জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায়,
"পৃথিবীর যা কিছু মহান সৃষ্টি, চির কল্যাণকর;
অর্ধেক তার করেছে নারী, অর্ধেক তার নর।"
"পৃথিবীর যা কিছু মহান সৃষ্টি, চির কল্যাণকর;
অর্ধেক তার করেছে নারী, অর্ধেক তার নর।"
নারীদের অনেক অনেক অবদান থাকা স্বত্বেও যুগে যুগে নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম প্রায় সব মহল থেকেই হয়েছে; এখনও হচ্ছে। কিন্তু তাতে প্রশ্ন থেকে যায়, তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কতটুকু? তবে এক্ষেত্রে প্রথমেই নারীদেরকে নিজ যোগ্যতাবলে পরশ্রীকাতরতা কাটিয়ে ওঠতে সচেষ্ট হতে হবে। পাশাপাশি পুরুষতান্ত্রিকদের উচিত তাদের কল্যানময় পথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি না করা। নারীদের বুঝতে চেষ্টা করা ও তা বাস্তবতায় রূপদানে সহযোগিতায় এগিয়ে আসা প্রত্যেক পুরুষের জন্য দায়িত্বই নয়, কর্তব্যও বটে।
রমণীদের মন বোঝার মধ্যে দাম্পত্য জীবন ও যৌন জীবন মধুর হয়। তেমনি প্রত্যেক মেয়েদের বুঝতে পারার মাঝেও রয়েছে মধুরতা।
নারীদের মন বোঝা নাকি অসম্ভব? বিষয়টি মোটেই এরকম নয়। নারীদের মানুষ হিসেবে গণ্য করলে তাকে বুঝতে না পারার কোন কারণ নেই। আসল সমস্যা হচ্ছে নারীকে বুঝতে না চাওয়া। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের কারণে নারীর উপর যেকোন কিছু চাপিয়ে দেওয়াটা সহজ। তাই নারীরও যে একটা স্বতন্ত্র সত্তা আছে সেটা কেউ আমলেই নেয় না। যদিও নারীর মন বুঝতে পারলে জীবনটা আরও সুখের হবে। এজন্য গবেষক হবার দরকার নেই। শুধু কয়েকটা বিষয় মাথায় রাখতে হবেঃ
১. যে কোনও বিষয়েই হোক স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করুন। তার মতামতকে সম্মান দিন। শুধু নারী ভেবে যে তাকে এড়িয়ে যাবেন; তা কখনোই করবেন না।
২. দাম্পত্য জীবনে মেয়েরা বেশিরভাগ সময়েই স্বামীর সংস্পর্শে থাকতে পছন্দ করে। এ বিষয়টি অবশ্যই ছেলেদের মাথায় রাখতে হবে।
৩. নারীরা একটু বেশিই আবেগপ্রবন হয়ে থাকে। আবেগতারিত হয়ে যদি তারা কোন ভুল করেই ফেলে তবে তাকে বাস্তবতা বোঝানোর চেষ্টা করুন। আপনিও আবেগের বশে তার প্রতিক্রিয়া দেখাতে যাবেন না।
৪. মেয়েরা প্রশংসা খুব পছন্দ করে। তাই তাদের প্রশংসা করতে শিখুন। বাইরের কোন নারীকে সুন্দর লাগলে কখনোই সঙ্গিনীকে তার মত হতে বলবেন না। বুঝতে হবে আপনার মতো সঙ্গীনীও একজন স্বতন্ত্র মানুষ। সে তার নিজের মতই। তার সবকিছুর প্রশংসা করুন।
৫. নতুন নতুন জিনিসের চাহিদার প্রতি মেয়েদের ঝোঁক একটু বেশি। তাই সাধ্য অনুযায়ী তার চাহিদার দিকেও সুনজর রাখতে হবে।
৬. আপনার পছন্দের নারীর শারীরিক ভাষার দিকে নজর রাখুন। অনেক কথা সে কিন্তু মুখে না বলে শরীরী ভাষায় বুঝিয়ে দেয়। সেই ভাষাটাই আপনার বোঝার চেষ্ঠা করতে হবে।
২. দাম্পত্য জীবনে মেয়েরা বেশিরভাগ সময়েই স্বামীর সংস্পর্শে থাকতে পছন্দ করে। এ বিষয়টি অবশ্যই ছেলেদের মাথায় রাখতে হবে।
৩. নারীরা একটু বেশিই আবেগপ্রবন হয়ে থাকে। আবেগতারিত হয়ে যদি তারা কোন ভুল করেই ফেলে তবে তাকে বাস্তবতা বোঝানোর চেষ্টা করুন। আপনিও আবেগের বশে তার প্রতিক্রিয়া দেখাতে যাবেন না।
৪. মেয়েরা প্রশংসা খুব পছন্দ করে। তাই তাদের প্রশংসা করতে শিখুন। বাইরের কোন নারীকে সুন্দর লাগলে কখনোই সঙ্গিনীকে তার মত হতে বলবেন না। বুঝতে হবে আপনার মতো সঙ্গীনীও একজন স্বতন্ত্র মানুষ। সে তার নিজের মতই। তার সবকিছুর প্রশংসা করুন।
৫. নতুন নতুন জিনিসের চাহিদার প্রতি মেয়েদের ঝোঁক একটু বেশি। তাই সাধ্য অনুযায়ী তার চাহিদার দিকেও সুনজর রাখতে হবে।
৬. আপনার পছন্দের নারীর শারীরিক ভাষার দিকে নজর রাখুন। অনেক কথা সে কিন্তু মুখে না বলে শরীরী ভাষায় বুঝিয়ে দেয়। সেই ভাষাটাই আপনার বোঝার চেষ্ঠা করতে হবে।
৭. হুটহাট ক্ষ্যাপাটে স্বভাব পরিবর্তন করুন। তাছাড়া একবার কোন জিনিসে মেয়েরা বেঁকে বসলে সেটা নিয়ে বারবার তাকে জোর না করাই ভালো।
৮. নারীদের সব কাজই যে পছন্দনীয় এমন বলা যাবে না। কারণ মানুষ মাত্রই ভুল করে, এটাই স্বাভাবিক। তাই কিছু পছন্দ না হলে তাদের সুন্দর করে বুঝিয়ে বলুন। একটি অপ্রিয় কথাও ভালভাবে বলা যায়। এতে তিক্ততা সৃষ্টি হয় না।
৮. নারীদের সব কাজই যে পছন্দনীয় এমন বলা যাবে না। কারণ মানুষ মাত্রই ভুল করে, এটাই স্বাভাবিক। তাই কিছু পছন্দ না হলে তাদের সুন্দর করে বুঝিয়ে বলুন। একটি অপ্রিয় কথাও ভালভাবে বলা যায়। এতে তিক্ততা সৃষ্টি হয় না।
৯. সারাক্ষণ অধিকার ফলাতে যাবেন না। তার সব ব্যাপারে নাক গলাবেন না। বরং তাকে নিজস্ব স্থান দিন যাতে সে নিজের জগতে কিছুসময় বেড়াতে পারে।
১০. মেয়েদের মুড বোঝার চেষ্টা করুন। আপনার ভুল সময়ে ভুল কথা এবং ভুল কাজ অনেক সুন্দর মুহূর্তও মাটি করে দিতে পারে।
১০. মেয়েদের মুড বোঝার চেষ্টা করুন। আপনার ভুল সময়ে ভুল কথা এবং ভুল কাজ অনেক সুন্দর মুহূর্তও মাটি করে দিতে পারে।
No comments:
Post a Comment