যপাত করতে পারেন না। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত নিরোধক ব্যবস্থা কিংবা জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রী ব্যবহারে তাকে আশ্বস্ত করলে সমস্যা সমাধান হতে পারে।
এছাড়া যৌনতার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হয় এবং আরামদায়ক স্থানে যৌনতার জন্য আগ্রহী হতে হয়। মানসিক চাপ, বাড়তি পরিশ্রম, পুষ্টিকর খাবারের অভাব ইত্যাদি সমস্যাগুলো দূর করলেও এ সমস্যা চলে যায়। এছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু ওষুধ সেবনেও এ সমস্যা দূর করা যায়।

অনেকেই সঠিকভাবে কারণ নির্ণয় করতে না পারায় নিজে থেকে এ সমস্যা সমাধান করতে পারেন না। আপনার সঙ্গীর সমস্যা যদি সমাধান করতে না পারেন তাহলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন।