বর্তমান যুগে অনেক পুরুষের মধ্যেই একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে, তা হলো লিঙ্গ প্রদাহ বা ব্যালানাইটিস। লিঙ্গমনি এবং লিঙ্গের অগ্রভাগের চর্মের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির প্রদাহকে লিঙ্গ প্রদাহ বা Balanitis বলে।
বাংলায় ব্যালানাইটিস প্রদাহকে মনোষ বলা হয়ে থাকে। লিঙ্গাগ্রের চামড়া আক্রান্ত হলে তাকে বলে ব্যালানোপসথাইটিস। আর লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ হলে চিকিৎসা পরিভাষায় তাকে বলা হয়ে থাকে "ব্যালানাইটিস"।
লিঙ্গ প্রদাহের কারণঃ
বিভিন্ন কারণে লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ হতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে পারিপার্শ্বিক উপাদান, আঘাত এবং বিভিন্ন ধরনের জীবাণু দ্বারা সংক্রমণ যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস কিংবা ফাঙ্গাস। এর প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
বহু গবেষণায় দেখা গেছে, লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহের সাথে লিঙ্গের পরিচ্ছন্নতার সম্পর্ক রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব পুরুষ সম্পূর্ণ লিঙ্গ ধৌত করেন না এবং যেসব পুরুষ খতনা করাননি তারা সচরাচর ব্যালানাইটিসে আক্রান্ত হন। আবার সাবান দিয়ে লিঙ্গ অতিরিক্ত পরিষ্কার করলেও ব্যালানাইটিস হয়।
সাধারনত যাদের পেনিস বা লিঙ্গের অগ্রভাগের চামড়া অধিক লম্বা তাদেরই এই পীড়া হয়ে থাকে। আবার অনেক সময় প্রমেহ রোগের উপসর্গ রূপে এটা প্রকাশ পায়। এছাড়া যৌন মিলন করার সময় ঘর্ষণ জনিত চর্মময় বা শ্বেতপ্রদরে আক্রান্ত স্ত্রীলোকের সঙ্গে যৌন মিলনেও এই প্রদাহ হতে পারে।
বিভিন্ন কারণে লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ হতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে পারিপার্শ্বিক উপাদান, আঘাত এবং বিভিন্ন ধরনের জীবাণু দ্বারা সংক্রমণ যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস কিংবা ফাঙ্গাস। এর প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
বহু গবেষণায় দেখা গেছে, লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহের সাথে লিঙ্গের পরিচ্ছন্নতার সম্পর্ক রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব পুরুষ সম্পূর্ণ লিঙ্গ ধৌত করেন না এবং যেসব পুরুষ খতনা করাননি তারা সচরাচর ব্যালানাইটিসে আক্রান্ত হন। আবার সাবান দিয়ে লিঙ্গ অতিরিক্ত পরিষ্কার করলেও ব্যালানাইটিস হয়।
সাধারনত যাদের পেনিস বা লিঙ্গের অগ্রভাগের চামড়া অধিক লম্বা তাদেরই এই পীড়া হয়ে থাকে। আবার অনেক সময় প্রমেহ রোগের উপসর্গ রূপে এটা প্রকাশ পায়। এছাড়া যৌন মিলন করার সময় ঘর্ষণ জনিত চর্মময় বা শ্বেতপ্রদরে আক্রান্ত স্ত্রীলোকের সঙ্গে যৌন মিলনেও এই প্রদাহ হতে পারে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, খতনা করা হয়নি এমন ছেলেদের মধ্যে এ রোগের প্রকোপ বেশি। খতনা করা হয়নি এমন যেকোনো বয়সী পুরুষের যেকোনো সময় লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ হতে পারে। যেসব পুরুষের লিঙ্গাগ্রের চামড়া টাইট বা আটোসাঁটো থাকে অর্থাৎ চামড়া পেছনের দিকে টেনে নামানো কষ্টকর অথবা যেসব পুরুষ লিঙ্গ ঠিকমতো পরিষ্কার করেন না তারা ব্যালানাইটিস বা লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ রোগে আক্রান্ত হন। তবে খতনা করানো হয়েছে এমন ছেলেও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসের কারণেও লিঙ্গমুণ্ডুতে প্রদাহ হয়, বিশেষ করে যদি রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ না থাকে।
লিঙ্গ প্রদাহের লক্ষণঃ
প্রথমে আক্রান্ত স্থান লালবর্ণ ধারণ করে, চুলকানি হয়, গরম বোধ ও বেদনাযুক্ত হয়। তারপর পুঁজ পড়তে থাকে এবং কখনো কখনো ক্ষত হয়ে যায়। লিঙ্গের সম্মুখ অংশ ও এর আবরণ প্রদাহিত হয়। ফুলে উঠে, ঘোর লাল বর্ণ হয়, টন টন করে, কাপড়ের ঘষা লাগলে বেদনা অনুভব হয়।
প্রদাহিক স্থানের মধ্য হতে প্রচুর পরিমানে তরল হরিদ্রা বর্ণের বা সবুজাভ দূর্গন্ধযুক্ত চটচটে পুঁজ নির্গত হতে থাকে।
লিঙ্গ প্রদাহর লক্ষণ হিসেবে কখনো কখনো লিঙ্গমুন্ডের উপর লাল বর্ণের ভাসা চওড়া ক্ষত সৃষ্টি হয়। ১০/১৫ দিন পর্যন্ত এই ক্ষতের কোন প্রকার পরিবর্তন দেখা যায় না কিন্তু তারপরে আপনা আপনি আরোগ্য হয়।
অনেক সময় আবার ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে থাকে। তখন লিঙ্গ প্রদাহ উপদংশ পীড়ার সেন্গ্কারের মক্ত রূপ লাভ করে।
প্রথমে আক্রান্ত স্থান লালবর্ণ ধারণ করে, চুলকানি হয়, গরম বোধ ও বেদনাযুক্ত হয়। তারপর পুঁজ পড়তে থাকে এবং কখনো কখনো ক্ষত হয়ে যায়। লিঙ্গের সম্মুখ অংশ ও এর আবরণ প্রদাহিত হয়। ফুলে উঠে, ঘোর লাল বর্ণ হয়, টন টন করে, কাপড়ের ঘষা লাগলে বেদনা অনুভব হয়।
প্রদাহিক স্থানের মধ্য হতে প্রচুর পরিমানে তরল হরিদ্রা বর্ণের বা সবুজাভ দূর্গন্ধযুক্ত চটচটে পুঁজ নির্গত হতে থাকে।
লিঙ্গ প্রদাহর লক্ষণ হিসেবে কখনো কখনো লিঙ্গমুন্ডের উপর লাল বর্ণের ভাসা চওড়া ক্ষত সৃষ্টি হয়। ১০/১৫ দিন পর্যন্ত এই ক্ষতের কোন প্রকার পরিবর্তন দেখা যায় না কিন্তু তারপরে আপনা আপনি আরোগ্য হয়।
অনেক সময় আবার ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে থাকে। তখন লিঙ্গ প্রদাহ উপদংশ পীড়ার সেন্গ্কারের মক্ত রূপ লাভ করে।
রোগীর মধ্যে যদি কোন সিফিলিস বা গনোরিয়া জাত জীবানু না থাকে তাহলে লিঙ্গ প্রদাহ শীঘ্রই ভালো হয়। আবার কখনো সহজে আরোগ্য লাভ করতে চায় না এবং রোগী বেশ যন্ত্রণা ভোগ করে।
অনেক সময় শিশুদের এই রোগ দেখা দেয়। যে সকল শিশু নিতান্ত রুগ্ন এবং যাদের লিঙ্গাগ্রে চর্ম লম্বা তারা অনেক সময় এই পীড়ায় আক্রান্ত হয়।
অনেক সময় শিশুদের এই রোগ দেখা দেয়। যে সকল শিশু নিতান্ত রুগ্ন এবং যাদের লিঙ্গাগ্রে চর্ম লম্বা তারা অনেক সময় এই পীড়ায় আক্রান্ত হয়।
লিঙ্গ প্রদাহ রোগের চিকিৎসাঃ
লিঙ্গ প্রদাহের মতো কোন প্রকার লক্ষণ দেখা দেয়ার সাথে সাথেই রেজিস্টার্ড ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সরণাপন্ন হতে হবে। যে কোন সমস্যায় কাল বিলম্ব না করে, নি:সংকোচে চিকিৎসকের কাছে বিস্তারিত বলতে হবে।
লিঙ্গ প্রদাহ সমস্যা সমাধানের জন্য এলোপ্যাথিক চিকিৎসার চেয়ে হোমিও ট্রিটমেন্ট ভালো। তবে ভালো ডাক্তার হলে এলোপ্যাথি চিকিৎসা নিতে পারেন। অথবা অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিলে খুব অল্প সময়েই লিঙ্গ প্রদাহ দূর হয়ে যায়।
লিঙ্গ প্রদাহের মতো কোন প্রকার লক্ষণ দেখা দেয়ার সাথে সাথেই রেজিস্টার্ড ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সরণাপন্ন হতে হবে। যে কোন সমস্যায় কাল বিলম্ব না করে, নি:সংকোচে চিকিৎসকের কাছে বিস্তারিত বলতে হবে।
লিঙ্গ প্রদাহ সমস্যা সমাধানের জন্য এলোপ্যাথিক চিকিৎসার চেয়ে হোমিও ট্রিটমেন্ট ভালো। তবে ভালো ডাক্তার হলে এলোপ্যাথি চিকিৎসা নিতে পারেন। অথবা অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিলে খুব অল্প সময়েই লিঙ্গ প্রদাহ দূর হয়ে যায়।
@পুরুষের রোগ 'ব্যালানাইটিস' | যৌন রোগ, #লিঙ্গ-প্রদাহ #কারণ #লক্ষণ #চিকিৎসা #ব্যালানাইটিস #পেনিস
এই নিবন্ধে আপনি , লিঙ্গ সংক্রমণের লক্ষণসমূহ, লিঙ্গ ব্যথার ঘরোয়া প্রতিকার, লিঙ্গ ব্যথার কারণগুলি, লিঙ্গ ব্যথার চিকিত্সা पूरा पढ़े
ReplyDelete