তবে রাতের ওই বিশেষ সময়টা কি হতাশাজনক? সবকিছু যেন চোখের পলকেই ফুরিয়ে গেল? ভেঙে পড়বেন না। কারণ অন্য সবকিছুর মতো যৌনমিলনেও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন।
স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইট জানিয়েছে পরিস্থিতি অনুকূলে আনার কিছু উপায়।
খোলামেলা আলোচনা: নতুন সম্পর্ক আকর্ষণীয় হলেও শারীরিক মিলনের দিকে থেকে তা অনেকের ক্ষেত্রেই বিব্রতকর হতে পারে। শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সঙ্গে অভ্যস্থ হতে নারী-পুরুষ উভয়েরই সময়ের প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে বাস্তব জীবন কখনও পর্নোগ্রাফির সঙ্গে তুলনাযোগ্য নয়। হয়ত আপনি এবিষয়ে অনেক কিছুই জানেন তবে আপনার সঙ্গী একেবারেই অজ্ঞ। সঙ্গীর সঙ্গে খোলামেলাভাবে আলোচনা করতে হবে। আপনার চাহিদাগুলো তাকে বোঝাতে হবে।
অভিনয় করবেন না: এই ভুল নারীদের কখনও করা উচিত নয়। এটা ঠিক যে, যৌনমিলনের সময় সুখের অভিব্যক্তিমূলক আওয়াজ পুরুষ সঙ্গীর আত্নবিশ্বাস বাড়াতে পারে। তবে তা যদি হয় মিথ্যে অভিনয়, তাহলে লোকশান আপনারই। কারণ আপনার সঙ্গী মনে করবে সে যতটুকু করছে ততটাই যথেষ্ট। নিজের ভেতরের পর্নতারকাকে জাগিয়ে তুলুন। সবার শারীরিক চাহিদা এক নয়, তাই আপনার শরীরের স্পর্শকাতর অংশগুলো সঙ্গীকে চিনিয়ে দিন। সুখের পথ চেয়ে বসে থাকলেই হবে না, সঙ্গিকে পথ দেখাতে হবে।
সিনেমা দেখা: যৌনমিলনের আগে উত্তেজক কোনো সিনেমা উৎকৃষ্ট ‘অ্যাপেটাইজার’, তবে এতে আসক্ত হওয়া চলবে না। সারাদিনের কর্মচঞ্চলতায় ক্লান্ত স্বামীর যৌনমিলনের আগ্রহ নাও থাকতে পারে। আবার আগ্রহ থাকলেও সারাদিনের মানসিক চাপ সঙ্গী ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। আগ্রহ জাগাতে বা ক্ষমতা বাড়াতে এই ধরনের সিনেমা সাহায্য করতে পারে।
No comments:
Post a Comment