ফর্সা ত্বক পাব কীভাবে
ত্বক ফর্সা হোক সেটি সব মেয়েরই চাওয়া। কিভাবে ত্বক ফর্সা হবে সেটি তারা খোঁজ করে গুগল থেকে।
গবেষকরা বলছেন, ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর
জীবন যাপনই মূল চাবিকাঠি। এজন্য প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, ফল ও জুস খেতে হবে, ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস মেনে চলতে হবে এবং শরীর চর্চা করতে হবে।
ত্বকের ধরণ নির্ণয়
ত্বক নিয়ে তরুণ-তরুণীদের চিন্তায় কাটে দিনের একটি উল্লেখযোগ্য সময়। ত্বক কি রুক্ষ নাকি তৈলাক্ত এসব জানতে তারা সহায়তা নেয় গুগলের। এই প্রশ্নের সবচেয়ে ভালো বিজ্ঞানসম্মত উপায় হলো একটি মেডিকেল স্কিন টেস্ট করানো। ঘরে বসেও প্রাথমিক পদ্ধতিতে ব্লটিং পেপার ব্যবহার করেও স্কিন টেস্ট করানো যায়। ব্লটিং পেপারটি আপনার ত্বকের বিভিন্ন এলাকায় লাগিয়ে দিন। এরপর তা তুলে আলোতে দেখুন। এতে যদি প্রচুর পরিমাণ তেল থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ত্বকের ধরন হলো তৈলাক্ত। আর যদি কম তেল থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ত্বক হলো শুষ্ক ত্বক।
চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার
চুলের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কে না চায়? বর্তমানে চুল পড়া একটি কমন সমস্যা। এ থেকে পরিত্রানের উপায় কী জানতে মেয়েরা ঢু মারে গুগলে। এমনকি অফিসে কাজের ফাঁকে ফাঁকেও চুপি চুপি এ কাজটি করে থাকে তারা।
অবাঞ্ছিত লোম অপসারণের নিরাপদ পদ্ধতি
গুগলে লুকিয়ে লুকিয়ে তরুণীরা যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি জানার চেষ্টা করে সেটি হচ্ছে দেহের অবাঞ্চিত লোম কিভাবে নিরাপদে অপসারণ করা যায়। এই লোম অপসারণের আছে একাধিক উপায়। আপনি কোন উপায়টি ব্যবহার করবেন তা নির্ভর করছে আপনার ত্বকের ধরন এবং লোম গজানোর তীব্রতার ওপর। চোখের ভ্রুর জন্য থ্রেডিং এবং টোয়েকিং ভালো কাজ করে। হাত বা পায়ের জন্য ওয়াক্সিং সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি। আর আপনি যদি লেজার হেয়াল রিমুভাল পদ্ধতি ব্যবহার করতে চান তাহলে অভিজ্ঞ কোনো কসমেটিক সার্জনের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
চুলে কয়দিন বিরতিতে শ্যাম্পু করা ভালো
চুলে শ্যাম্পু করার সঠিক নিয়ম জানার চেষ্টায় গুগলে চাপ পড়ে তরুণীদের। সাধারণত শ্যাম্পু তখনই করা উচিত যখন চুল ও মাথার ত্বকে ময়লা জমে। তবে একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর শ্যাম্পু করালে চুল ভালো থাকে। আর চুলের যত্নে শ্যাম্পু করার পাশাপাশি তেল, কন্ডিশানার, ভলুমাইজার এবং অন্যান্য জিনিসও ব্যবহার করতে হবে। অনেকে প্রতিদিনই শ্যাম্পু করার কথা শুনে আঁতকে ওঠেন। কিন্তু আপনার চুলে যদি প্রতিদিনই কদাকার হয়ে ওঠে তাহলে প্রতিদিনই শ্যাম্পু করাতে হবে। এতে কোনো ক্ষতি হবে না।
চোখের নিচের ফোলাভাব দূর করার উপায়
শসা ও আলুর ফালি এবং আইস বা ঘুমের রুটিন বদলে আপনি আইব্যাগ বা চোখের ফোলাভাব থেকে মুক্ত হতে পারেন। তবে কর্কশ কিছু ব্যবহার করবেন না। কারণ তা আপনার চোখের দৃষ্টির ক্ষতি করতে পারে। আর তাতেও যদি আইব্যাগ দূর না হয় তাহলে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞর সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
স্মোকি আই মেকআপ করার উপায়
স্মোকি আই মেকআপ করার পদ্ধতি সম্পর্কে ইন্টারনেটে প্রচুর সংখ্যক লেখা রয়েছে। যে কোনো একটি পদ্ধতি বাছাই করে সে মতো কাজ করুন। তবে কখনোই দুটো পদ্ধতি সমন্বয় করতে যাবেন না তাহলে কিন্তু বিপদ আছে। এতে চোখের ক্ষতি হতে পারে। আর যেসব কসমেটিকস কেবল চক্ষুবিজ্ঞান এর পদ্ধতি পরিক্ষীত কেবল সেসবই ব্যবহার করুন।
তক্বের বলিরেখা দূর
প্রথম থেকেই ত্বকের যত্ন শুরু করুন। ৩০ বছর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ত্বকের বাড়তি যত্ন নিতে হবে। কিন্তু আপনি যদি বলিরেখা পড়ার জন্য অপেক্ষা করেন এবং এরপর তা থেকে মুক্ত হতে চান তাহলে ভুল করবেন। বলিরেখার প্রথম লক্ষণ হলো কপালে ভাজপড়া। ওয়েবে ত্বকের বলিরেখা দূর করার ঘরোয়া দাওয়াই সম্পর্কিত নানা লেখা আছে। সেসব পড়ে পড়ে ত্বকের যত্ন করুন ধৈর্য্য ধরে।
ঋতুস্রাবের সমস্যা
যৌবনের শুরুতে ঋতুস্রাবের সমস্যা অনেক তরুণীরই দেখা দেয়। এ বিষয়টি তারা পরিবারের কাছে গোপন করে থাকে। তাই এ বিষয় জানতে গুগলে সার্চ দেয় তারা।
No comments:
Post a Comment