জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতি সবচেয়ে নিরাপদ? Safest Method of Birth Control

বিপুল জনসংখ্যার এ দেশে জন্মনিয়ন্ত্রণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তৃণমূলে এখনো জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে রয়েছে নানা ভুল ধারণা। পেশাজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার নারীরা জন্মনিয়ন্ত্রণের টেকসই ও নিরাপদ পদ্ধতি কোনটি সেটি নিয়ে দ্বিধায় থাকেন। 


জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শুধু নারীদের ক্ষেত্রে না পুরুষদের ক্ষেত্রেও আছে। সবচেয়ে কার্যকর হলো— পুরুষদের জন্য ভেসেকটমি আর নারীদের ক্ষেত্রে টিউবাল লাইগেশন বা টিউবেকটমি।


এ পদ্ধতি কার্যকর তাদের ক্ষেত্রে করা হয়, যাদের পরিবার সম্পূর্ণ আছে অর্থাৎ তাদের আর ভবিষ্যতে সন্তানের প্রয়োজন নেই।

যারা ২ বছর বা পাঁচ বছরের মধ্যে বাচ্চা নিতে চান না, বিয়ের পর একটু সময় নিয়ে বাচ্চা নিতে চান, তাদের ক্ষেত্রে মুখে খাওয়ার বড়ি নিরাপদ। বিভিন্ন ধরনের মুখে খাবার বড়ি বা পিল আছে, সেটা অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শমতো গ্রহণ করতে হবে। কারণ অনেকের উচ্চরক্তচাপ থাকতে পারে, তীব্র মাথাব্যথার সমস্যা থাকতে পারে বা মাইগ্রেন, কোনো ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হতে পারে, সেই ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শমতো সেবন করতে হবে।

দীর্ঘমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি 
আইইউডি (intrauterine contraceptive device), ইমপ্ল্যান্ট ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে নারীদের জন্য, যা একজন চিকিৎসক নারীর স্বাস্থ্য চেকআপ করে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। পরিবার-পরিকল্পনা বিভাগ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি দেখভাল করে। 
স্বল্পমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে মুখে খাওয়ার পিল, ইনজেকশন ইত্যাদি।

কর্মজীবী নারী
পেশাজীবী-কর্মজীবী নারীদের ক্ষেত্রে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি চিন্তাভাবনা করে শুরুতেই পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ অবাঞ্চিত গর্ভপাত স্বাস্থ্যের জন্য কুফল বয়ে আনে।
যখন সন্তান নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে, চিকিৎসকের পরামর্শমতো চেকআপ করে সন্তান নিতে হবে। কারণ একটি সুস্থ সন্তান উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেয়।

নববিবাহিত
কেউ নতুন বিয়ে করেছেন, এখনই সন্তান নিতে যাচ্ছেন না। অথবা বিয়ের কয়েক বছর পার হয়ে গেছে তবু আরও একটু দেরিতে বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন; হয়তো জীবনটা আরেকটু সাজিয়ে কর্মক্ষেত্রে আরও কিছু সময় কাজ করে সময় নিয়ে বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন। তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। 
 
মুখে খাওয়ার পিল 
যাদের উচ্চরক্তচাপ রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে মুখে খাওয়ার পিল স্বাস্থ্যঝুঁকি হতে পারে। 
যাদের বয়স ৩৫-এর বেশি, এক-দুটি সন্তান রয়েছে, তারা এখন বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন না। তাদের ক্ষেত্রে কপার-টি বা স্থায়ী পদ্ধতি কার্যকর।

ইমপ্ল্যান্ট দুই ধরনের 
একটা তিন বছর, একটা পাঁচ বছর মেয়াদি। অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শমতো পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করতে হবে। নারীদের জন্য কাউন্সেলিং করে সব বিবেচনা এনে কোনটি তার শরীরের জন্য উপযোগী তা পর্যালোচনা করে উপদেশ দেওয়া হয়।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার নির্ভর করে স্বাচ্ছন্দ্য, দৈনন্দিন জীবন এবং শারীরিক অবস্থার ওপর।

জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি 
মিক্সড বড়ি ইস্ট্রোজেন প্রজেস্টেরন দুটি থাকে বা প্রজেস্টোরন বড়ি বা মিনি পিল। জরায়ুতে আইইউডি (intrauterine device)

ইমপ্ল্যান্ট পদ্ধতি
স্থায়ী পদ্ধতি ভ্যাসেকটমি বা লাইগেশন; সুবিধামতো যে কোনো একটি নেওয়া যায়। তবে সেটা নির্ভর করবে তার শারীরিক অবস্থার ওপর।

কর্মজীবী নারীরা একটু সময় নিয়ে বাচ্চা নিতে চান অথবা একটি বাচ্চা নেওয়ার পর ৩ থেকে ৪ বছরের সময় নিয়ে নিতে চান।

তাদের ক্ষেত্রে কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কমানোর জন্য আবশ্যিকভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে, যেন অবাঞ্চিত গর্ভপাত না ঘটাতে হয়। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শহর থেকে গ্রামে প্রান্তিক পর্যায়ে মানুষের  কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। 

চিকিৎসকের পরামর্শমতো নারীদের শরীরের উপযোগী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে সুস্থতা প্রয়োজন।

আয়েশা আক্তার
সহকারি পরিচালক
২৫০ শয্যার টিবি হাসপাতাল।





Which method of birth control is the safest? Safe method of birth control, Which method of birth control is the best?

পার্টনারকে সুখি করতে চান? রোজ রাতে এই পানীয়র সঙ্গে একটা খেজুর খান! ঝড় উঠবে : Dates Benefits

একটা খেজুরের এত গুণ জানলে চমকে যাবেন! শুধু নিয়ম মেনে খান একটা খেজুর! তারপর দেখুন কী হয়!

খেজুর! এই ফল খাননি এমন মানুষ মেলা ভার! খেজুর শরীরের জন্য দারুণ উপকারী! আয়রন, খনিজ, ক্যালসিয়াম, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ফসফরাস এবং ভিটামিনে ভরপুর খেজুর। শরীরও ভাল রাখে, সৌন্দর্য্যও বাড়ায়। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ায়! এছাড়াও খেজুরের রয়েছে বিশেষ গুণ 

দিনে একটা খেজুর খেলেই কেল্লাফতে! দুর্বল লাগছে একটা খেজুর খান তখনই শক্তি পাবেন শরীরে! গ্লুকোজ, র্‌রক্টোজ ও সুক্রোজ থাকায় শরীরে খুব তাড়াতাড়ি শক্তি এনে দেয় খেজুর!

যারা খুব বেশি রোগা তাদের জন্য খেজুর খুব ভাল! ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এই ফল! ভিটামিন ও গ্লুকোজ এবং প্রোটিন ওজন বাড়ায়! 

খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ সহ একাধিক লবণ আছে, যা হাড়ের ক্ষয় রোধ করার পাশাপাশি হাড়কে শক্তিশালীও করে। হাড়ের ব্যথা থেকে মুক্তি মেলে!

গবেষকরা বলছেন রোজ রাতে দু’টি করে খেজুর দিয়ে দুধ ফোটালে তা ভীষণই ভাল। দুধ এবং খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রনের মাত্রা আছে। এই পানীয় খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। 

খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়! খেজুর খেলে শরীরী শক্তি বাড়ে! পুরুষ মহিলা উভয়ের জন্যই এই খেজুর ভাল! যৌন ক্ষমতা বাড়ায়! দুধের সঙ্গে রোজ রাতে একটা করে খেজুর খান! 

হৃদরোগ, ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়! কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, হজম শক্তি বাড়াতে দারুণ কাজের এই ছোট্ট ফল! 

খেজুরে উপস্থিত পটাশিয়াম ও সোডিয়াম বাজে কোলেস্টেরল দূর করে ও শরীরে ভাল রাখে! খারাপ কোলেস্টেরল কমায়! ডায়াবেটিসেও কাজ করে খেজুর!





যৌন সুখ পেতে খান এই চার খাবার! প্রাকৃতিক উপায়ে বাড়বে নারী-পুরুষের শরীরী শক্তি!

এই চার খাবারের লুকিয়ে আছে যৌন সুখের চাবিকাঠি! সাইড এফেক্ট ছাড়াই জীবনে ফিরবে সুখ!

বিবাহিত জীবন সুখের তখনই হয় যখন যৌন জীবন সুখের হয়! যৌন আনন্দ না মিললে অনেক সম্পর্কই ভেঙে যায়! অনেকে আবার নানা রকম ওষুধ খান যৌন শক্তি বাড়ানোর জন্য! তবে সে সবে সাইড এফেক্ট থাকে! হাতের সামনেই কয়েকটি খাবার আছে যা আপনার শরীরী শক্তি বাড়াবে বহুগু‌ণে! 

সূর্যমুখীর বীজ, আমন্ড, চিনাবাদাম, আখরোট-সহ অন্যান্য শুকনো ফলে মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এটি হরমোনগুলি ভাল ভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। তাই প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ শুকনো ফল খেলেই বেড়ে যাবে শরীরী শক্তি!

মুড ভাল করার জন্য লাল স্ট্রবেরির খুব ভাল! এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও ফোলেট থাকে। এতে উপস্থিত ভিটামিন সি যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে। রাতে ঘুমানোর আগে ব্লুবেরি খেলে শরীরে এনার্জি থাকে। স্ট্রবেরি ও ব্লুবেরি রক্ত নালীকে আরাম দেয় এবং প্রাকৃতিক ভায়াগ্রার কাজ করে।

শরীরী ক্ষমতা বৃদ্ধির সুপারফুড হিসেবে কাজ করে ডার্ক চকোলেট। এতে ফেনাইলেথৈলামাইন থাকে। যা নারী পুরুষ উভয়ের শরীরী মিলনের ইচ্ছে বাড়ায়! 

সেরোটিনিন নামক নিউরোকেমিক্যালকে রক্তে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে কলা। সেরোটিনিন মুড ভালো করে। এটি স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত করে। কলায় পটাশিয়াম থাকে, যা মাংসপেশীর শক্তি বৃদ্ধি করে। যৌন ক্ষমতা বাড়ায়! দিনে একটা কলা খেতেই পারেন!

রোজ করুন এই দুটি ব্যায়াম, ঝড় উঠবে বিছানায় : Exercise for Happy Physical Intimacy


জিম করলে নাকি উত্তাল হয়ে ওঠে যৌনতা। আপনি যত ফিট, ততই বাড় বাড়ন্ত আপনার সেক্স ড্রাইভ। তবে প্রচুর টাকা খরচ করে জিমে না গিয়েও, বাড়িতেই কয়েকটি সহজ ব্য়ায়াম করলে যৌনতায় ঝড় তুলতে পারেন। কীভাবে? রইল টিপস।

প্ল্যাঙ্ক ব‌্যায়াম (Benefits Of Plank)

রোজনামচায় মাত্র ১ মিনিট, প্ল্যাংক-এর জাদুতে বাজিমাত!

মাত্র একটি এক্সারসাইজ। প্ল্যাংক। আর তাতেই বাজিমাত। সারাদিনে ৮ থেকে ১০ বার ১ মিনিট করে প্ল্যাংকষ ব্যাস, তাতেই কেল্লাফতে। জানুন, কখন কীভাবে করবেন... 

আচ্ছা যদি বলি সারাদিনে মাত্র ১০ মিনিট সময় লাগবে? তাও একসঙ্গে নয়। তাহলে? এইটুকু সময় নিশ্চয় নিজের জন্যে বরাদ্দ করতে পারবেন? চেষ্টা তো করতেই হবে। আর সেই সঙ্গে মাত্র একটি এক্সারসাইজ। প্ল্যাংক। আর তাতেই বাজিমাত। সারাদিনে ৮ থেকে ১০ বার ১ মিনিট করে প্ল্যাংকষ ব্যাস, তাতেই কেল্লাফতে।

কী কী উপকার পাবেন? দেখে নিন এক ঝলকে...

১. আপনার ব্যালেন্স ভালো হবে। একই সঙ্গে শরীরের ভারকেন্দ্রকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে শেখেন। বাড়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কোঅর্ডিনেশন।

২. প্ল্যাংক করতে গেলে শিরদাঁড়া সোজা রাখতে হয়। শুরুর দিকে পিঠে সামান্য ব্যথা হতে পারে। তবে নিয়মিত অভ্যাস করলে বডি পশ্চারের উন্নতি হয়, বাড়ে কর্ম দক্ষতা।

৩. নিয়মিত প্ল্যাংক করলে বাড়ে কোর-এর ক্ষমতা। ভালো হয় বডি ব্যালেন্স। সুন্দর নিতম্ব এবং দৃঢ় সুগঠিত পিঠের জন্যে আদর্শ।

প্রথমে উপুড় হয়ে শুয়ে হাতদুটো দুপাশে মেঝেতে পাশাপাশি রাখুন। এর পর হাতের উপর ভর দিয়ে পুশ-আপের ভঙ্গিতে উপরের দিকে শরীরটাকে টেনে তুলুন। পায়ের আঙুল মেঝেতে যেন ছুঁয়ে থাকে, পিঠ আর মাথা থাকবে একই লাইনে। শরীরটাকে উপরে তোলার সময় পুরো ওজনটা থাকবে বাহু আর পায়ের আঙুলের উপর। শ্বাস টেনে বন্ধ করে যতক্ষণ পারবেন এই অবস্থায় নিজেকে রাখুন, এর পর ধীরে ধীরে নিশ্বাস ছাড়ুন। অন্তত, পাঁচবার এটা করুন।

কেগেল ব্যায়াম বা Kegel Exercise 
পেলভিক মাসলের জোর বাড়াতে এই ব্যায়ামের বিকল্প নেই। আমরা সবাই জানি অর্গাজমের সময় পেলভিক মাসল সংকুচিত হয়।পেলভিক মাসল যদি মজবুত হয় তা হলে অর্গাজ়মের সুখও কয়েকগুণ বেড়ে যেতে বাধ্য!

পেলভিক ফ্লোর মাসলের বিভিন্ন ব্যায়াম একত্রে কেগল এক্সারসাইজ় নামে পরিচিত। হাত-পা ও শরীরের অন্যান্য অংশের পেশির মতোই পেলভিক মাসলের শক্তিও যাতে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অটুট থাকে, ব্লাডারের কর্মক্ষমতা বজায় থাকে, তার জন্য এই ধরনের এক্সারসাইজ় খুবই জরুরি। বিশেষ করে সি-সেকশনের মাধ্যমে যাঁরা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, সেই সব মহিলাদের জন্য এই ব্যায়াম আবশ্যিক। পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রস্টেটের সমস্যায় কেগল এক্সারসাইজ়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

মাটিতে চিত হয়ে সোজা ভাবে শুয়ে পড়ুন। দুটো পা ফাঁক করে রাখুন, হাত দু’টি শরীরের দু’পাশে সোজা করে রাখুন।

 ইউরিনের বেগ সম্বরণ করার জন্য আপনি যে পেশিগুলো সংকুচিত করেন, সেটাই পেলভিক মাসল। ইউরিন বন্ধ করতে হলে যেভাবে পেশি সংকুচিত করেন, ঠিক সেভাবেই সংকুচিত করুন। কম করে পাঁচ সেকেন্ড ধরে রাখুন, তারপর ছেড়ে দিন। প্রায় পাঁচবার করুন এই ব‌্যায়াম।

কেগল এক্সারসাইজ় করার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে তার পরে শুরু করুন। যাঁদের ওজন অত্যধিক বেশি, তাঁরা ওজন না কমিয়ে এই এক্সারসাইজ় করবেন না। এতে কোমরে অতিরিক্ত চাপ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কোমরে কোনও চোট বা ব্যথা থাকলেও এই এক্সারসাইজ় করা উচিত নয়।

কেগল এক্সারসাইজ় একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যেস। তা রোজরুটিনের অঙ্গ হয়ে উঠলে ফলও পাবেন দ্রুত।





Relationship. exercise-for-happy-physical-intimacy/, যৌন ব‌্যায়াম, প্ল্যাংকস, কেগলস ব‌্যায়াম, কেগেল ব্যায়াম বা এক্সারসাইজ কি ? কেগেল ব্যায়াম করার পদ্ধতি ও নিয়ম

দ্বিতীয় সন্তানের প্ল্যান করছেন? তাহ‌লে জে‌নে রাখুন

অনেকই প্রথম সন্তানের পর দ্বিতীয় সন্তানের ব্যাপারে একটু বেশি সময় নেয়। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত তো কি সবসময় সঠিক হয়? নাকি প্রথম সন্তানের এক-দুই বছরের মধ্যেই দ্বিতীয় সন্তানের জন্য তৈরি হওয়া উচিত। চিকিৎসকরা বলছেন, এই বিষয়টি অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। তাই দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্য মাথায় রাখুন কয়েকটি জিনিষ।

১) গর্ভাবস্থায় আপনার শরীরে অনেক পরিবর্তন হয়। যদি আপনি বেশ কয়েক বছর আগে প্রথম সন্তানের জন্ম দেন, আপনার শরীরও যদি ঠিক থাকে। তবে আপনি দ্বিতীয় সন্তানের কথা ভাবতে পারেন। এই পরিবর্তনের জন্য অবশ্য়ই মানসিক দিক থেকে তৈরি থাকতে হবে। নাহলে মুশকিল হতে পারে।
২) আপনার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেনস্ট্রুয়াল সাইকেলও পরিবর্তন হয়। এটাই স্বাভাবিক ডিম্বানু তৈরি হওয়া কমে যেতে থাকে। এছাড়াও মিসক্যারেজের সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই এই বিষয়টা মাথায় রাখা অত্যন্ত জরুরি।

৩) একটি সন্তান হওয়ার পর তাঁকে বড় করে তোলা, এই সবকিছুতেই অনেকটা খরচ হয়ে যায় আপনার। তাঁর ভাল ভবিষ্যৎ, স্কুলের খরচ সবকিছুই আপনাকে মাথায় রাখতে হয়। তাই দ্বিতীয় সন্তানের কথা ভাববেন যখন নিজেদের আর্থিক অবস্থার কথা মাথায় রাখাটা খুবই প্রয়োজনীও।

৪) দ্বিতীয় সন্তানের কথা যখন ভাবছেন, মনে রাখুন আপনার প্রথম সন্তানের যত্ন আপনাকেই করতে হবে। এই সময়ভাগটা কিন্তু আপনাকেই করতে হবে। তাই দুই সন্তানকে যদি সময় দিতে পারেন, তবেই দ্বিতীয় সন্তানের কথা ভাবুন। একইসঙ্গে নবজাতকের যত্ন করতে হবে।



লাভ ম্যারেজ করেও সংসারে অশান্তি? খেয়াল রাখুন এই ৫ বিষয় : Love Marriage

প্রেমের বি‌য়ে হল শুধুমাত্র দম্পতি দ্বারা চালিত হয়। পিতামাতার সম্মতিতে বা ছাড়াই ছে‌লে-‌মে‌য়ে‌দের পছ‌ন্দে ভি‌ত্তি‌তে প্রেম বিবাহ হ‌য়ে‌ থা‌কে যা সাজানো বিবাহের বিপরীত। 

গদ্য, পদ্য, সিনেমা, গল্প। সব জায়গা থেকেই শেখা। ভালোবাসা থাকলে নাকি সব থাকে। কিন্তু এই ভালোবাসাই যদি সংসারে ঢুকে ভা‌লোবাসাহীন হয়ে দাঁড়ায়। রোজ রোজ যদি শুরু হয় অ‌বিশ্বাস, ঝগড়া, অশান্তি! তাহলে?

লাভ ম্যারেজেও আজকাল সমস‌্যা দেখা যায়। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই অশান্তির সূত্রপাত। দুজনে একেবারেই দু'চোখের বিষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে, সামলে রাখা যায় আপনার সম্পর্ক ও সংসারকে।

১) একঘেয়ে রুটিন থেকে নিজেদের সরিয়ে নিন। চেষ্টা করুন রোমাঞ্চ ফেরাতে জীবনে। পারলে  কোথাও ঘুরে আসুন। কিংবা দুজনে আলাদা আলাদা সোলো ট্রিপে বা বন্ধুদের সঙ্গেও ঘুরতে যেতে পারেন।

২) কোনও বিষয় নিয়ে যদি মতপার্থক্য থাকে। তাহলে একজন অন্তত চুপ থাকুন। প্রয়োজনে বিতর্ক এড়িয়ে যান।
৩) মন খুলে কথা বলুন, কান খুলে কথা শুনুন। আগে থেকেই আন্দাজ করে নেবেন না ঘটনাপ্রবাহ। দেখবেন এতে অশান্তি কম হবে।
৪) নিজেদের সম্পর্কের মধ্য়ে তৃতীয় ব্যক্তিকে আসতে দেবেন না। নিজেদের সমস্যাগুলোকে নিজেরাই মিটিয়ে নিন।

৫) ভালোবাসা নিশ্চয়ই রয়েছে আপনাদের মধ্যে। খুঁজে বার করুন। প্রয়োজনে এমন কিছু কাজ একসঙ্গে করুন, যা আপনাদের দুজনেরই ভালো লাগবে।




Lovemarage, 

পিরিয়ডের কত দিন পর প্রেগন্যান্সির ঝুঁকি কম থাকে? যা বলছেন চিকিৎসকরা : Guide to Pregnancy

অযথা গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাবেন না, এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রচুর! বরং মাথায় ঢুকিয়ে নিন সহজ একটা ব্যাপার! মহিলাদের স্বাভাবিক ঋতুচক্র প্রাকৃতিকভাবে নির্ধারিত৷ এতে এমন কিছুদিন রয়েছে, যাকে নিরাপদ দিন বা সেফ পিরিয়ড বলে। এই দিনগুলিতে যত ইচ্ছে সঙ্গম করুন, আপনি প্রেগন্যান্ট হবেন না! চিকিৎসকরা একে ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলেন। আপনার ঋতুচক্রের নিরাপদ দিন কোনগুলি? এটা জানতে হলে আগে জানতে হবে আপনার পিরিয়ড নিয়মিত হয় কি না। যদি নিয়মিত হয়, তা হলে কতদিন অন্তর হয়। সবচেয়ে কম যত দিন পর পর মাসিক হয়, তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিতে হবে। পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল প্রথম অনিরাপদ দিন। আবার সবচেয়ে বেশি যতদিন পরপর পিরিয়ড হয়, তা থেকে ১০ দিন বাদ দিলে পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল শেষ ঝুঁকির দিন।

অযথা গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাবেন না, এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রচুর! বরং মাথায় ঢুকিয়ে নিন সহজ একটা ব্যাপার! মহিলাদের স্বাভাবিক ঋতুচক্র প্রাকৃতিকভাবে নির্ধারিত৷ এতে এমন কিছুদিন রয়েছে, যাকে নিরাপদ দিন বা সেফ পিরিয়ড বলে। এই দিনগুলিতে যত ইচ্ছে সঙ্গম করুন, আপনি প্রেগন্যান্ট হবেন না! চিকিৎসকরা একে ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলেন।

আপনার ঋতুচক্রের নিরাপদ দিন কোনগুলি? এটা জানতে হলে আগে জানতে হবে আপনার পিরিয়ড নিয়মিত হয় কি না। যদি নিয়মিত হয়, তা হলে কতদিন অন্তর হয়। সবচেয়ে কম যত দিন পর পর মাসিক হয়, তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিতে হবে। পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল প্রথম অনিরাপদ দিন। আবার সবচেয়ে বেশি যতদিন পরপর পিরিয়ড হয়, তা থেকে ১০ দিন বাদ দিলে পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল শেষ ঝুঁকির দিন।

ধরুন আপনার পিরিয়ড ২৮ থেকে ২০ দিন অন্তর হয়৷ তবে ২৮-১৮= ১০, অর্থাৎ পিরিয়ড শুরুর পর থেকে প্রায় ৯ দিন আপনার জন্য নিরাপদ, এই দিনগুলিতে কোনও সুরক্ষা ছাড়াই সঙ্গম করতে পারেন। গর্ভধারণ হবে না! ১০ নম্বর দিন থেকে শুরু হচ্ছে অনিরাপদ দিন! এই সময়ে সুরক্ষা ছাড়া সঙ্গম করলে প্রেগন্যান্সির ঝুঁকি বিশাল! তবে একটা কথা মাথায় রাখবেন, প্রেগন্যান্ট হন কী না হন, সঙ্গমের সময় সুরক্ষা অর্থাৎ কন্ডোম ব্যবহার করা কিন্তু মাস্ট! এমনও তো হতে পারে, আপনি প্রেগন্যান্ট হলেন না, অথচ সঙ্গীর থেকে কোনও যৌনরোগে আক্রান্ত হলেন! অযথা রিস্ক কেন নেবেন?

৩০ দিন হল দীর্ঘতম মাসিকচক্র অর্থাৎ মেন্সটুরাল সাইকেল ৷ তাই ৩০-১০= ২০, অর্থাৎ ২০ নম্বর দিনটিই হল শেষ ঝুঁকির দিন ৷ ২১তম দিন থেকে আবার নিশ্চিন্তে যৌনসঙ্গম করুন, প্রেগন্যান্সির কোনও চান্স নেই। কিন্তু ১০ থেকে ২০ দিনের মধ্যে সুরক্ষা ছাড়া সঙ্গম করলে গর্ভধারন হতে পারে৷ আপনি যদি প্রেগন্যান্ট না হতে চান, তবে পিরিয়ড শুরুর প্রথম সাতদিন ও শেষের প্রথম সাতদিন যৌনমিলনের জন্য নিরাপদ৷ তবে, পিরিয়ড নিয়মিত না হলে এই পদ্ধতি কার্যকর হবে না







মিলনের সময় দ্রুত বির্যপাত থেকে মুক্তির উপায় কী? Premature Ejaculation

দ্রুত বীর্যপাত রোধে কম কোলস্টেরল ও কম চিনি সমৃদ্ধ খাবার খান। প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এক কাপ গরম দুধের সাথে ১০ টি বাদাম (পানিতে ভিজিয়ে রাখা), জাফরান, এক চিমটি আদা ও এক চিমটি এলাচ মিশিয়ে খান। যৌন জীবনকে উপভোগ করতে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান, শরীরে শক্তি বাড়ান। সহবাসের সময় দ্রুত বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করার জন্য এখানে কিছু উপায় রয়েছে:

পেলভিক পেশী ব্যায়াম: 

কেগেল ব্যায়ামের মাধ্যমে পেলভিক পেশী শক্তিশালী করা বীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণ উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

আচরণগত কৌশল: 

"স্টপ-স্টার্ট" কৌশলটির মধ্যে বীর্যপাতের ঠিক আগে উদ্দীপনা বন্ধ করা এবং চালিয়ে যাওয়ার আগে বীর্যপাতের তাগিদ কমে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা জড়িত। বীর্যপাতের ঠিক আগে লিঙ্গের মাথার উপর চাপ প্রয়োগ করা " স্কুইজ" কৌশল অন্তর্ভুক্ত।

থেরাপি: 

দম্পতি বা পৃথক থেরাপি সম্পর্ক এবং মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাগুলির সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে যা দ্রুত বীর্যপাতের জন্য অবদান রাখতে পারে।

ওষুধ: 

কিছু ওষুধ যেমন ড্যাপোক্সেটিন বা টপিকাল অ্যানেস্থেটিকস বীর্যপাত বিলম্বে সাহায্য করার জন্য একজন ডাক্তার দ্বারা নির্ধারিত হতে পারে।

লাইফস্টাইল পরিবর্তন: 

অ্যালকোহল এবং মাদকের ব্যবহার কমানো, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা এবং পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া যৌন ফাংশন উন্নত করতে পারে এবং দ্রুত বীর্যপাতের সম্ভাবনা কমাতে পারে।


এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে এই কৌশলগুলি এবং চিকিত্সাগুলি সবার জন্য কাজ নাও করতে পারে এবং সঠিক পদ্ধতিটি খুঁজে পেতে সময় এবং ধৈর্য লাগতে পারে। যদি দ্রুত বীর্যপাত কষ্টের কারণ হয়, তাহলে একজন ডাক্তার বা যৌন স্বাস্থ্য পেশাদারের পরামর্শ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।








দ্রুত বির্যপাত থেকে মুক্তির কী উপায়, দ্রুত বীর্যপাত (Premature Ejaculation) এর কারন ও প্রতিকার, কিভাবে দ্রুত বীর্যপাত হতে মুক্তি পাওয়া যাবে? দ্রুত বীর্যপাতের কারন, চিকিৎসা ও ঔষধ, অকাল বীর্যপাত, দ্রুত বীর্য পাতের সমাধান কি, দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা, দ্রুত বীর্য পাত রোধের উপায়, দ্রুত বীর্য পাতের ইসলামিক চিকিৎসা